Google Adsense থেকে আয় করুন মাসে ২৭০+ ডলার খুব সহজে

আসসালামুয়ালাইকুম!
আমি আজ আপনাদের জানাব যে কিভাবে Google Adsense থেকে খুব সহজে আয় করা যায় ২৫০+ ডলার।এটা এক ধরনের বিনিময় বলতে পারেন।আপনি আমার এড এ ক্লিক করবেন আর আমি আপনার এড এ ক্লিক করব।আমি প্রতি মাসে আয় করতে পারি ১৫০০+ ডলার এসইও করে তবে যারা এসইও করতে পারে না তারাকি আয় বন্দ করে রাখবে?তবে চলুন দেরি না করে কাজের কথায় আসি।

এর জন্য যা যা লাগবেঃ
◘ ফেসবুক গ্রুপ
◘ গ্রুপ মেম্বার
◘ Adsense এর এড লাগানো এটা সাইট
এই খানে আপনাদের যা করতে হবে তা হল গ্রুপের সকল মেম্বারদের বলবেন যে সবাই সবার সাইটের এডে প্রতি দিন ২টা ক্লিক করতে।তাহলেই আপনাদের সবার আয় শুরু।
৫০ জন মেম্বার হলে ১০০ ক্লিক আর ১০০ ক্লিক এ ৯+ ডলার।
প্রতি দিন ৯ ডলার হলে ৩০ দিনে
৩০*৯=২৭০ ডলার আয়।
কি আমার কথা পছন্দ হল......?
ভাই আমরা সপ্ন দেখাইনা সপ্ন পূরন করি।আমিও আগে অনেক কিছু ভাবতাম কিন্তু এখন আর ভাবি না।
মানুষ ছোট হেকেই বড় হয়।
আপনারা  যদি আমার গ্রুপ এ এড হয়ে google adsense থেকে আয় করতে চান তাহলে নিচে গ্রুপ লিঙ্ক দেয়া হল এড হন।গ্রুপ এ এড হওয়ার আগে আমাকে ফ্রেন্ড রিকয়েস্ট দিয়ে ম্যাসেজ দিন যে আপনি আয় করতে চান তারপ গ্রুপ এ এড হবেন।

