ব্লগস্পট ব্লগের উইডগেট আইডি বের করার পদ্ধতি

ব্লগস্পট ব্লগের যেকোন উইডগেট আইডি বের করার পদ্ধতি

ব্লগস্পট ব্লগের কাস্টমাইজেশনের ক্ষেত্রে অনেক সময় উইডগেট আইডি জানার প্রয়োজন হয়। কোন নির্দিষ্ট উইডগেটের সাজ-সজ্জা অর্থাৎ যেকোন পরিবর্তন করতে আপনার প্রয়োজন শুধু ওই নির্দিষ্ট উইডগেটকে কমান্ড দেওয়া। একটি ক্লাসে যেমন প্রতিটা শিক্ষার্থীর আলাদা আলাদা রোল নম্বর থাকে তাদেরকে চিহ্নিত করার স্বার্থে। ঠিক তেমনই আপনার ব্লগে যেহেতু একাধিক উইডগেট থাকে সেহেতু তাদেরকে পরিচালনায় স্বতন্ত্র আইডির প্রয়োজন হয়। ফলে কোন নির্দিষ্ট উইডগেটের আইডি কোড জানা থাকলে সহজেই সেটা কাস্টমাইজেশন সম্ভব। সেজন্য আজ নতুনদের জন্য লিখছি সহজেই আপনার ব্লগের যেকোন উইডগেট আইডি বের করার টিউটোরিয়াল, সাথে স্ক্রিনশট সহ।


  • প্রথমে ব্লগস্পট ড্যাশবোর্ডে লগিন করে Layout অপশনে যান।

  • সেখানে আপনার সকল উইডগেটগুলো দেখতে পারবেন। 

  • আপনি যে উইডগেটটির আইডি কোড জানতে চাচ্ছেন সেই উইডগেটে ছোট করে লেখা Edit লিংকটিতে ক্লিক করুন। 

  •  নতুন একটি পপ আপ বক্স আসবে। সেই বক্সের অ্যাড্রেস বারে নিচের স্ক্রিনশটের মত খুঁজে পাবেন কাঙ্ক্ষিত উইডগেট কোডটি। 

  • লিংকটি অনেকটা দেখতে হবে এরকমঃ  https://www.blogger.com/rearrange?blogID=8771815777216077914&action=editWidget&sectionId=sidebartab1&widgetType=null&widgetId=Label3


ব্লগস্পট ব্লগের যেকোন উইডগেট আইডি বের করার পদ্ধতি

  • লিংকটি লক্ষ্য করুন আমি রঙ দিয়ে দাগিয়ে দিয়েছি দুইটি কোড। অর্থাৎ widgetId= এর পর যা থাকবে সেটাই আপনার উইডগেট আইডি কোড। যেমন লিংকটিতে দেখুন আমার এই উইডগেটের আইডি কোডটি হল Label3

 এভাবে আপনিও আপনার উইডগেটের আইডি কোডটি জানতে পারবেন। আর প্রয়োজন মত সেই আইডি কোড দিয়ে সেই উইডগেটটি কাস্টমাইজেশনও করতে পারবেন। আশা করি এই সহজ টিউটোরিয়ালটি বুঝতে খুব কষ্ট হবেনা। তবুও কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের জানাতে ভুলবেন না।সামনে আরো টিউন করতে পারব আশা করি। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।   

আরও পড়ুন
ফ্রীতে নিন ৭৫০ টাকা মূল্যের একটি এন্ড্রয়েড এপ || সাইজ ২.৩৫ মেগা

ফ্রীতে নিন ৭৫০ টাকা মূল্যের একটি এন্ড্রয়েড এপ || সাইজ ২.৩৫ মেগা

আজকে আমি আপনাদের এমন একটি এন্ড্রয়েড এপের সন্ধান দিবো যা আপনার অনেক কাজে দিবে। প্লে স্টোরে এর মূল্য
$৯.৪৬ যা বাংলা টাকায় কনভার্ট করলে প্রায় ৭৫০ টাকা হয় (বিশ্বাস না হলে এখানে ক্লিক করে প্লে স্টোরে গিয়ে দেখে আসুন) । তাছাড়া আমরা বাংলাদেশীরা কজন আছি যে ক্রেডিট কার্ড
ব্যাবহার করি? তাই আমি নিজে এপ টি কিনে আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
স্ক্রীনশটঃ

