সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পেছানো পরীক্ষার তারিখ

 

সিটি করপোরেশন নির্বাচনে পেছানো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ২য় বর্ষ , ডিগ্রি (পাস) এবং এলএল.বি ১ম পর্ব পরীক্ষার পেছানো পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।
উক্ত সংশোধিত সময়সূচী অনুসারে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৩ সালের অনার্স ২য় বর্ষের ২৯/০৪/২০১৫ ও ০২/০৫/২০১৫ তারিখের পরীক্ষার যথাক্রমে ৩০/০৪/২০১৫ ও ৩০/০৫/২০১৫ তারিখে অনুষ্ঠিত হবে। বিস্তারিত সময়সূচী এই লিঙ্কে
অপরদিকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৩ সালের ডিগ্রি পাস এর ২৬ ও ২৯ এপ্রলের পরীক্ষা যথাক্রমে ০৮ ও ১৫ মে অনুষ্ঠিত হবে এবং ০২/০৫/২০১৫ তারিখের পরীক্ষা যথারিতি অনুষ্ঠিত হবে। বিস্তারিত সময়সূচী এই লিঙ্কে
এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৪ সালের এলএল.বি ১ম পর্ব পরীক্ষার ২ মে’র পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৯ মে ২০১৫ তারিখে। বিস্তারিত সময়সূচী এই লিঙ্কে
nu revised Routine
আগামী ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠেয় তিন সিটি করপোরেশন নির্বাচনে যেন পরীক্ষার্থীদের যাতে কোনো ধরনের অসুবিধা না হয় এজন্যই এ পরীক্ষা পেছানো  হয়েছে।
আরও পড়ুন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিএ ১ম সেমিস্টার পরীক্ষা ২০১২ এর ফলাফল দেখুন

 

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ২০১২ সালের এমবিএ ১ম সেমিস্টার পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। ২৩ এপ্রিল ২০১৫  তারিখ বৃহস্পতিবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ ফলাফল প্রকাশের তথ্য নিশ্চিত করা হয়। প্রকাশিত ফলাফল  দেখার লিঙ্ক নিচে দেওয়া হলোঃ
উল্লেখ্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিএ ১ম সেমিস্টার পরীক্ষা ২০১২ এর সময়সূচী ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়।
উক্ত সময়সূচী অনুসারে পরীক্ষা তত্বীয় বিষয়ের পরীক্ষা শুরুর তারিখ ছিলো ০৭/০৯/২০১৪ ও শেষ হয় ২০/০৯/২০১৪ তারিখে।
আরও পড়ুন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৪ সালের অনার্স ১ম বর্ষের নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষার সময়সূচি


জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৪ সালের ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষের অনার্স ১ম বর্ষের শুধুমাত্র নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষার সময়সূচী প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশিত সময়সূচী অনুসারে আগামী ২১ মে ২০১৫ তারিখ বৃহস্পতিবার থেকে তত্বীয় বিষয়ের পরীক্ষা শুরু হয়ে চলবে ৬ জুলাই ২০১৫ তারিখ সোমবার পর্যন্ত। ২৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বদরুজ্জামান কর্তৃক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই পরীক্ষার সূচি প্রকাশ করা হয়।
তবে যারা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ১ম বর্ষের মানোন্নয়ন পরীক্ষা দেবে তাদের ফরম পূরণ ও পরীক্ষা সময়সূচী সম্পর্কিত বিষয়ে উক্ত বিজ্ঞপ্তিতে কিছু জানানো হয়নি। এই সংক্রান্ত কোন বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হওয়া মাত্র আমরা এখানে তা প্রকাশ করবো।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৪ সালের অনার্স ১ম বর্ষের নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষার সময়সূচিh1 Routine 2014
উল্লেখ্য, প্রতিটি পরীক্ষা সকাল ৯ টা থেকে ১ টা পর্যন্ত (চার ঘন্টা) অনুষ্ঠিত হবে। ব্যাবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ও সময় স্ব-স্ব কলেজে যোগাযোগ করে পরবর্তীতে জেনে নিতে হবে।
আরও পড়ুন
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার পরিবর্তিত তারিখ ও বিস্তারিত

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার পরিবর্তিত তারিখ ও বিস্তারিত

রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি) এর ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) ১ম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ও সময়সূচি পরিবর্তন করা হয়েছে। আগামী ১ এবং ৩ মে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলে উক্ত পরীক্ষা ৫ ও ৬ মে অনুষ্ঠিত হবে আর ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হবে ১৩ মে। চলুন প্রথমেই জেনে নেওয়া যাক ইউনিট ভিত্তিক পরীক্ষার সময়সূচীঃ
Begum_Rokeya University
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি
‘এ’ ইউনিট – ৫ মে সকাল সাড়ে ৯টা
‘বি’ ইউনিট- ৫ মে দুপুর সাড়ে ১২টা
‘সি’ ইউনিট – ৫ মে বিকাল সাড়ে ৩টা
‘ডি’ ইউনিট – ৬ মে সকাল সাড়ে ৯টা
‘ই’ ইউনিট – ৬ মে দুপুর সাড়ে ১২টা
 ‘এফ’ ইউনিট – ৬ মে বিকাল সাড়ে ৩টা
ভর্তি পরীক্ষার যাবতীয় তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের পাশাপাশি লেখাপড়া বিডি তেও পাওয়া যাবে।
ভর্তিইচ্ছুকরা ২০ এপ্রিল থেকে তাদের নিজ নিজ প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন।
এ বছর ছয়টি অনুষদের অধীনে ছয়টি ইউনিটে ২১টি বিভাগে মোট ৯০ হাজার ৪০২জন ভর্তিচ্ছু প্রার্থী অংশ নিচ্ছেন।
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের আগের ভর্তি বিজ্ঞপ্তিBegum Rokeya University Admission 2014-15Begum Rokeya University Admission 2014-15 page 2Begum Rokeya University Admission 2014-15 page 3
উল্লেখ্য, বেরোবিতে স্নাতক প্রথম বর্ষ ভর্তি পরীক্ষা গতবছর ৪, ৫ ও ৬ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিলো। ভর্তির আবেদনপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ছিল ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত।
বিভিন্ন দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৭টি প্রশাসনিক পদ থেকে শিক্ষকরা পদত্যাগ করায় ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। দীর্ঘ অপেক্ষার পর অবশেষে এ পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করলো বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুন

এখন প্রতি জিবি ইন্টারনেট মাত্র ২০ টাকায় ! মেয়াদ ১ বছর ! আবেদন

 

এখন প্রতি জিবি ৩জি ইন্টারনেট ডাটা পাচ্ছেন মাত্র ২০ টাকায় ! সাথে মেয়াদ ১ বছর ! এমন অবিশ্বাস্য শিরোনামে অনেকের চোখটি কপালে ওঠে যাওয়ারই কথা। আবার কেউ কেউ শিরোনাম

দেখে ভাবছেন এটা একটা গাঁজা খুরি গল্প। হ্যাঁ যাহাই বলুন, গ্রাহকরা সচেতন হলেই বাংলাদেশে ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রির জন্য আমার শিরোনামটিই হবে ভবিষ্যতে প্রোভাইডারদের ইন্টারনেট বিক্রির একমাত্র বিজ্ঞাপন জিঞ্জেল ।

এই মুহুর্তে দেশে মোবাইল ইন্টারনেটের সবচেয়ে কম রেটের ১ জিবির প্যাকেজের সবনিম্ন দাম ২৭৫+ ১৫%ভ্যাট। আর ছোট প্যাকেজ গুলোর মধ্যে গ্রামীণের প্রতি ১০ কিলোবাইট ১ পয়সা হারে ১জিবির দাম ১০ হাজার ২শ ৪০ টাকা। না হিসাব করে নিয়মিত এই দামেই আমরা সবাই নেট ব্যবহার করছি।

আমাদের দেশের ইন্টারনেটের দাম বিশ্বের শীর্ষে থাকলে ও গতিতে আমরা সবার নিচে। কারণ ২০১৫ সালেও বাংলাদেশের জনগণ এখনও ১০ কেবিপিএস গতির ইন্টারনেট ব্যবহারে বাধ্য হচ্ছে ।

অথচ এখন আমাদের দেশে প্রতি জিবি নেটের উপযুক্ত দাম মাত্র ২০ টাকাই হওয়ার কথা ছিল।

কারণ ইন্টারনেট প্রোভাইডার কোম্পানী গুলো সরকারের কাছে থেকে মেগাবিট স্পীডের প্রতি জিবি ডাটা ক্রয় করছে গড়ে মাত্র ১৩.৫৮ টাকায়। আর তা কিলোবাইট স্পীডে গ্রাহকদের কাছে বিক্রি করছে গড়ে ৩৪৫ টাকার ও বেশি মূল্যে !

:lol: সত্যিই অবিশ্বাস্য এক ডিজিটাল ব্যবসা! :lol:

এই উচ্চহারে দাম দিয়েও আমার অত্যন্ত ধীর গতির (জিপিআরএস এবং ইডিজিই) ইন্টারনেট ব্যবহার করে প্রতিদিন আমাদের কোটি কোটি ঘন্টা মূল্যবান সময় নষ্ট করছি।

অন্য হিসাবে ইন্টারনেট প্রোভাইডার কোম্পানী গুলো সরকার থেকে বর্তমানে প্রতি মেগাবাইট/সেকেন্ড ব্যান্ডউইডথ কিনছে ৪ হাজার ৮০০ টাকায়(২০১৩)।কিন্তু ১৯৯৬ সালে এ ব্যান্ডউইডথের দাম ছিল ১ লাখ ২০ হাজার টাকা আর ২০০৪ সালে ছিল ৭২ হাজার টাকায়। ওই সময়ে ইন্টারনেটের গ্রাহক মূল্্য যা ছিল এখন ৪ হাজার ৮০০ টাকায় ও তাই আছে।

সরকার নেটের খরচকে গ্রাহকের হাতের নাগালে রাখতে ১৯৯৬,২০০৪,২০০৮,২০০৯,২০১১.২০১১.২০১৩ সালে দফায় দফায় ৭বার ব্যান্ডউইডথের দাম কমানো হলেও গ্রাহক পর্যায়ে ইন্টারনেটের দাম ১ বার ও কমেনি। বরং উল্টো নানা ধরনের প্যাকেজ সাজিয়ে গ্রাহকের পকেট কাটছে দেশের ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গুলো।খরচ না কমিয়ে তারা কৌশলে নানা ধরনের প্যাকেজ কিংবা গতি বাড়ানোর মধ্যেই কার্যত সীমাবদ্ধ থেকেছে। আবার মাঝে মধ্যে গ্রাহকদের দাবিতে সুকৌশলে যেসব প্যাকেজ সাধারণত ব্যবহার করা হয় না সেগুলোর দাম কমিয়েছে অপারেটরগুলো।

প্রযুক্তি বিষয়ক ম্যাগাজিন কম্পিউটার জগতের এক পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, ইন্টারনেট প্রোভাইডার কোম্পানী গুলো মাত্র ৪ হাজার ৮শ টাকায় ব্যান্ডউইডথ ক্রয় করলেও তা যে দামে বিক্রি করছে সে সংখ্যাটি আমরা পড়তে গিয়ে কেউ সঠিক উচ্চারণ ও করতে পারিনা।

যেমন গ্রামীণফোন তাদের টুজি নেট ৪ হাজার ৮শ টাকায় কিনে তা বিক্রি করছে ৪৩,৩৫০X৬০,০০০ টাকায়। অন্যদিকে টেলিটক ৪ হাজার ৮শ টাকায় থ্রিজি কিনে তা বিক্রি করছে ২৪,০০০X২৮,০০০ টাকায়। এভাবে সবগুলো কোম্পানীই ৪ হাজার ৮শ টাকায় কিনে তা একই হারে সিন্ডিকেট আকারে বিক্রি করছে। মোবাইল অপারেটররা বিভিন্ন সময়ে স্বীকারও করেছে যে, তাদের নির্ধারিত ইন্টারনেট বিলের ব্যান্ডউইডথের খরচ ৪ শতাংশ। বাকিটা নাকি তাদের মেইনটেন্যান্স এবং অবকাঠামোতে ব্যয় হয়।