আমার ফেসবুক প্রোফাইল
আয় করার জন্য গ্রুপ এ এড হন




আরও পড়ুন
ফরেক্স কি ? ফরেক্স করে কোটিপতি হওয়া কি সম্ভব ? পোষ্ট পড়ে বুঝে নিন।

ফরেক্স কি ? ফরেক্স করে কোটিপতি হওয়া কি সম্ভব ? পোষ্ট পড়ে বুঝে নিন।

হচ্ছে the foreign exchange market, কেউ কেউ বা FX অথবা currency market বলে থাকে । বুঝিয়া বলি, মনে করেন আপনি এক দেশ থেকে অন্য দেশ এ ঘুরতে গেলেন তখন আপনার টাকা কিংবা ডলার এর বিপরীত এ ঐ দেশের মুদ্রা কিনতে হয় , আবার যখন ফিরে আসেন তখন অবশিষ্ট কিচ মুদ্রা থাকলে টাকা তে convert করে পেলেন আর এটাই ফরেক্স ট্রেডিং। এর দেশ এর মদ্রা এর সাথে অন্য দেশ এর মুদ্রা বেচা-কেনাই হল ফরেক্স ট্রেডিং। এটা হতে পারে USD-BDT অথবা USD-EUR । এটা নির্ভর করবে আপনার পছন্দের ওপর।
The foreign exchange market কে সংক্ষেপে forex বা FX বলা হয় । ফরেক্স হল পৃথিবীর সর্ববৃহৎ financial market. অন্য কোন financial মার্কেট এর সাথে তুলনা করতে গেলে ২০০৮ সালের ডাটা অনুযায়ী The New York Stock Exchange মার্কেট এর প্রতিদিন গড় লেনদেন ২২.৪ বিলিয়ন ডলার আর ফরেক্স মার্কেট এ গড় প্রতিদিন লেনদেন হয় ৫ ট্রিলিয়ন. নিচে সংক্ষেপে বিশ্বের বড় বড় মার্কেট এর তুলনা দেওয়া হল।
AstrofxBD.com 1392761464 ফরেক্স কি ? ফরেক্স করে কোটিপতি হওয়া কি সম্ভব ? ঐ তথ্য অনুযায়ে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মার্কেট থেকেও ফরেক্স মার্কেট ২০০ গুন বড়। তাই এত বড় মার্কেট এ কেউ একা বা সঙ্গবদ্ধ হয়ে কোন ধরনের scam করতে পারে না । যা সচরাচর stock মার্কেট এ করতে পারে।
ফরেক্স মার্কেট এ মূলত মুদ্রা বেচা কেনা করা হয়। এছাড়া ফরেক্স মার্কেটে সোনা রুপা তেল আরও অনেক কিছুর বেচাকেনা হয় । মনে করেন, জাপান তার অর্থনৈতিক অবস্তা ভাল তার মানে জাপান এর মুদ্রা এর দাম অনন্যা মুদ্রা এর সাথে বাড়বে। তখন যদি আপনি জাপান মুদ্রা কিনে রাখেন। এক পর্যায় বাড়ল এবং আপনার জাপান ইয়েন বিক্রয় করে দেন তাতেই আপনার লাভ হয়ে যাবে। ফরেক্স মার্কেট এ আর একটা বড় লাভ যে আপনি কিনার পর পর ই লাভ হলে তা বিক্রয় করে দিতে পারবেন।
ফরেক্স মার্কেট এ বেশীর ভাগ শক্তিশালী মুদ্রা গুলোর বেচাকেনা হয় । আর এই শক্তিশালী মুদ্রা গুলোকে বলা হয় Major currency বা প্রধান মুদ্রা । যেমন যুক্তরাষ্ট্রের ডলার ইউরোপীয় ইউনিয়নের ইউরো যুক্তরাজ্যের পাউন্ড কানাডার  ডলার অষ্টেলিয়ার ডলার এবং জাপানের ইয়েন ।নিচে ফরেক্স মার্কেটের Major currency গুলোর নাম এবং প্রতীক গুলো দেওয়া হল।
astrofxbd.com 1380086878 ফরেক্স কি ? ফরেক্স করে কোটিপতি হওয়া কি সম্ভব ?
Currency প্রতীক সবসময় তিন অক্ষর এর হয়ে থাকে। প্রথম দুই অক্ষর দিয়ে দেশের নাম এবং শেষ অক্ষর দিয়ে মুদ্রার নাম প্রকাশ করে থাকে।
ফরেক্স মার্কেট এর এক মুদ্রা সাথে অন্য মুদ্রা বেচাকেনা করা হয়। আর এই দুইটা মুদ্রা কে একত্রে Currency Pairs বলা হয় থাকে।ফরেক্স মার্কেট এ major Pairs  গুলো হলUSDEUR, USDGBP, USDJPY, EURBGP.
ফরেক্স মার্কেট এ BUY-SELL দুইটাই আছে ,এখানে Buy দিলে profit হয় আবার Sell দিলে ও Profit হয়ে থাকে কিন্তু কিভাবে ? হা তা সত্যি বুঝিয়ে বলি ফরেক্স মানে দুইটা currency মধ্যে বেচাকেনা একটা কিনে আর অন্যটা  বিক্রি করা। মনে করুন আপনি ডলার এর বিপরীতে ইউরো কিনলেন। তার মানে ইউরো BUY  করলেন আর ডলার SELL করলেন।আবার ইউরো এর বিপরীত এ ডলার কিনলেন তাহলে ডলার BUY করলেন । আর ডলার BUY করা মানে ইউরো SELL করা । এখন EURUSD pair  এর মধ্যে EUR কিনা কে বলা হয় BUY আর EUR এর বিপরীতে USD কিনা কে বলা হয় SELL.
forex currency pairs কে মূলত তিন ভাগে ভাগ করা হয়।
১. প্রধান মুদ্রাজোড় (major currency pairs)
২. গৌণ মুদ্রাজোড়  (mainor or cross currency pairs)
৩. এক্সোটিক মুদ্রাজোড় (Exotic pairs)
ফরেক্স মার্কেট এ USD সবচেয়ে শক্তিশালী বলে USD সাথে বাকি সব শক্তিশালী মুদ্রা ট্রেড করাটাই প্রধান মুদ্রাজোড়। যেমন USDEUR বা USDGBP.
USD বাদে বাকি সব প্রধান মুদ্রাগুলোর জোড় (pairs) মধ্যে ট্রেড করা হল গৌণ মুদ্রাজোড়। সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রস pairs গুলো GBP EURO JPY এর মধ্যেই দেখা যায়। EURO এর সাতে অন্য সব প্রধান currency এর সাথে pairs বানানো হলে এটাকে EURO ক্রস বলা হয়ে থাকে । একই ভাবে GBP ক্রস, JPY ক্রস, AUD ক্রস বানানো হয়ে থাকে।
এক্সোটিক pairs বলতে সাধারনত কম শক্তিশালী মুদ্রাগুলোর সাথে প্রধান মুদ্রাগুলোর জোড় কে বোঝানো হয়। সাধারণত এই সব মুদ্রার USD এর সাথেই Pairs হয়ে থাকে। এক্সোটিক মুদ্রার মধ্যে শক্তিশালী মুদ্রাগুলো হল ইন্ডিয়ান রুপি, থাইল্যান্ডের বাথ, ডেনমার্কের ক্রোন ইত্যাদি। এ ধরনের ক্রস মুদ্রাগুলোর মধ্যে তেমন ট্রেড হয় না। ফরেক্স মার্কেট এ প্রধান এবং ক্রস pairs এর মধ্যে বেশী লেনদেন হয়ে থাকে।
ফরেক্স মার্কেট এ ডলার এর আধিপত্য বিস্তার প্রথম থেকেই। ফরেক্স মার্কেট এ মূলত USD দিয়েই ট্রেড করা হয় অন্যান্য মুদ্রা গুলো ততটা ব্যবহার  হয় না নিচে ফরেক্স মার্কেটের মুদ্রা distribution এর একটি চার্ট দেওয়া হল।
AstrofxBD.com 1392761580 ফরেক্স কি ? ফরেক্স করে কোটিপতি হওয়া কি সম্ভব ? তার মানে বুজতেই পারতেছেন USD ই হচ্ছে ফরেক্স মার্কেটের রাজা .আমাদের মতে একজন ফরেক্স beginner এর জন্য USD সিলেক্ট করাই উত্তম।

ফরেক্স করে কোটিপতি হওয়া কি সম্ভব ?