আসুন দেখি এর সুবিধা সমুহ কি কিঃ
*ব্যাটারি সেভারঃ এটি আপনার ফোনের অপ্রয়োজনীয় টাস্ক কিল করে আপনার এন্ড্রয়েড ফোনের
ব্যাটারীর চার্জ সর্বোচ্চ সময় নিশ্চিত করে।
এপ শেয়ারঃ আপনার ফোনে ইন্সটলকৃত যে কোন এপ শেয়ার করতে পারবেন।
এপ ব্যাকআপঃ ফোনের যে কোন এপ ব্যাকআপে রাখা যায়।
সিস্টেম ক্লিনারঃ ফোনের কেচ, ব্রাউজার কেচ ইত্যাদি অপ্রজনীয় কেচ পরিষ্কার করে।

গেম বুস্টারঃ যে ফোনে র‍্যাম কম, উচ্চ মানের গেমগুলি খেলা সম্ভব হয়না সেসব ফোনের র‍্যাম বুস্ট করে
গেম খেলা যায়।
নেটওয়ার্ক বুস্টারঃ ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধি করে।

ডাউনলোড লিংক

কি কি করে এক নজরে দেখে নিইঃ

 

আরও পড়ুন
Viber,Tango,WhatsApp,Line,MyPeople সরকার বন্ধ করে দিলেও আপনি নিশ্চিন্তে তা ব্যবহার করুন!(অ্যান্ড্রয়েড)

Viber,Tango,WhatsApp,Line,MyPeople সরকার বন্ধ করে দিলেও আপনি নিশ্চিন্তে তা ব্যবহার করুন!(অ্যান্ড্রয়েড)


অনলাইনে বর্তমানে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হলো, জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম Viber/Tango/WhatsApp/Line/MyPeople .....


উল্লেখ্য যে, সরকার নিরাপত্তা জনিত কারনে বাংলাদেশে ভাইবার,ট্যাংগো,হোয়াটসএ্যাপ, লাইন আর মাইপিপল App বন্ধ করে দিয়েছে বিটিআরসি।
আগামী ২১শে জানুয়ারী পর্যন্ত এই এ্যাপ গুলো বন্ধ থাকবে। প্রয়োজনে নিষেধাজ্ঞার সময় আরো বাড়তে পারে।
আবার অনেকেই বলছেন, এটা আসলে অনির্দৃষ্টকালের জন্যেই বন্ধ করা হয়েছে।
কথা যাই হোক.......যদি বন্ধই করে তবে কোন চিন্তার কারণ নেই!
আমি আজ আপনাদের দেখাবো কিভাবে ব্লক করা সাইট গুলো চালাবেন অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলের মাধ্যমে :evil:
প্রথমে ডাউনলোড করে নিন SuperVPN নামের Apps.
লিংকঃ এখানে ডাউনলোড
অথবা,  Gogle PlayStore এ SuperVPN free client লিখে সার্চ দিন।
ডাউনলোড করা হয়ে গেলে Apps টি ইন্সটল করুন, ইন্সটল শেষে Open/Run করুন
নিচের ছবির মত আসবে

Connect বাটন এ ক্লিক করুন

I trust this application এ টিক দিন তারপর OK করুন
কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন কানেক্ট হয়ে গেলে মিনিমাইজ করে, চালান আপনার পছন্দের Viber,Tango,WhatsApp,Line,MyPeople etc. :)
আমার মনে হয়না, এর থেকে সহজ আর কিছু হতে পারে :) :) :)
আরও পড়ুন

ভাইবার এবং ট্যাঙ্গো বন্ধ করে দিয়েছে বিটিআরসি!!


টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসির নির্দেশে রোববার ভোররাত থেকে এ দুটি ফ্রি ‘অ্যাপ্লিকেশন’ বন্ধ রাখা হয়েছে বলে ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়েগুলোর (আইআইজি) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
বিটিআরসির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “গোয়েন্দা সংস্থার অনুরোধের ভিত্তিতে এ দুটি সেবা বন্ধ করা হয়েছে।”
তবে ওই কর্মকর্তা গণমাধ্যমে নিজের নাম প্রকাশ করতে রাজি হননি।
তিনি জানান, প্রাথমিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রোববার মধ্যরাত পর্যন্ত এ দুটি অ্যাপের সেবা বাংলাদেশে বন্ধ থাকবে। তবে প্রয়োজনে এই সময় আরও বাড়তে পারে।
সন্ত্রাসী ও জঙ্গিরা ভাইবার ও ট্যাঙ্গোর মতো অ্যাপ ব্যবহার করে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ রাখছে বলে এর আগেও পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তারা বলছেন, তারা ফোন কল পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে অপরাধীদের ওপর নজর রাখতে পারলেও সন্ত্রাসীরা ইন্টারনেটভিত্তিক বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করায় তাদের সনাক্ত করা কঠিন হয়ে যাচ্ছে।
এসব অ্যাপ ব্যবহার করে নাশকতাকারীরা যোগাযোগ রাখছে বলে গোয়েন্দাদের তথ্য। এসব বিষয় বিবেচনা করেই ভাইবার ও ট্যাঙ্গো বন্ধ রাখার অনুরোধ করা হয়েছে বলে র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক জিয়াউল আহসান জানান।
বিটিআরসি সেক্রেটারি সরোয়ার আলম গণমাধ্যমকে এ খবর নিশ্চিত করেছেন। বিভিন্ন দূতাবাসে চিঠি পাঠিয়েও জানানো হয়েছে ভাইবার ও ট্যঙ্গো সার্ভিস আজ দুপুর ১২ টা সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। পরে সোমবার দুপুর ১২ টা পর্যন্ত এই সময়সীমা বাড়ানো হয়।
বর্তমানে বাংলাদেশসহ বিশ্বে ফ্রি মেসেঞ্জার ও ভয়েস এর মাধ্যম হিসেবে ভাইবার ও ট্যাঙ্গো তরুণদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়।খবরঃ বাংলানিউজ২৪ এবং কালেরকণ্ঠ
আরও পড়ুন

বৈমানিক হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পড়াশোনা

আকাশে ওড়ার স্বপ্ন কমবেশি অনেকেই দেখেন। পাখির মতো ডানা মেলে উড়ে বেড়ানো এমন চাকরির গ্ল্যামার তো আকাশছোঁয়া। এজন্য বৈমানিক হতে চান তারা। তবে খুব কমসংখ্যক মানুষই পান আকাশে ওড়ার সুযোগ। বড় অংকের সম্মানীর সঙ্গে দেশ-বিদেশে পাড়ি দেয়ার লোভনীয় সুযোগ রয়েছে উড়োজাহাজের পাইলটিং পেশায়। আপনার আকাশে ওড়ার স্বপ্ন বাস্তব হবে যদি আসেন এই পেশায়। তবে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর বৈমানিক হওয়া আর বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (সিভিল এভিয়েশন) লাইসেন্সপ্রাপ্ত পাইলট হওয়া কিন্তু এক কথা নয়। এমনটাই জানা গেল সংশ্লিষ্টদের দেয়া তথ্যে। যাত্রী বা পণ্যবাহী বাণিজ্যিক বিমানের বৈমানিক হতে হলে সিভিল এভিয়েশনের লাইসেন্স পেতে হয়। আর এজন্য রয়েছে হাতে-কলমে এবং আকাশ-জমিনের বিভিন্ন প্রশিক্ষণ।