এদিকে দেশে ইন্টারনেটের স্পিড ভয়াবহ অবস্থায় রয়েছে। তার মধ্যেও সারা দেশের ৯০% গ্রাহক টুজি ইন্টারনেট ব্যবহার করলেও গ্রামীণফোন গত ৩০ মাচ থেকে সকল টুজি প্যাকেজ বন্ধ করে দিয়ে গ্রাহকদের কে বেশি দামের ৩জি ডাটা কিনতে বাধ্য করছে। তারা দেশের কোন আইনের তোয়াক্কা না করে এবং ৩জি কভারেজ না দিয়েই গ্রাহকদের থেকে ৩জির টাকা নিচ্ছে।

8-O সত্যিই আমার স্বাধীন দেশে আছি! :evil:

গ্রাহকদের অভিযোগ গ্রাহক পর্যায়ে ইন্টারনেটের দাম কমানো বা স্পীড বাড়ানোর জন্য সরকারি উদ্যোগ লক্ষ করা যায় না।
পরিসংখ্যান এবং অভিজ্ঞতা থেকে দেখা যায় আমাদের দেশের টাকা অনেকটা লুটপাট করেই নিয়ে যাচ্ছে বিদেশী এ কোম্পানী গুলো। তাদের কে সহযোগিতা করছে দেশে যারা প্রযুক্তির এ বিভাগটি দেখছে। আমার মতো গ্রাহকদের অভিযোগ আমাদের দেশের কিছু লোকই মূলত আমাদের কে শোষণ করতে বিদেশী এ কোম্পানীগুলো কে সাহায্য করছে।

আমাদের দেশে ইন্টারনেটের ইতিহাস:
বাংলাদেশে প্রথম অফ-লাইন ইন্টারনেটের ব্যবহার শুরু হয় ১৯৯৩ সালে। ১৯৯৬ সালের ৬ জুন বাংলাদেশে সবার জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। সে বছরই বাংলাদেশ প্রথম ভিস্যাটের মাধ্যমে ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত হয়। তখন প্রতি এমবিপিএস ইন্টারনেটের জন্য খরচ হতো ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। কিন্তু তখন সরকারিভাবে বিটিসিএল কোনো ব্যান্ডউইডথ বিক্রি করত না।

জিপিআরএস টেকনোলজি দিয়ে ২০০৪ সালে মোবাইল ইন্টারনেট চালু হয়। ২০০৫-এর শেষের দিকে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত হয়। ২০০৬ সালে জিপিআরএসের তুলনায় কিছুটা গতি সম্পন্ন EDGE সার্ভিস চালু করে গ্রামীনফোন।২০০৮ সালে ওয়াইম্যাক্স সেবা পরিচালনার জন্য লাইসেন্স পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অজের প্রথম ওয়াইম্যাক্স সেবা কিউবি প্যাকেজ চালু করে ২২ নভেম্বর ২০০৯ সালে।

মোট ইন্টারনেট ব্যবহারকারী:

গত ১ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে দৈনিক কালেরকন্ঠ মোবাইল কম্পানি এবং বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)র তথ্যের ভিত্তিতে জানায়, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাস শেষে দেশে ইন্টারনেট গ্রাহকের সংখ্যা ৪ কোটি ৩৪ লাখ ১৯ হাজার। এর মধ্যে প্রায় সবাই মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারী। ওয়াইম্যাক্স ব্যবহারকারী গ্রাহকের সংখ্যা ২ লাখ ১৫ হাজার। আর আইএসপি ও পিএসটিএনের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১২ লাখ ৪৫ হাজার। একই সময়ে ফেব্রুয়ারিতে মোবাইল ফোনের গ্রাহকের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১২ কোটি ২৬ লাখ ৫৭ হাজার।

আমাদের কথা:
দেশে এখন ইন্টারনেটভিত্তিক কনটেন্টের (অডিও, ভিডিও, লাইভ খবর-মিডিয়া) ব্যাপক চাহিদা তৈরি হয়েছে। ফলে ইন্টারনেট চাহিদাও বেড়েছে বহুগুণ। দুঃখের বিষয়, মোবাইল অপারেটরগুলো নিজেদের ইচ্ছে মতো প্যাকেজ তৈরি করে গ্রাহকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। অথচ এসব ব্যাপারে বিটিআরসি নীরব ভূমিকা পালন করছে। সরকার ব্যান্ডউইডথের দাম কমিয়েই দায়িত্ব শেষ করেছে। দেশের আইসিটি শিল্পের দ্রম্নত বিকাশ এবং দক্ষ কর্মী গড়ে তুলতে ব্রডব্যান্ড ও মোবাইল ইন্টারনেট সেবার খরচ সাশ্রয়ী, সেবাবান্ধব এবং সহজলভ্য করতে হবে। বিপরীতে ইন্টারনেটের গতি বাড়াতে হবে।

আমাদের দাবী:
দফায় দফায় ইন্টারনেট ব্যান্ডইউথের দাম কমলেও গ্রাহক পর্যায়ে কোন প্রভাব নেই। তাই দাবী আদায়ের জন্য সরকার কে এগিয়ে আসতে হবে এবং ব্যবহারকারী কে জাগতে হবে। এখন প্রতি জিবি নেটের দাম মাত্র ২০ টাকা করাসহ নিম্নোক্ত দাবী পূরণ করতে হবে।

দাবীসমূহঃ
১. অতি শীঘ্রই ১ জিবি ডাটার দাম ২০ টাকা নির্ধারণ করতে হবে।
২.৩জি কভারেজ না দিয়ে ২জি এলাকায় ৩জির বিল নেওয়া যাবে না।
৩. ডাটার মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও অব্যবহিত ডাটা পরের ডাটা প্যাকেজ চালু করার
সাথে সাথে যোগ করে দিতে হবে ।
৪. ১ জিবির মেয়াদ ১ বছর করতে হবে।
৫. ফেয়ার ইউস পলিসি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করতে হবে।
৬.নুন্যতম গতি নির্ধারণ করে করে পূর্ণ গতির ডাটা দিতে হবে ।
৭. আনলিমিটেড নামে কোন বিজ্ঞাপন দেওয়া যাবে না।