এই নিয়ে ভিবিন্ন জনের মতামতঃ

অমি মনে করি ফরেক্স থেকে অনেক টাকা আয় করা সম্ভব। ফরেক্স দিয়ে কটিপতি হওয়া সম্ভব। তবে রাতারাতি কটিপতি হওয়া সম্ভব না। আপনাকে ফরেক্স জানতে হবে। কি করে ট্রেড করবেন তা জানতে হবে। আর কি পরিমান মুলধন নিয়ে আপনি শুরু করবেন আর আপনি ফরেক্স ট্রেড কেমন বুঝেন তার অপর নিরভর করবে আপনি কত তারাতারি প্রফিট বারাতে পারবেন।

ফরেক্স থেকে কোটিপতি হওয়া যায় কিন্তু তার প্রয়োজন অসীম ধৈর্য্য,প্রয়োজন অনেক সময় দেয়া এবং অনেক দক্ষতা।ফরেক্স থেকে কোটিপতি হতে হলে অবশ্যই দরকার ফরেক্স ট্রেড সম্পর্কে তুখোর জ্ঞান,তাহলে ফরেক্স থেকে কোটি পতি হওয়া যাবে।

ফরেক্সে ব্যাবসা করে কোটিপতি হওয়া সম্ভব যদি আপনি বর্তমানে একজন কোটিপতি হন। তা না হলে ফরেক্সে কোটিপতি হওয়া স্মভব নয় বলে আমি মনে করি। কারন ফরেক্স হচ্ছে একতা ব্যবসা এখানে ব্যবসা করে সাফল্য আনতে হয়। এটা কোনো টাকা বানানোর যন্ত্র না যে আপনি চাইলেই কোটিপতি হয়ে যাবেন

ফরেক্স করে অবশ্যই কোটিপতি হওয়া যায়। কিন্তু এর জন্য চাই কঠোর পরিশ্রম এবং নিয়মিত অনুশীলন করে শিখা। কেননা আপনি এভাবেই অভিজ্ঞ হতে পারবেন। তাই আপনি আপনার লক্ষ্য নিয়ে সামনে এগিয়ে যান সাফল্য আসবেই।


হা ফরেক্স করে কোটি টাকা আয় করতে পারেন তবে এ জন্য আপনাকে লাখ লাখা টাকা ডিপোজিট করতে হবে তাহলে আপনি কোটি টাকা এই ফরেক্স মার্কেট হতে আয় করতে পারবেন আমরা সকলেই চাই এই মার্কেট এ থেকে অনেক আয় করতে এ জন্য আমাদের সব সময় এই মার্কেট এ প্রস্তুত থাকতে হবে আয় করার জন্য ।

“কতিপতি হতে হপলে ফরেক্স আপনার জন্য অনেক ভাল একটি বেবসা তাই আপনাকে ফরেক্স মার্কেট হতে কোটি টাকা আয় করার জন্য ভাল করে মার্কেট দেখেত হবে টা না হলে আপনি এই মার্কেট হতে কখনই কতিতাকা আয় করে যেতে পারবেন না ফরেক্স মার্কেট এ আমরা সবাই আশি এখানে আয় করার জন্য তাই আমাদের এই আয় কে কাজে লাগাতে হবে

ফরেক্স করে কোটি টাকা আয়া করতে হলে আমাদের সবাই কে একসাথে এই মার্কেট হতে উদযেগ নিতে হইবে তাহলে মার ফরেক্স করে অনেক সহজেই এই মার্কেট থেকে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারব এজনয আমাদের সকলের চেষ্টা করতে হবে তাহলেই সম্ভব হবে বলে আমি মনে করি ।

ফরেক্স করে কতিপতি হতে হলে আপনাকে এই মার্কেট থেকে ফরেক্স এর সকল কিছু শিখতে হবে বেশী করে ডেমো প্রাকটিস করে অনেক অবিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে যেখানে ফরেক্স নিয়ে আলচইনা হবে সেখানে মন দিতে হবে তাহলেই আপনি ফরেক্স করে কতিপতি হবে অনেক সহজে এ জন্য শুধু সামান্য কষ্ট করতে হবে ফরেক্স শিখার জন্য ।

“ব্যবসা করে কোটিপতি হওয়ার ঘটনা অসংখ্য। ফরেক্স ট্রেডিংও যেহেতু একটি ব্যবসা, তাই এই ব্যবসা করেও কোটিপতি একেবারেই হওয়া যাবে না সেটা বলা যাবে না। কিন্তু আমাদের সমপশেতভা ছুনোপুঁটি যারা অল্প অল্প ফোরাম পোষ্টিং এর বোনাস এর নির্ভর করে ট্রেড করি তাদের জন্য এটা এক প্রকার দুরূহ ব্যাপার। তবে কে বলতে পারে আমিও একদিন কোটিপতি হয়ে যেতে পারি। এজন্য দরকার লক্ষ্য, লক্ষ্য পূরণে একাগ্রতা, ধৈয্য ও লোভ সংবরণ করার ক্ষমতা অর্জন। আমি কোটিপতি না হতে পারলেও লক্ষপতি হবার স্বপ্ন দেখি এই ফরেক্স মার্কেটের মাধ্যমে আপাতত এটাই আমার লক্ষ্য। সেজন্য আমি বার বার হোঁচট খেয়েও ছিটকে পড়িনি”