পাইলট হওয়ার হাতেখড়ি : নিজেকে পরিপূর্ণ পাইলট হিসেবে গড়ে তুলতে প্রয়োজন বাংলাদেশ সিভিল এভিয়েশনের সনদ। আর সনদ পাওয়ার পথদ্রষ্টা হলো ‘বাংলাদেশ ফ্লাইং একাডেমি জেনারেল এভিয়েশন লিমিটেড’। প্রতিষ্ঠানটি ফ্লাইং ক্লাব নামে সবার কাছে পরিচিত। এছাড়া বেসরকারিভাবে প্রতিষ্ঠিত একাডেমিগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ‘এভিয়েশন একাডেমি লিমিটেড’।
ফ্লাইং ক্লাবের সদস্য হওয়া : ফ্লাইং ক্লাবের সদস্য হতে হলে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসি ও এইচএসসি অথবা সমমানের ‘ও’ এবং ‘এ’ লেভেল সম্পন্ন হওয়া চাই। সঙ্গে পদার্থবিজ্ঞান ও গণিতে থাকা চাই ৫০ শতাংশ নম্বর। এরপর রয়েছে মৌখিক পরীক্ষার বৈতরণী। ভবিষ্যতের বিমানচালক শারীরিকভাবে কতটা ফিট, তা যাচাই করে সার্বিকভাবে সুস্থ হলেই প্রার্থী ক্লাবের সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হবেন।
এসপিএল, পিপিএল আর সিপিএল : ফ্লাইং ক্লাব তিনটি ধাপে শিক্ষানবিসদের শিক্ষা দিয়ে থাকে। প্রথম ধাপে হলো এসপিএল, যা মূলত স্টুডেন্ট পাইলট লাইসেন্স। এর জন্য বয়স হতে হবে ন্যূনতম ১৬ বছর আর এসএসসি কিংবা ‘ও’ লেভেলে পদার্থবিদ্যা ও গণিত থাকা বাধ্যতামূলক। দ্বিতীয় ধাপ হলো পিপিএল। যাকে বলা হয় প্রাইভেট পাইলট লাইসেন্স। এসএসসি অথবা সমমানের ‘ও’ লেভেল সম্পন্ন করে পিপিএল কোর্স করা যাবে, তবে প্রার্থীর বয়স ন্যূনতম ১৭ বছর হতে হবে। এর জন্য ৪০ ঘণ্টা (ফ্লাইং আওয়ার) বিমানে ফ্লাইং প্রশিক্ষণ এবং সেই সঙ্গে পিপিএলের জন্য নয়টি বিষয়ে গ্রাউন্ড কোর্সসম্পন্ন এবং পরে সিভিল এভিয়েশন অথরিটি কর্তৃক পিপিএল প্রদানের জন্য ওই নয়টি বিষয়ে পরীক্ষা ও ফ্লাইট টেস্ট উত্তীর্ণ হতে পারলেই পিপিএল প্রদান তথা পিপিএল কোর্সের পরিসমাপ্তি এবং পরবর্তী সিপিএল কোর্স শুরু করতে হয়। তাই পিপিএল কোর্সের জন্য প্রায় ৮ মাস সময় লাগতে পারে। পিপিএল শেষে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের কাছে যোগ্যতা প্রমাণস্বরূপ পরীক্ষা দিতে হয়। এভাবে শেষ হলো পিপিএল। এরপর সিপিএলের পাঠ। সিপিএলকে বলা হয় কমার্শিয়াল পাইলট লাইসেন্স। ১০০ ঘণ্টার বিমান চালনা আর আগের ১০টি বিষয় বিস্তৃতভাবে পড়ানো হয় এ কোর্সে। সময় লাগে ৩৫ থেকে ৩৭ সপ্তাহ। পরীক্ষার বৈতরণী পার হতে প্রার্থীকে ১০০ নম্বরের পরীক্ষার মধ্যে ন্যূনতম ৭৫ শতাংশ নম্বর পেতে হবে। পিপিএল ও সিপিএল শেষে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ দেয় পাইলট হওয়ার সনদ।
তবে পাইলট হওয়ার খরচ বাড়ছে দিন দিন। পিপিএল ও সিপিএল করতে মোট খরচ পড়বে প্রায় ১৮ থেকে ২০ লাখ টাকা।
চাকরি: বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ছাড়াও বেসরকারি এয়ারলাইন্সগুলোর চাহিদা অনুযায়ী আবেদন করতে পারেন। এ তো গেল দেশের ভেতরের অবস্থা। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের পাওয়া সনদ দিয়ে দেশের বাইরেও আবেদন করার সুযোগ রয়েছে। কেননা, এই সনদ আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। বাংলাদেশে পাইলট হওয়ার অন্যতম পাঠশালা এভিয়েশন একাডেমি লিমিটেড। এ একাডেমিতে পড়াশোনা করে ইউকে, অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রেডিট ট্রান্সফারের সুযোগ রয়েছে। আরও তথ্যের জন্য যোগাযোগ : এভিয়েশন একাডেমি লিমিটেড, বসতি এভিনিউ, ফ্ল্যাট-এ২, হাউস-১০, রোড-৫৩, গুলশান-২, ঢাকা-১২১২। ফোন : ৮৮৩৫৮৯৭, মোবাইল : ০১৮১৯৪৮৫৩০৮।
আরও পড়ুন

আইসিসি রেটিং এবং র‍্যাংকিং উইডগেট আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগের জন্য!