৮. ফ্রি নামের কোন ডাটা অপার করা যাবে না। ( কারণ প্রতিটি ফ্রি অপার মানে নতুন প্রতারণা )

এ প্রতিবেদনটি তৈরির সময় নিম্নোক্ত ওয়েব সাইটসহ বেশ কয়েকটি ওয়েব সাইটের সাহায্য নেওয়া হয়েছে।

http://www.btrc.gov.bd/

http://www.btcl.gov.bd/

http://www.teletalk.com.bd/

http://grameenphone.com/…/produc…/internet/internet-packages

http://www.banglalinkgsm.com/…/data_based…/banglalink_intern

et

http://www.robi.com.bd/bangla/index.php/page/view/412

http://www.bd.airtel.com/services.php…

http://www.citycell.com/index.php/zoom_ultra/plan

http://www.banglalionwimax.com/index.php/ products-a-services/prepaid-plans

http://www.qubee.com.bd/prepay

আরও পড়ুন
এবার খুব সহজেই আপনার ডোমেইনকে ব্লগস্পট সাইটে যোগ করে নিন! যারা Name Silo ইউজার শুধুমাত্র তাদের জন্য!

এবার খুব সহজেই আপনার ডোমেইনকে ব্লগস্পট সাইটে যোগ করে নিন! যারা Name Silo ইউজার শুধুমাত্র তাদের জন্য!

সুপ্রিয় প্রযুক্তি.কম কমিউনিটি সাইটের সবাইকে সালাম ও নববর্ষের শুভেচ্ছা।

আজকের টিউনে কোন বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করব তা বোধ হয় শিরোনাম দেখেই বুঝতে পারছেন। হ্যা বর্তমানে অনেকেই ব্লগ কিংবা ওয়েব সাইট তৈরি করার জন্য পেইড ডোমেইন রেজি: এবং ব্যবহার করছেন। মূলত পেইড ডোমেইন রেজি: করতে অনেকেই দেশী কিংবা বিদেশী হোস্ট প্রভাইডারদের চুজ করেন। অবশ্য ডোমেইন বিষয় সম্পর্কে কোন রিভিউ থাকলে তা দেশী প্রভাইডার কাছ হতে সমাধান পাওয়া যায়। কিন্তু সমস্যাটা অনেক ক্ষেত্রে জটিল আকার ধারন করে বিদেশী ডোমেইন প্রভাইডারের ক্ষেত্রে। এই যেমন ধরুন অমুক সাইট সাপোর্ট করতে হবে, ব্লগ স্পট সাইটকে রিডাইরেক্ট করতে হবে ইত্যাদি। এখানে রিভিউ পাইতে হলে আপনাকে শুদ্ধভাবে ইংরাজীতে টিকিট করতে হবে। এবং ফিডব্যাক পেতেও প্রায় ১ দিন লেগে যায়। তবে আপনি যদি বিষয়টা জানেন তাহলে এখানে ফীড ব্যাক পাবার প্রয়োজন পড়েনা, নিজের কাজ নিজেই সমাধান করতে পারবনে।


সেই হিসাবে আজকের টিউনে টিউটোরিয়াল হিসাবে দেখাব কিভাবে Namesilo সাইটে আপনার গুগল ব্লগস্পট সাইটকে রিডাইরেক্ট করবেন। প্রথমে বলে নিই Godady, Enom, Namecheap এর মতই Namesilo একটি বিশ্বস্ত ডোমেইন প্রভাইডার। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই তারা পপুলারিটি লাভ করেছে মূলত অন্যান্য বিদেশী ডোমেইন প্রভাইডার হতে ডোমেইনের মূল্য অনেক কম, প্রটেকশন খুব ভাল এবং আইক্যান অনুমোদিত। আমি নিজেও এখান হতে প্রায় ৮ টি ডোমেইন রেজি: করেছি। তাহলে চলুন কাজটি শুরু করা যাক-

কাজ করার পদ্ধতি:

১। যে ব্লগস্পট সাইটকে ডোমেইনে সংযুক্ত করতে চান সেই ব্লগসাইটে লগইন করে Settings অপশনে যান।নিম্নরুপ চিত্র আসবে-

২। সেই সাথে Namesilo একাউন্টে লগইন করুন যেখানে আপনার ডোমেইন রয়েছে।

৩। গুগল ব্লগস্পট সাইটের Control Panel যান> ব্লগ ইউ.আর.এল হতে Setup a 3rd party URL for your blog এ- ক্লিক করুন। এখানে আপনার Domain যোগ করলে কিছু তথ্যাদিসহ Error বার্তা দেখাবে। হ্যা এটি ভেরীফাইড করতে চাইবে।এই তথ্যগুলো ডোমেইন প্যানেলের DNS হিসাবে ব্যবহৃত হবে। নিচের চিত্রের দিকে ভাল মত লক্ষ্য করুন (১,২ নং মার্ক করা আছে, সেখানে ৪ টি অংশ রয়েছে) । আপনি এই পর্যন্ত রাখুন, এটি বন্ধ করবেন না।

৪। এবার Name silo একাউন্ট লগইন করে আপনার Manage Domain অংশে যান > ডোমেইনটিকে সিলেক্ট করুন টিক মার্ক দিয়ে।

৫। এবার উপরের মেনুর Change Name servers অংশে ক্লিক করুন। সেখানে Click here to select our default name servers এ- ক্লিক করুন তাহলে ডিফল্ট হিসাবে নেম সার্ভার বসবে নিম্নরুপ:

ns1.dnsowl.com

ns2.dnsowl.com

ns3.dnsowl.com

৬। এবার পূনরায় Domain প্যানেল অংশে ফিরে এসে Domain টি সিলেক্ট করে এর সর্বডান পাশে Manage DNS for Domain আইকনে ক্লিক করুন।

৭। এবার নিচের মত একটি চিত্র আসবে। লক্ষ্য রাখুন A | AAAA | CNAME | MX | TXT/SPF চিহৃগুলো রয়েছে। এখানে আপনাকে একটি A এবং ২ টি CNAME যোগ করতে হবে উক্ত অপশনে ক্লিক করে ধাপে ধাপে।