“ফরেক্স করে অবশ্যই আপনি কোটিপতি হতে পারবেন যদি আপনি এই মার্কেট এ আপনি একজন দক্ষ ট্রেডার হয়ে থাকেন । সবাই স্বপ্ন দেখতে পছন্দ করেন তাই আমরা যারা ফরেক্স করি তারাও স্বপ্ন দেখি ফরেক্স করে একদিন হয়ত আমরা কোটিপতি হয়ে যেতে পারব । আসলে এটা কোন অস্বাভাবিক বেপার নয় কারন ফরেক্স মার্কেট এ কোটিপতি হতে হলে তেমন সময় এর দরকার হয় না দরকার হয় আপনার অবিজ্ঞতার । বর্তমানে আমাদের দেশে অনেকেই আছেন যারা ফরেক্স করে কোটি কোটি টাকা আয় করেছেন তারা তাদের অবিজ্ঞতা কে কাজে লাগিয়ে এই মার্কেট থেকে মুনফা লাভ করতে পেরেছেন । তাই ভাল করে ফরেক্স শিখে আপনি আপনার লক্ষ্যে অটুট থাকুন দেখবেন এ”

“ফরেক্সে অসম্ভব বলতে কিছুই নেই এখানে শুধু অভিজ্ঞতা, দক্ষতা এবং কঠোর পরিশ্রমের প্রয়োজন। তাই এখানে কোটিপতি হওয়া স্বপ্নের কিছু নয়। এখানে ফরেক্স মার্কেট সম্পর্কে প্রচুর আনালাইসিস করতে হয়।“

“ফরেক্স করে ক্ষতাকেটিপতি হওয়া সম্ভব। তবে সেজন্য আপনাকে প্রচুর ধৈর্য্য থাকতে হবে এবং কঠশর পরিশ্রম করতে হবে। আপনাকে আগে ফরেক্স সম্পর্কে ভাল্ষতাকে জ্ঞানার্জন করতে হবে। তারপর আপনাকে আস্তে আস্তে ফরেক্স মার্কেট এ এগিয়ে যেতে হবে। আপনাকে সব সময় ডেমশতে প্রাকটিস করে আপনার দক্ষতাকে আরো পরিপক্ক করে তুলতে হবে।“

অনেকের মতামত দেখলেন আশা করি উত্তরটা পেয়ে গেছেন আমি আর কি বলবো? মূল কথা যেইটা উঠে এসেছে সেইটা হল যাই করেন না কেন , ফ্রেক্স সম্পর্কে ভাল জ্ঞান না থাকলে তা কখনও সম্ভব না।
আরও পড়ুন
ডোমেইন কি? ডোমেইন কেনার সময় যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখা বাঞ্ছনীয় এক পলকে দেখে নিন!

ডোমেইন কি? ডোমেইন কেনার সময় যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখা বাঞ্ছনীয় এক পলকে দেখে নিন!

আসসালামুয়ালাইকুম!!
ডোমেইন কি?
ডোমেইন এমন একটি ইউনিক ঠিকানা যা ইন্টারনেট জগতে ব্যবহার করা হয়। সাধারণ ভাবে বলা যায়, ইন্টারনেট জগতে আপনাকে বা আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের চিহ্নিত করার ঠিকানা ডোমেইন নেম। একজন মানুষ পৃথিবীতে আসলে মানুষটিকে চেনার প্রথম শর্ত হিসেবে যেমন একটি নামের দরকার হয় তেমনি ওয়েবে আপনাকে বা আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের চিহ্নিত করার জন্য একটি ইউনিক নাম ব্যবহার হয়। আমরা যদি সংক্ষেপে বলি তাহলে বলা যায় ওয়েব জগতে একক বা অদ্বিতীয় নাম গুলোকেই ডোমেইন নেম বলে।
কিছু ডোমেইনের উদাহরণ : About.com, Yahoo.com, priyo.com, wikipedia.org ওয়েবে বিভিন্ন এক্সটেনশন যুক্ত ডোমেইন হয়ে থাকে যেমন: .Com, .Net, .Org, .Biz, .Info, .Mobi,, .In , .Asia ।
ডোমেইন কেনার সময় যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখা বাঞ্ছনীয়:
  • ডোমেইন নেম কেনার আগে অবশ্যই ডোমেইন প্রোভাইডার সাথে বিস্তারিত কথা বলে নিবেন। যেমন – আপনার ডোমেইন এর ফুল কন্টুল পাবেন কিনা,পরের বছর টাকা কেমন রাখবে,আপনার ডোমেইন এর কেমন নিরাপত্তা থাকবে।
  • ডোমেইন কেনার সময় আমরা যে ভুলটি করে থাকি তা হল তারাহুরা করে ডোমেইন কিনে ফেলি এই কাজটা কখনোই করা উচিত না। কেননা ডোমেইন একটা ইউনিক নেম যা আপনার বা আপনার প্রতিষ্ঠানের একক নেম, যার অদ্বিতীয়টি আর হবে না । তাই কেনার আগে ভাল করে ভেবে চিন্তে নিবেন।
  • সবসময় খেয়াল রাখবেন ডোমেইন টি যেন টপ লেভেল হয়। যেমন- .Com, .Net, .Org । তবে .Com নেয়াই বাঞ্ছনীয়। কেননা .Com টাই বেশি ব্যবহারিক এবং সহজ বোধ্য।
  • আপনার ডোমেইন আপনার প্রতিষ্ঠানের নামের সাথে মিলিয়ে পছন্দ করুন । যাতে ভিজিটর আপনার ডোমেইন দেখেই আপনার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ধারনা নিতে পারে।
  • ডোমেইন নেম নির্বাচন এর ক্ষেত্রে ডোমেইন যথাসম্ভব ছোট রাখতে চেষ্টা করবেন এবং অর্থবোধক এবং কী ওয়ার্ড ভিত্তিক ডোমেইন নেবেন।
  • নিউমেরিক কী ব্যবহার না করাই ভাল এবং নামের মাঝে (-) ব্যবহার না করাই বাঞ্ছনীয় ।
  • ডোমেইনটি যাতে অন্য কোন জনপ্রিয় সাইটের সাথে মিলে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখবেন । কেননা, এতে যেমন ভিজিটর দের মাঝে সংশয় তৈরি হবে তেমনি সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে সমস্যা হতে পারে ।ডোমেইন এর দর দাম:
    প্রোভাইডার ভেদে ডোমেইন এর দাম কম বেশি হয়ে থাকে। .Com/.Net/.Org ডোমেইন গুলো 800 টাকা থেকে ১০০০ টাকার মধ্যে কিনতে পারা যায় ।
    কোথায় থেকে কিনবেন:
    দেশি বিদেশি অনেক প্রোভাইডারই ডোমেইন বিক্রি করে থাকে ।
    http://www.publicdomainregistry.com এখানে .Com এর দাম পরবে $35/Y
    http://www.name.com এখানে .Com এর দাম পরবে $10.99/Y
    http://www.namecheap.com এখানে .Com এর দাম পরবে $10.69/Y
    http://www.eicra.com এখানে .Com এর দাম পরবে 1000 Tk/Y
    http://arfitech.com/ এখানে .Com এর দাম পরবে 800-1000 Tk/Y
    http://www.hostmight.com এখানে .Com এর দাম পরবে 800 Tk/Y এখানে বর্তমান দাম উল্লেখ করা হয়েছে প্রোভাইডার যেকোনো মুহূর্তে দাম পরিবর্তন করার ক্ষমতা রাখে। বিদেশি প্রোভাইডার থেকে ডোমেইন কেনার আগে প্রোভাইডারটি ICANN (আইসিএএনএন) এর আওতাভুক্ত কিনা দেখে কিনবেন । বিশ্বের টপলেভেল ডোমেইন নিয়ন্ত্রক সংস্থা হল ICANN । মূলত ICANN থেকেই বিভিন্ন রেজিস্টার, সাব-রেজিস্টার এর মাধ্যমে ডোমেইন বণ্টন করা হয় । এবং শর্ত ভঙ্গ করলে যেকোনো সময় ডোমেইন বন্ধ করার ক্ষমতা রাখে ।সুতরাং ভালো মন্দ দেখে ডোমেইন কিনবেন।
আরও পড়ুন
এসইও শিখতে চান? যে যেভাবে শিখতে পারেন! A to Z