 আইসিসি রেটিং এবং র‍্যাংকিং উইডগেট আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগের জন্য
আসছে আইসিসি ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপ ২০১৫! সেই উপলক্ষ্যে আজ হাজির হলাম একটি ক্রিকেট উইডগেট নিয়ে। লাইভ ক্রিকেট উইডগেট নয়! এর আগে ক্রিকেট লাইভ স্কোরের অসাধারন একটি উইডগেট শেয়ার করেছিলাম। কিন্তু আজ ক্রিকেট সংক্রান্তই আরও একটি উইডগেট। এটা শুধু ব্লগস্পটের জন্য নয় কিন্তু! আমি শুধুমাত্র উইডগেটটির সোর্স কোড শেয়ার করছি। আপনি ব্লগস্পট, ওয়ার্ডপ্রেস বা অন্য যেকোন প্লাটফর্মের ব্যবহারকারীই হোন না কেন। কোডটি যথানিয়মে বসিয়ে দিলেই আপনার ওয়েব সাইট / ব্লগে দেখা যাবে সুন্দর একটি আইসি র‍্যাংকিং এবং রেটিং উইডগেট (ICC Rating & Rating Widget)। কোন র‍্যাংক এবং রেটিং পরিবর্তন হলে সেটিও হয়ে যাবে অটোমেটিক আপডেটেড! তাই কথা বাড়িয়ে লাভ কি। যারা চান আপনার ব্লগে সুন্দর একটি আইসিসি র‍্যাংকিং / রেটিং গেজেট বসাতে। তারা চলুন ব্লগার মারুফের সাথে। তার আগে জানিয়ে দেই কি কি থাকছে এই ছোট উইডগেটে? আসলে ক্রিকেটে রেটিং এবং র‍্যাংকিং এ যা থাকে সে সবই আছে এই উইডগেটে। টি টোয়েন্টি, ওয়ানডে, টেস্ট ৩ ফরম্যাটের ক্রিকেটের বোলার, ব্যাটম্যান এবং টিমের র‍্যাংক এবং রেটিং রয়েছে। আপনার ব্লগে উইডগেটটি লাগানোর আগে চাইলে এক নজরে নিচে দেখে নিন আইসিসি ক্রিকেট র‍্যাংকিং এবং রেটিং উইডগেট লাইভ ডেমো।

কিভাবে আমার ব্লগে / ওয়েব সাইটে আইসি র‍্যাংকিং উইডগেট বসাবো?

আমরা এবার চলে আসি মূল কথায়। এখন আপনি কিভাবে ব্লগে উইডগেটটি লাগাতে চাচ্ছেন তা নিয়ে ভাবছেন? আশা করছি আপনি যেকোন উইডগেট আপনার ব্লগে বা ওয়েব সাইটে বসাতে পারেন। তাই শুধু প্রয়োজন উইডগেটের কোডটি। নিচে শেয়ার করছি আইসি ক্রিকেট রেটিং এবং র‍্যাংকিং উইডগেট কোড। কপি করে শুধু আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগে যেখানে বসাতে চান সেখানে বসিয়ে দিন। ব্যাস্‌ কাজ শেষ!
<a href="http://samratblogbd.blogspot.com/">SamratBlogBD</a> and <a href="http://www.rupayon.com">Rupayon.Com</a>
<script>
 d="www.cricwaves.com";
  wi ="n";
 co ="2"; 
</script>
<script type="text/javascript" src="http://www.cricwaves.com/cricket/widgets/script/iccScript.js"></script>

আমি একদম নতুনদের জন্য এবং নতুনদের উদ্দেশ্য করেই প্রতি পোস্ট লিখি। আজ সময়ের অভাবে হয়ত খুবই কম কথায় লিখলাম। নতুনদের কোন সমস্যা থাকলে জানাবেন। আর এক্সপার্টরা কমেন্ট করে জানাবেন কেমন লাগলো। ধন্যবাদ।  
আরও পড়ুন
সফটওয়্যার ছাড়াই কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরনের ফাইল কনভার্ট!

সফটওয়্যার ছাড়াই কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরনের ফাইল কনভার্ট!