৮। তাহলে A অংশে ক্লিক করুন। একটি চিত্র আসবে সেখানে Host name অংশে-www

IPv4 Address  অংশে- 216.239.32.21 এবং সবশেষে TTL-ডিফল্টভাবে যা আছে তাই থাকবে। সবশেষে Submit করুন।

৯। CNAME যোগ করার জন্য এই অংশে ক্লিক করুন> Host name অংশে আপনার ব্লগের ২ নং অপশনের বিষয় বস্তু যোগ করতে (সুতরাং ব্লগের সেটিং অপশন গিয়ে উক্ত কোডটুকু কপি করে এখানে পোষ্ট করতে হবে। ৩ নং পয়েন্টের চিত্র অপশন অনুযায়ী:

১ম অংশ: kukqso463a6c

২য় অংশ: gv-pptzveclzfawvu.dv.googlehosted.com

১০। অনুরুপভাবে সর্বশেষ CNAME রেকর্ডটি যোগ করতে হবে। এখানে Host name অংশে- আপনার ডোমেইনের নাম লিখতে হবে যেমন: pcmgiclab.com এবং পরের অংশে ইনপুট করতে হবে: ghs.google.com

অাসলে সকল কাজ শেষ হলে চিত্রটি হবে নিম্নরুপ:

১১। এবার Name silo এবং Blog spot একাউন্ট হতে বাহির হন। আপনার কাজ শেষ। এবার ২৪-৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এটাকে DNS Proergation বলে। যাইহোক আপনাকে অতটা সময় না দিলেও হবে। প্রায় ১-২ ঘন্টা পর ব্লগস্পট সাইটে লগইন করুন। এবাং Settings অপশনে যান। ডোমেইনটি যোগ করে টিক মার্ক দিয়ে Save অপশনে ক্লিক করলেই হবে। এতে করে আপনার ব্লগটি টিকে সাইটের সাথে যোগ হয়ে যাবে।


 

আশা করি উপরোক্ত টিউটোরিয়াল অনুসরন করে এবার নিজেই গুগল ব্লগস্পট সাইটকে রিডাইরেক্ট করতে পারবেন। প্রথমত বুঝতে একটু সমস্যা হতে পারে। ২-৩ বার ব্যবহারিকভাবে কাজ করলে বিষয়টি অনেক সহজ হবে। তারপরেও যদি সমস্যা থাকে তাহলে টিউমেন্ট করতে পারেন। পরিশেষে টিউন যদি কারোর সামান্যতম হলেও উপকারে আসে তাহলে এই লেখাকে স্বার্থক বলে মনে করব।

আরও পড়ুন

বেস্ট ফাইল শেয়ারিং ওয়েবসাইট সমূহ ! [যারা ইউজার দের টাকা দিয়ে থাকে]

আসসালামুয়ালাইকুম, কেমন আছেন ? আজকে আপনাদের কাছে কিছু ফাইল শেয়ারিং ওয়েবসাইট এর লিস্ট নিয়ে হাজির হলাম। এইসব সাইট হল PPD সাইট, এরা আপনাকে প্রতি ১০০০ ডাউনলোড এ টাকা দিয়ে থাকে...
 
যেই সাইট ইউজার দের বেশি টাকা দেই, আমি ওই অনুযায়ীয়ী রেঙ্ক করসি...
১)    99uploads.com
যেই কারনে আমি এই সাইট কে ১ নং এ দিসি, তার কারন হল , এই সাইট ইউজার দের সব চেয়ে বেশি টাকা দিয়ে থাকে, প্রতি ১০০০ ডাউনলোড এ $১৭ পর্যন্তও... আপনি তাদের MAKE MONEY PAGE দেখে আশেন।
storage: ১৫ GB
PAYMENT METHOD: PAYPAL, PAYONEER.
২)    userscloud.com
আপনি এই সাইট থেকে প্রতি ১০০০ ডাউনলোড এ $১৫ পর্যন্তও ইনকাম করতে পারবেন... . আপনি তাদের MAKE MONEY PAGE দেখে আশেন।
storage: unlimited
PAYMENT METHOD: PAYPAL.
৩)    24uploading  .com
এই সাইট টার ইউজার দের পে করে থাকে ফাইল সাইজ এর উপর . আপনি তাদের MAKE MONEY PAGE দেখে আশেন।
storage: 500 GB
PAYMENT METHOD: paypal, webmoney, moneybookers, alertpay, neteller
ধন্যবাদ।।
আরও পড়ুন

LikesPlanet থেকে আয় করুন প্রতি মাসে ১৮০+ ডলার এবং অটো স্ক্রিপ্ট দিয়ে বেশি ডলার আয় করার উপায় (A To Z)