এসইও শিখতে চান? যে যেভাবে শিখতে পারেন! A to Z

আসসালামুয়ালাইকুম!!!!!
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন হচ্ছে এমন একটা প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিনগুলো (যেমন গুগল এবং বিং) থেকে ওয়েবসাইটের জন্য টার্গেটেড ফ্রি ট্রাফিক বা ভিজিটর আনা যায়। সার্চ ইঞ্জিন থেকে ট্রাফিক পাওয়ার উপর একটা সাইটের সাফল্য অনেকটাই নির্ভর করে, হতে পারে সাইটটি এডসেন্স কিংবা এফিলিয়েট মার্কেটিংকে টার্গেট করে কিংবা নিজস্ব পন্য বা সেবা বিক্রি করার জন্য। অনলাইনে সফল প্রায় সকল ওয়েবসাইটই এসইও এর মাধ্যমে অধিকাংশ ট্রাফিক পেয়ে থাকে। ওয়েবসাইটে যত বেশি ট্রাফিক আসবে সেখানে প্রোডাক্ট বিক্রয় কিংবা সেবা প্রদানের হার তথা আয় বাড়ার সম্ভাবনা তত বেশী। কথাটি চিরন্তন সত্য, ট্রাফিক=রেভিনিউ!
সার্চ ইঞ্জিনগুলো সেসব ওয়েবসাইটকেই প্রথমে প্রদর্শন করে সেগুলোকে বিভিন্ন নীতিমালা অনুসরণ করে প্রথম দিকে রাখে। এক কথায় বলা যায়, সার্চ ইঞ্জিন যেভাবে একটি কনটেন্টকে দ্রুত খুঁজে পেতে পারে, সহজে পড়তে পারে এবং ইউজারের সার্চ অনুসারে সবার উপরে অর্থাৎ প্রথম পাতায় দেখাতে পারে সে ধরণের বিজ্ঞানসম্মত ব্যবস্থা করার সামষ্টিক প্রক্রিয়াকেই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বলা হয়।
Method
এসইও শিখে বিশ্বব্যাপী আকর্ষনীয় ক্যারিয়ার গঠনের করার সুযোগ রয়েছে। যেমন ব্লগিং এফিলিয়েট মার্কেটিং কিংবা নিজস্ব ব্যবসা দাড় করানোর মধ্যমে। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন শেখা ছাড়া কোনভাবেই এ ক্ষেত্রগুলোতে সফলতা পাবেন না। আর ফ্রিল্যান্সিংয়েও এসইওর প্রচুর চাহিদা রয়েছে। ওডেস্ক.কম বা ফ্রিল্যান্সার.কম এর মতো অনলাইন মার্কেটপ্লেসে প্রতিমূহুর্তে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বিষয়ক শত শত প্রজেক্ট আসছে। কাজ জানা থাকলে যে কেউ সে কাজগুলো করে। বাংলাদেশী দেশে এসইও নিয়ে অনেকেই কাজ করছেন, যারা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজার হিসেবে গড়ে তুলেছেন সময়ের স্মার্ট ক্যারিয়ার। বেশ সফলও বটে তারা। যথাযথ গাইডলাইন নিয়ে শুরুতে শিখে কাজ নামতে পারলে ক্যারিয়ার মসৃণ হবে তাতে কোন সংশয় নেই।