গান শুনতে বা অন্য কোনো জরুরি কাজে কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরনের ফাইল কনভার্ট করতে হয়। এজন্য আমরা ব্যবহার করি বিভিন্ন ধরনের কনভার্টার। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, এসব একাধিক সফটওয়্যার ইনস্টলের ফলে কম্পিউটার গতি হারায়। কোনো সফটওয়্যার ইনস্টটল না করেই কনভার্ট করা গেলে সেটি হবে বেশি উপযোগী। বেশ কিছু ওয়েবসাইটের সাহায্যেও কাজটি করা যায়। এর মধ্যে  www.zamzar.com অন্যতম। এ সাইট থেকে সহজে যে কোনো ফাইল যে কোনো ফরম্যাটে কনভার্ট করা যায়।
কনভার্টসাইটে প্রবেশ করে ব্রাউজ বাটনে ক্লিক করে যে ফাইলটি কনভার্ট করতে চান সেটি আপলোড করুন। এরপর কাঙ্ক্ষিত ফরম্যাটটি নির্বাচন করুন। এখন আপনার ই-মেইল ঠিকানা দিয়ে কনভার্ট বাটনে ক্লিক করুন। এবার আপনি আপনার মেইল বঙ্ চেক করুন। সেখানে একটি ডাউনলোড লিঙ্ক আসবে। এখন আপনি ওই লিঙ্ক থেকে আপনার কাঙ্ক্ষিত ফরম্যাটের ফাইলটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
তবে নিবন্ধন ব্যতীত সাইটটি থেকে ১০০ মেগাবাইটের বড় আকারের ফাইল কনভার্ট করা যাবে না। নিবন্ধিত গ্রাহকরা ১ জিবির ফাইল কনভার্ট করতে পারবেন এবং তার নিজস্ব ইনবঙ্ও তৈরি হবে সাইটে। এছাড়া এ ওয়েবসাইট থেকে যে কোনো ভিডিও শেয়ারিং সাইট যেমন ইউটিউবের ভিডিও লিঙ্ক দিয়ে যে কোনো ফরম্যাটে ফাইল ডাউনলোড করা যায়। এরকম আরও দুটি সাইট হলো media-convert.com  এবং freefileconvert.com।
আরও পড়ুন

আপনার ল্যাপটপ এ চালান SHAREit আর ফাইল পাঠান গুলির বেগে যে কোন মোবাইল বা ল্যাপটপ এ [শুধু ল্যাপটপ]

কেমন আছেন সবাই?আশা করি সবাই আল্লাহর রহমতে ভালই আছেনআমি ও ভালো আছি।আমারা যারা অ্যান্ড্রয়েড ফোন use করি তারা সবাই   SHAREit সফটওয়্যার টিকে চেনেন।এটি খুব ফাস্ট ফাইল আদান-প্রদান করে এক ফোন থেকে অন্য ফোনে।তো আপনি যদি আপনার ল্যাপটপ থেকে অন্য ল্যাপটপ এ একটা ফাইল দিতে চান বা নিতে চান।তাহলে আপনাকে একটা প্রেনড্রাইভ এর সাহায্য লাগবে যদি আপনার কাছে প্রেনড্রাইভ না থাকে তাহলে আপনি কি করবেন।বা ধরুন আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনে একটা গান নিবেন বা দিবেন তখন আপনাকে প্রয়োজনে আসবে একটা USB ক্যাবলের যদি না থাকে!!!এর সবকিছুর সমাধান পাবেন এই ছোট সফটওয়্যার টির মাধ্যমে
নিচের ১ ও ২ নং এ
1.আপনার নাম দিন
2.অন্য কোন  ল্যাপটপ বা অ্যান্ড্রয়েড থেকে নেয়া ফাইল যেখানে জমা হবে।


ফাইল দিতে গেলে Send
নিতে গেলে Receive
ফাইল দিতে গেলে প্রথমে Send এ চাপুন এবং যে ফাইল টি দিবেন টা Select করুন ঠিক নিচের ফটোর মত
 
আর ফাইল নিতে গেলে
 
আশা করি সবাই বুঝে গেছেন ।
সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করুন এই সাইট থেকে
তো সবাই ভালো থাকুন,
আর আমার জন্য দোয়া করুন আমি যেন আরও ভালো পোস্ট আপনাদেরকে উপহার দিতে পারি।
আরও পড়ুন