আসসালামুয়ালাইকুম!
আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমি আজ আপনাদের আলোচনা করব ফেসবুজ,টুইটার লাইক ফলোয়ার করে কিভাবে আয় করা যায়। এ বিষয়টা নিয়ে টিউন করার জন্য এতো দিন আমায় অনেকেই ফেসবুকে হোয়াটস অ্যাপ এ ম্যাসেজ দিয়েছে। তাই আজ এই টিউনটি লিখলাম।জানি না কতটা ভালো লিখতে পারব তবে আমি চেষ্টা করব পুরো বিষটা ভালো ভাবে বুঝাতে।
তবে আর দেরি না করে চলুন সরাসরি মূল কথায় চলে যাই।
এখানে আমি দেখাব কিভাবে ফেসবুক লাইক ও টুইটার ফলোয়ার করে আয় করা যায়। অনেকের প্রশ্ন আসতে পারে আসলে কি ফেসবুক লাইক ও টুইটার ফলোয়ার করে আয় করা যায়? আমি বলতেছি হ্যা ভাই ১০০% আয় করা যায়। আমি নিজে এই সাইট থেকে এখন পর্যন্ত অনেক টাকা আয় করেছি চাইলে আপনিও করতে পারেন। আপনি ইচ্ছে করলে প্রথম দিন থেকেই ১ ঘন্টা কাজ করে ১ ডলার আয় করতে পারেন।
১ম ধাপঃ
 ২য় ধাপঃ
নিচের ফর্মটি পুরন করে রেজিষ্ট্রেশন এর কাজটি সম্পন্ন করে লগিন করুন।
বিঃদ্রঃ- Referral এর ঘরে samratbd বসাবেন প্লিজ।
 লগিন করুন
 ৩য় ধাপঃ
এখন আপনার ফেসবুক একাউন্ট যুক্ত করুন আপনার লাইকপ্লানেট সাইটে। আপনার ফেসবুক একাউন্ট এ লগিন করুন তারপর আপনার ফেসবুক এর নাম কপি করুন যেমনঃ Samrat.Khan
তারপর লাইক্সপ্লানেট এর Earn Point/Money>Facebook>Photo/Post/Video Album Like>Make sure এ গিয়ে আপনার ফেসবুক একাউন্ট এর নাম সেট করে নিন। অথবা সরাসরি লিঙ্ক এ ক্লিক করে আপনার নাম সেট করে নিতে পারেন
৪র্থ ধাপঃ
যেভাবে আয় করবেন।এখন আপনার ফেসবুক এবং Likesplanet Login করুন।
Earn Point/Money তে মাউস পয়েন্ট রাখুন Facebook >like page এ ক্লিক করুন নিচের পেজ এর মত আসবে।আপনি চাইলে অন্য কাজও করতে পারেন।
এভাবে লাইক করুন আর পয়েন্ট আয় করুন।এখানে ৫০০০ পয়েন্ট হলে ১ ডলার। এখানে Facebook likes,Photo/Post/album likes,Website Share,Followers,Twitter tweets,Youtube likes,dislikes,Google Votes,Linkdin share,Website traffic,Paid to DO Job ইত্যাদি কাজ করেও পয়েন্ট আয় করা যায়।তারাতারি কাজ করার জন্য Google Chrome ব্রাউজার ব্যবহার করুন এবং ব্রাউজারের Load Image 'off' করে দিন। Google Chrome এর Load Image Off করার জন্য--Settings>Options>Under The Hood>Content Settings>Image>Do not show any image ক্লিক করুন। 

এই সাইট থেকে পেমেন্ট করে ২ টি মাধ্যমেঃ
 ১) Paypal
২) Payza
Minimum Payout System :
You can request a payout payment when you have:
$2.00 for PayPal.
$2.00 for Payza.
আমার পেমেন্ট Proof:
Likesplanet থেকে মাসে কত টাকা আয় করা যায়? 
এখানে নিজে লাইক করে আয় করবেন এবং অন্যকে referral করিয়ে Referral এর মাধ্যমে ৫০% আয় করতে পারবেন। আপনার Referral Link পাবেন > Earn Points/Money>Earn To Referral . ধরুন আপনার ৩০ জন রেফার আছে এবং তারা প্রত্যকে প্রতিদিন ১০০০ পয়েন্ট মানে ০.২০ সেন্ট আয় করে তাহলে আপনি পাবেন ৩০×৫০০=১৫০০০ যা হবে ৩ ডলার (যেহেতু ৫০% রেফার ইনকাম তাই ১০০০ পয়েন্ট এর ৫০০ পরেন্ট আপনি পাবেন একজন রেফার থেকে) এভাবে করতে থাকলে প্রতি মাসে আপনার আয় হবে ৩০×৩=৯০ ডলার। যত বেশি রেফার তত বেশি আয়। ভাই কোনো ঝামেলা ছাড়া ৯০ ডলার আয় করতে পারলে খারাপ কি? একটু পর আরো বেশি ডলার কি করে আয় করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করব।

বিশেষ সুযোগ-সুবিধাঃ
আপনার যদি ফেসবুক পেইজ থাকে বা আপনার ছবিতে লাইক নিতে চান তাহলে এখান থেকে নিতে পারেন।প্রতিদিন ১০০ লাইক/হিট এর জন্য আপনি ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবেন। Likesplanet এর মত আরো অনেক সাইট আছে কিন্তু Likesplanet এ ভালো কারন এখানে রয়েছে ৫০% রেফার সুবিধা। তাই দেরি না করে আজই শুরু করুন।
            LikesPlanet ফুল অটো স্ক্রিপ্টের সাহায্যে প্রতিদিন আয় করুন ৫$
আপনারা অটো স্ক্রিপ্ট করেও পয়েন্ট আয় করতে পারেন। আপমি কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট চালু রেখে কোনো পরিশ্রম ছাড়াও পয়েন্ট আয় করতে পারেন। আজকে আপনাদের দেখাব কিভাবে অটোবট সফটওয্যার এর সাহায্যে LikesPlanet থেকে কোন প্রকার কাজ ছাড়াই আপনি শুয়ে,বসে,ঘুমিয়ে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
অটোমেটিক লাইকের জন্য যা যা লাগবে--
১) ফায়ারফক্স ভার্সন ৩০.০ যাদের পিসিতে ৩০.০ কাজ করবে না তারা ভার্সন ৩৫.০১ টি ব্যবহার করতে পারেন।
ফায়ারফক্স ভার্সন ৩৫.০১ ডাউনলোড লিঙ্ক
স্ক্রিপ্ট ডাউনলোড করার পর আনজিপ করতে হবে ।এরপর iim ফাইনটি কপি করে আপনার পিসির এই নিচের লোকেশন এ পেস্ট করুন.....