এসইও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ন বিষয় আছে যা ধাপে ধাপে শিখতে হয়।

  • সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে এবং SEO মেথড
  • কিওয়ার্ড রিসার্চ
  • সার্চ ইঞ্জিন ফ্রেন্ডলী সাইট তৈরি
  • কনটেন্ট ডেভেলপমেন্ট প্লান
  • অনপেজ অপটিমাইজেশন
  • গুগল ওয়েবমাষ্টার টুল এবং এনালাইসিস
  • লিঙ্ক বিল্ডিং ষ্ট্র্যাটেজি এবং লিঙ্ক বিল্ডিং মেথড
  • সার্চ ইঞ্জিন র‍্যাকিং ফ্যাক্টর
  • লিঙ্ক মনিটরিং এবং রিপোর্টিং,
  • সাইট অডিট রিপোর্ট
  • স্যোসাল সিগন্যাল
  • গুগল অ্যালগরিদম আপডেট বিস্তারিত
তবে সবাইকে অনুরোধ করবো শুরুতেই গুগল কতৃক প্রকাশিত সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন স্টার্টার গাইডটি পড়ে নেওয়ার জন্য, পুরো এসইও প্রসেসকে বুঝতে যথেষ্ট সহায়তা করবে।

সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে এবং SEO মেথড

সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে জানতে গুগলে সার্চ করে বিভিন্ন আর্টিকেল পড়তে পারেন পাশাপাশি ইউটিউবে সার্চ করে ভিডিও দেখা যেতে পারে।
আপনাদের সাহায্যের জন্য নিচের লিংক গুলো দেখুন।

সার্চ ইঞ্জিন ফ্রেন্ডলী সাইট তৈরি

কনটেন্ট ডেভেলপমেন্ট প্লান অনুযায়ী আপনার সাইটের স্ট্রাকচার তৈরি করতে হবে যা হতে হবে সার্চ ইঞ্জিন ফ্রেন্ডলি। প্রতিটা পেজের  ক্রলাভিলিটী ও ভিজিবিলিটি নিশ্চিত করতে কাজ করতে হবে। সাথে কন্টেন্ট টার্গেট করে কিওয়ার্ড অপটিমাইজেশন করতে হবে। ‎এসইও'তে ‪অনপেইজ কোয়ালিটি সিগনালের গুরুত্ব এখন অনেক বেশি। আর তাই ওয়েবপেইজ এবং কনটেন্ট কোয়ালিটি নিয়ে অনেক বেশি চিন্তায় থাকেন অপ্টিমাইজাররা। ওয়েবপেইজটি এবং ওটার কনটেন্ট কেমন হলে সেটিকে কোয়ালিটি কনটেন্ট বা ওয়েবপেইজ বলা যাবে তা নিয়ে এসইও গুরুরা নানা ধরণের পরামর্শ দেন। তবে সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্ট গুগল আসলে কিভাবে একটি ওয়েবপেইজের কোয়ালিটি নিরুপণ করে? গুগলের একজন কর্মকর্তা গতবছর এ সংক্রান্ত একটি গাইডলাইন ফাঁস করে দিয়েছিলেন! এ নিয়ে বেশ সাড়া পড়ে যায় ওয়েব দুনিয়ায়। তবে কয়েকবার ফাঁস হওয়ার পর গুগল নিজেই এই ডকুমেন্টটি পাবলিক করে দেয়। 

কিওয়ার্ড রিসার্চ ও কম্পিটেটর এনালাইসিস পদ্বতি

সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে ব্লগে প্রমোট বা অ্যাফিলিয়েট করা পণ্য বা সেবা সম্পর্কে আপনার প্রকাশিত কনটেন্ট এ ভিজিটর আনতে, পরোক্ষভাবে অ্যাফিলিয়েট পণ্য বিক্রি করতে কিওয়ার্ড রিসার্চ একটি জরুরী বিষয়।
কিওয়ার্ডের রিসার্চের ধাপগুলো হবে এমন
  • কিওয়ার্ড সাজেশন
  • ব্রেইনস্ট্রমিং
  • কিওয়ার্ড ফিল্টারিং
  • কিওয়ার্ড গ্রুপিং
  • কম্পিটিটর সাইট এনালাইসিস
  • কিওয়ার্ড ফাইনালিজ
আপনি কিওয়ার্ড রিসার্চ টুলের মাধ্যমে পছন্দের পণ্যটির ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেতে পারেন। বেশি কিছু ফ্রি টুলস আছে কিওয়ার্ড রিসার্চের। এর সবচেয়ে প্রধান কাজ হলো একটি লাভবান কিওয়ার্ড খুঁজে বের করা।
keyword-research

ভালো কিওয়ার্ডের বৈশিষ্ট্য সমুহ

  • পণ্য বা সেবা সংশ্লিষ্ঠ কিওয়ার্ড হতে হবে
  • ফ্রেজিয়াল সার্চ কেমন হয় সেটাও দেখা জরুরি
  • কিওয়ার্ডটির অনেক চাহিদা থাকতে হবে বিশেষ করে একশন কিওয়ার্ড
  • সার্চে ঐ বিষয়ে যত কম রেজাল্ট দেখাবে তত ভালো
  • কিওয়ার্ডটির কম্পিটিশন কম থাকা বাঞ্চনিয়
  • সার্চ ইঞ্জিনে প্রতিযোগিতায় অবশ্যই সহজভাবে জিততে হবে।

কিওয়ার্ড রিসার্চ টুলস


গুগল ওয়েবমাষ্টার টুল এবং এনালাইসিস

ওয়েব সাইটকে সার্চ ইঞ্জিনে আরও ভালো ভাবে কাজ করনোর লক্ষ্যে গুগল ওয়েব মাস্টার নামক টুলস ব্যবহার করার পরামর্শ দেয়। এবং ওয়েব সাইটের পারফরমেন্স মনিটরিং করার জন্য গুগল এনালিটিক্স ইউজ করতে বলে। কিভাবে শিখবেন জানতে চান? নিচের ভিডিও দুটো দেখুন
http://www.youtube.com/watch?v=TL9zhUKsnvU
http://www.youtube.com/watch?v=mm78xlsADgc

লিঙ্ক বিল্ডিং ষ্ট্র্যাটেজি এবং লিঙ্ক বিল্ডিং মেথড

সাইটের গুরুত্ব ও গ্রহনযোগ্যতা বাড়াতে লিংক বিল্ডিং এর কোন বিকল্পই হয় না। এক একটি ব্যাকলিংক এর মাধ্যমে বাড়বে আপনার পপুলারিটি যা আপনার জন্য ভোট স্বরূপ। এর জন্য সার্চ ইন্জিন সবসময় খুজে বেড়ায় কোন সাইটের ব্যাকলিংক বেশি।

সার্চ ইঞ্জিন র‍্যাংকিং ফ্যাক্টর

প্রতিটা সার্চ ইঞ্জিন তাঁদের নিজস্ব নিয়ম নীতি মেনে ওয়েব সাইটকে প্রথম পেজে ঠাই দেয়, এই নিয়ম নীতি গুলোকে সামষ্টিক ভাবে সার্চ ইঞ্জিন র‍্যাংকিং ফ্যাক্টর বলা হয়।
Ranking factor
জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগলের প্রায় ২০০ এর ও অধিক সার্চ ইঞ্জিন ফ্যাক্টর রয়েছে। প্রত্যেক এসইও অপ্টিমাইজারকে এই ফ্যাক্টরগুলো মেনে সাইট র‍্যাংক করাতে হবে।

সাইটের এসইও অডিট রিপোর্ট

কোন একটা সাইটের এসইও’র কাজ শুরু করার আগে প্রত্যেকটা বিষয় পুংখানুপুঙ্খ রূপে এনালাইসিস করতে হয়। সাইটটার উদ্দেশ্য কি? কিওয়ার্ড ব্যবহার ও টার্গেটেড কন্টেন্ট ঠিক আছে কিনা? এছাড়াও পুরো সাইটে এবং বিভিন্ন পেজগুলো অপটিমাইজ কিনা চেক করতে হয়। পাশাপাশি লিংক বিল্ডিং করা আছে কিনা এটাও জানার প্রয়োজন হয় আর তাই সাইটের এসইও অডিট রিপোর্ট তৈরি করতে হয়। কিভাবে সাইটের এসইও অডিট করতে হবে সেটার একটা টেম্পলেট দিলাম এখানে

স্যোসাল সিগন্যাল

বর্তমানে এসইও’তে একটি সাইটকে ভালো অবস্থানে নিয়ে আসতে হলে অবশ্যই স্যোসাল মিডিয়া যেমন ফেসবুক, গুগল প্লাস, টুইটার, পিন্টারেস্ট প্রভৃতি সাইটকে গুরুত্ব দিতে হবে।
social signal
গত বছর গুগল জোরেসরে সার্চ ইঞ্জিনে সাইট র‍্যাংকিং এর ক্ষেত্রে স্যোসাল সিগন্যাল এর ভূমিকা স্পষ্ট করেছে। তাই স্যোসাল সিগন্যাল ফলো করতে হবে। স্যোসাল সিগন্যাল বিষয়ে জানতে এই লিংকটা দেখুন

গুগল অ্যালগরিদম আপডেট বিস্তারিত

প্রতি বছর গুগল ৫০০ এর অধিক ছোট বড় আপডেট করে থাকে, যা গুগলের অ্যালগরিদম আপডেট নামে পরিচিত। অ্যালগরিদম আপডেট করার মাধ্যমে গুগল ইউজারকে ১০০% প্রায়োরিটি দিয়ে সার্চ রেজাল্টকে আরও ইম্প্রুভ করতে চায়। ২০১১ সালে গুগল পান্ডা আপডেটে মাধ্যমে সার্চ রেজাল্টে প্রায় ৩৮ % পরিবর্তন। এছাড়াও স্পামারদের শায়েস্তা করতে গুগল ২০১২ সালে পেঙ্গুঈন আপডেট করে। গুগল অ্যালগরিদম আপডেট এর বিস্তারিত জানতে এই লিংকটি ফলো করুন।
এসইও ফিল্ডে নিয়মিত আপ-ডু-ডেট থাকতে হয়, আপডেট জানতে নিয়মিত ভিজিট করুন এই সাইটগুলো:
চেষ্টা করলাম এসইও শেখায় এ টু জেড শেয়ার করতে, যে রিসোর্সগুলো দিয়েছি সেগুলো ভালভাবে পড়ে দেখুন। একজন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজারের জন্যে এগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে জানাতে পারেন।
আরও পড়ুন

ব্লগিং কি?কিভাবে ব্লগিং করতে হয়?যেনে নিন

 আসসালামুআলাইকুম!!
আপনারা কেমন আছেন?আজ আমি ব্লগিং নিয়ে কিছু কথা আপনাদের সাথে শেয়ার করব।

ব্লগ কি এবং কি ভাবে ব্লগ তৈরি করতে হয় ?