C:Users/পিসি ইউজারনেম/ My Documents/iMacros/Macros/Demo-Firefox
 
 
এবার ফায়ারফক্স থেকে লাইক্সপ্লানেটে লগিন করুন। Facebook, Youtube,Stubmle Upon, Twitter এবং Linkedin এর একাউন্ট লাইক্সপ্লানেটের সাথে যুক্ত করুন । আপনি সুধু  Facebook এর কাজও করতে পারেন । এই জন্য শুধু Facebook একাউন্ট যুক্ত করলেই হবে । 
এবার চিত্রের মত কাজ করুন । iMacros ১ নং বাটনে ক্লিক করুন । সাইট হতে আপনার Paste করা ফাইল সিলেক্ট করুন মানে ২ নং এ ক্লিক করুন। এরপর “Play” ক্লিক করুন ৩ নং ক্লিক করুন।
একটু অপেক্ষা করুন । এবার দেখুন আপনার লাইক্সপ্লানেটে পয়েন্ট জমা হচ্ছে। এখানে শুধু বসে আর ঘুমিয়ে ডলার আয় করবেন। এখন আপনি কোন কাজ করা ছাড়াই  ঘন্টায় অটোমেটিক ১০০০ পয়েন্ট পাবেন।
২ দিনে আমার পয়েন্ট দেখুন এতো হয়েছে
আপডেটেডঃ অনেকেরই Firefox 30.0  ইন্সটল দেবার পরও স্ক্রিপ্ট কাজ করতেছেনা । কারন Firefox অটোমেটিক আপডেট নেয় । যার কারনে এটি 32.3 হয়ে যায় । তাই Firefox এর অটো আপডেট অফ করে দিন । এই জন্য-- Open Menu(ডান পাসের কোনা থেকে)>Options>Advance> Update>Never Check For Updates>Ok -করুন । আপনার Firefox এর ভার্সন  চেক করে নিন-- Open Menu>Open Help Menu>About Firefox - এইবার দেখুন আপনার ভার্সন 30.0 কিনা । তারপরও সমস্যা হলে আমাকে ফেসবুক এ এড পাঠিয়ে ইনবক্স করুন ।
                             এবার আসুন দেখি কি করে ১৮০+ ডলার আয় করা যায়
আপনার রেফার আছে ৩০ জন তারা সবাই যদি এই স্ক্রিপ্ট দিয়ে কাজ করে তাহলে তারা প্রতিজন ২০০০ পয়েন্ট করে প্রতিদিন ৬০০০০ পয়েন্ট। আপনি পাবেন ৫০% মানে ৩০০০০ পয়েন্ট।
তাহলে আপনি মাসে পাবেন ৩০×৩০০০০=৯০০০০০ পয়েন্ট ( ৯ লক্ষ পয়েন্ট)
যার মূল্য ১৮০ ডলার।
কি আবার আপনি খুশিতো? শুধু রেফার এর মাধ্যমে আপনি ১৮০ ডলার আয় করতে পারতেছেন।
আমার এই পোষ্টটি ৩ দিন ধরে লিখে আজ পোষ্ট করেছি যদি কোনো ভুল হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমা করে দিয়েন আর যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে প্লিজ আমাকে কমেন্ট করে অথবা ফেসবুকে ইনবক্স করবেন।
দয়া করে টিউনটা কেউ কপি করে অন্য ব্লগে দিবেন না প্রয়োজন হলে আমার ব্লগের লিঙ্ক শেয়ার করবেন। কারন একটা টিউন লিখতে অনেক পরির্শম হয়।

আরও পড়ুন

এবার কম্পিউটারেও ফেসবুকের অফিসিয়াল মেসেঞ্জার। ফেসবুক চ্যাটিং এখন অন্য মাত্রায় !


স্বাগতম প্রযুক্তি কমিউনিটি। আবারো পরীক্ষার ফাঁকে চলে এলাম আপনাদের কাছে। নিয়ে এলাম সুখবর। সুখবরটা ফেসবুক অ্যাডিক্টেডদের জন্য। অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন অথবা আইফোনে চালালেন এতোদিন ফেসবুক মেসেঞ্জার। আর এবার ফেসবুক কম্পিউটারেও চালু করল ফেসবুক মেসেঞ্জার চালানোর সুবিধা। মাইন্ড ইট আমি কিন্তু ফেসবুকের অফিসিয়াল মেসেঞ্জারটির কথা বলছি। হ্যাঁ, এতোদিন কম্পিউটারে ফেসবুক চ্যাটিং এর জন্য এক ট্যাবে ফেসবুক চালু করে রাখতে হয়েছে আর নয়তো কোন আনঅফিসিয়াল মেসেঞ্জার ইউজ করতে হয়েছে। আর সেই দিনের অবসান ঘটাতেই ফেসবুক চালু করল কম্পিউটারেও তাদের অফিসিয়াল মেসেঞ্জার চালানোর সুবিধা। গ্রেট নিউজ!!! বিশেষ করে আমার কাছে ভালোই লাগলো ব্যাপারটা। কারণ আমি অতোটা ফেসবুক অ্যাডিক্টেড এখন আর নই। কিন্তু প্রফেশনের তাগিদে এখন আমাকে ফেসবুক মেসেজের দিকে সব সময় চোখ রাখতেই হয়। কিন্তু কম্পিউটারে কাজ করার সময় শুধু ফেসবুক মেসেজের খোঁজ রাখতে গিয়ে পুরো ফেসবুকই ওপেন রাখতে হয়। সে ঝামেলা থেকে অন্তত এখন মুক্তি দিবে ফেসবুক মেসেঞ্জারের নতুন ওয়েব ভার্সনটি। এতোদিন অনেক থার্ড পার্টি ফেসবুক মেসেঞ্জার থাকা সত্ত্বেও সেগুলোর উপর ভরসা রাখতে পারিনি তাই ব্যবহারও করিনি।
ফেসবুক মেসেঞ্জারঅবশেষে, এসেই গেল ফেসবুকের অফিসিয়াল মেসেঞ্জার। গতকাল অর্থাৎ ০৯/০৪/২০১৫ ইং তারিখ থেকে ফেসবুক চালু করল এই সেবাটি। কম্পিউটারে এই ফেসবুক মেসেঞ্জার ব্যবহার করতে মেসেঞ্জারটি messenger.com/login অ্যাড্রেসটি ভিজিট করে সাইন ইন করলেই ব্যবহার করতে পারবেন ফেসবুক মেসেঞ্জারটি। ফেসবুক আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দিয়েই উন্মুক্ত করেছে সেবাটি। তবে উন্মুক্ত করার পর কয়েক ঘন্টা ডাউন ছিল সাইটটি। যদিও এখন স্বাভাবিক। আর এই মেসেঞ্জারে অডিও এবং ভিডিও কলের উভয় সুবিধাই থাকছে। ফেসবুক মেসেঞ্জারের এই ওয়েব ভার্সনটি চালু হওয়ায় ফেসবুক চ্যাটিং এ আরও এক ভিন্ন মাত্রা যোগ হলো বলে মনে করছেন ফেসবুক অথরিটি এবঙ্গ তাঁরা আরও মনে করছেন মেসেঞ্জারের এই ওয়েব ভার্সন চালু হওয়ায় ফেসবুক মেসেঞ্জারের জনপ্রিয়তা আরও বৃদ্ধি পাবে। আপনার মতামত কি? [সূত্রঃ দ্য নেক্সট ওয়েব]
ডাউনলোড করতে হবেনা। কম্পিউটারে যেকোন ব্রাউজারে 
আরও পড়ুন

নতুন ফেসবুক লাইক বক্স নিয়ে নিন আপনার ব্লগ বা ওয়েব সাইট এর জন্য

বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে ফেসবুক লাইক বক্স, আসছে নতুন সেবা! ফেসবুকের লাইক বক্সের ব্যবহার প্রায় প্রত্যেক ওয়েব সাইটেই এখন দেখা যায়। ফ্যান পেইজের লিংক দিতে এবং লাইক বাড়াতে ওয়েবসাইটে স্থাপন যোগ্য এই লাইক বক্স যখন জনপ্রিয়তার তুঙ্গে, তখনই ফেসবুক ঘোষণা করছে ফেসবুকের এই লাইক বক্স ভবিষ্যতে আর কাজ করবে না। তবে যোগ হবে নতুন সেবা, যা আগের লাইক বক্সকে ছাড়িয়ে যাবে বলেই মনে করেন সবাই।

নতুন এই পেইজ প্লাগইন এর লাইক বক্স কাজ করা শুরু করেছে এখন থেকেই; কিন্তু আপনি যদি পুরাতন লাইক বক্সের ব্যবহার কারী হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার জন্য আছে দুঃসংবাদ! তা হলো এটি আগামী জুন ২৩, ২০১৫ এর পর আর কাজ করবে না। তাই এ ঝামেলা এড়াতে আপনাকে এখনই পরিবর্তন করতে হবে আপনার ফেসবুক লাইক বক্স।
নতুন ডিজানে যাবার অন্যতম কারণ হিসাবে দেখানো হচ্ছে দুটি জিনিষ, প্রথমত আগের ডিজাইনটি বেশ একঘেয়ে এবং এখানে সবার এক
ডিজাইন হওয়ায় অনেক সময়ই অনেকের চোখে পড়ে না। আর দ্বিতীয়ত ফেসবুক তাদের ওপেন গ্রাফের ভার্সন ২.০ থেকে ২.৩ ভার্সনে যাচ্ছে।
নতুন লাইক বক্স যেভাবে পাবেনঃ
নতুন লাইক বক্স পাবার জন্য প্রথমেই আপনাকে এখানে ক্লিক করে এই পেইজটি ভিজিট করতে হবে। এবার Facebook Page URL লেখা বক্সে আপনার ফ্যান পেইজের লিংক কপি করে পেষ্ট করে দিন।
এবার আপনার সাইটের প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী লাইক বক্সের উচ্চতা এবং কতটুকু চওড়া হবে তা ঠিক করে দিন। চওড়ার (width) ক্ষেত্রে সর্বনিন্ম ২৮০ পিক্সেল থেকে সর্বোচ্চ ৫০০ পিক্সেল এবং উচ্চতার (height) ক্ষেত্রে সর্বনিন্ম ১৩০ পিক্সেল থেকে শুরু করে যে কোন পিক্সেল দিতে পারেন। এবার আপনি চাইলে আপনার কাভার পিকচার হাইড বা দেখানোর অপশন এবং আপনার পেইজে পোষ্ট হওয়া লেখাগুলি দেখাবেন কি দেখাবেন না তা সিলেক্ট করুন।
এবার নিচ থেকে Get Code বাটনে ক্লিক করলেই আপনি দুটি কোড পাবেন, এবং এ দুটি কোড কপি করে আপনি যেখানে আপনার লাইক বক্স দেখাতে চান, সেখানে কোড গুলি পেষ্ট করুন।
ব্যাস, এখন আপনার ওয়েব সাইটে নতুন লাইক বক্স দেখানো শুরু করবে।
টুডেটিউনস সাথে থাকার জন্য ধণ্যবাদ।
আরও পড়ুন
এবার সকল Computer User এবার আপনার Computer এর Screen Record করুন আর হয়ে যান Video Tuterial Creator

এবার সকল Computer User এবার আপনার Computer এর Screen Record করুন আর হয়ে যান Video Tuterial Creator

আপনারা সবাই কেমন আছেন, আশা করি খুব ভাল আছেন এবং আগামি তে যেন সব সময় ভালো থাকেন এই কামনা রইলো।
কম্পিটারের স্ক্রীন রেকর্ডারের জন্য অসংখ্য সফটওয়্যার রয়েছে। কিন্তু আপনি কোনটি বেছে নিবেন? নিশ্চয়ই ঐ সফটওয়্যারটিই যেটি সবচেয়ে ভালো
এবার নিচ থেকে Software টি Download করুন
******** Advantage.......
১) ভিডিও কিংবা ইমেজ সরাসরি হার্ড
ড্রাইভে সেভ হবে।
২) ভিডিও গুলো avi,wmv, flv, mpg, mp4, mov
এবং অন্যান্য ফরমেটে করতে পারবেন।
৩) সম্পূর্ণ স্ক্রীন কিংবা আপনার পছন্দ মত
স্ক্রীনের যে কোন সাইজ রেকর্ড
করতে পারবেন।
৪) রেকর্ড করার সময় মাইক্রোফোন
রেকর্ডিং অর্থাৎ আপনার কথা রেকর্ড
করতে পারবেন।
৫) আপনার কথার
পাশাপাশি ইচ্ছে করলে বক্সের সাউন্ড
অর্থা সিস্টেম সাউন্ড রেকর্ড
করতে পারবেন।
৬) মাউস হাইলাইট কিংবা হাইড করে ভিডিও রেকর্ড
করতে পারবেন।
 
আসুন App  টির Screenshot দেখে নেই
 
আরও পড়ুন