চারিদিকে আজ ব্লগিং এর বিপ্লব শুরু হয়েছে। বাংলাদেশও এক্ষেত্রে পিছিয়ে নেই। আমাদের দেশের তরুণ সমাজের মধ্যে যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তাদের মধ্যে অধিকাংশের কমপক্ষে একটি করে ব্লগ সাইট বা ওয়েব সাইট আছে। আর সেটি ফ্রি-ই হোক বা পেয়িং হোক। এমন অনেক মানুষ আছেন যারা এখন পর্যন্ত বোঝেন না যে ব্লগ কি এবং এর দ্বারা কি করা হয়। তাদেও বোঝানোর জন্য আমার এ ক্ষুদ্র প্রয়াস। তাহলে চলুন ব্লগ সর্ম্পকে জেনে নিই ।



















ব্লগ কি?
ব্লগ হলো একটি ডাইরীর অনুরূপ। ডাইরীতে যেমন আমরা আমাদের মনের ভাব লিখে রাখি, অনলাইন বা ওয়েবে এটি লেখার নামই হলো ব্লগ। আপনার ব্যক্তিগত ডাইরীতে আপনি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লেখেন ঠিক তেমনি আপনি ব্লগিংও বিভিন্ন বিষয়ের উপর করতে পারেন। ব্লগ যেকোন ভাষায় হতে পারে। একজন ব্যক্তি ডাইরীতে যেমন বাঁধাহীন ভাবে লেখেন তিনি তার ব্লগেও বাঁধাহীন ভাবে লিখতে পারেন।

ব্লগ কেন ব্যবহার করা হয়?
আমরা আমাদের ব্যক্তিগত ডাইরীতে যা কিছু লিখি তা শুধু আমদের বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয় , পরিবার পরিজন এবং আশেপাশের কতিপয় মানুষের কাছে পৌঁছে। আর আপনি যদি ব্লগ লিখেন তবে তা সারা বিশ্বের মানুষের কাছে পোঁছবে। ব্লগিং করার মাধ্যমে আপনি আপনার শখ, কার্যকলাপ, কবিতা, গান, বাড়ি, পরিবার, তথ্য প্রযুক্তি, আপনার ব্যক্তিগত চিন্তা চেতনা ইত্যাদি সারা বিশ্বের সামনে তুলে ধরতে পারবেন এবং সে সর্ম্পকে আপনার মতামত প্রতাশ করতে পারবেন।
আমি মনেকরি বিশ্ববাসীর কাছে নিজেকে, নিজের দেশ ও সংস্কৃতিকে উপস্থাপন করার অন্যতম উপায় হলো ব্লগিং। এছাড়া নিজস্ব পণ্য ও দ্রব্য সামগ্রীর বৈশিষ্ট্য তুলে ধরতে ব্লগিং করা অপরিহার্য।

ব্লগ করতে কি টাকা লাগে?
ব্লগিং করা সম্পূর্ন ফ্রি। কিছু অলাভজনক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা বিনামূল্যে ব্লগ তৈরি করার সুযোগ দিয়ে থাকে। ব্লগ করতে আপনাকে কোন টাকা ব্যয় করতে হবে না বরং আপনি আপনার ব্লগ থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। এখন মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে, ব্লগ করলে কে এবং কেন আমাকে টাকা দেবে ? অনেক প্রতিষ্ঠিত কোম্পানি যেমন, মাইক্রোসফট, ইন্টেল, আইবিএম ইত্যাদি এসব কোম্পানি বিভিন্ন Ads Network এর মাধ্যমে ওয়েবসাইট বা ব্লগে বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে। আপনি যদি কোন Ads Network এর পাবলিশার হয়ে থাকেন তবে তারা আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন দিবে। আপনার ব্লগের ভিজিটররা যদি সেই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে তাহলে একটি নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ পাবেন।

ব্লগ কোথায় করবো ?
ব্লগ করার জন্য জনপ্রিয় দুইটি প্ল্যাটফর্ম হলো ব্লগার.কমওয়ার্ডপ্রেস.কম। এখানে নিবন্ধিত হলে তারা আপনাকে বিনামূল্যে ব্লগিং করার সুযোগ প্রদান করবে।

ব্লগ করার জন্য কোন প্লাটফর্মটি ভালো ?
নিচের পরিসংখ্যান থেকে এটি ভালো ভাবে বুঝতে পারবেন,















 
আমার মতে ব্লগার.কম ই সবচেয়ে ভালো। এটি হচ্ছে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগলের একটি ফ্রি সার্ভিস। তাছাড়া ব্লগার.কম এ ব্যবহৃত সকল প্লাগিনস্‌ ও উইজেট সমূহ বিনামূল্যে পাওয়া যায়। অপরপক্ষে ওয়ার্ডপ্রেস এর সকল প্লাগিনস্‌ ও উইজেট সমূহ ফ্রি নয়, আর এতে ব্লগিং করাও কিছুটা কঠিন। শুধুমাত্র ইন্টারনেট সম্পর্কে ধারণা থাকলেই ব্লগার.কম এ ব্লগিং করা যায়। এটি খুব ইউজার ফ্রেন্ডলি। ব্লগার.কম এ ব্যবহার করার জন্য হাজার হাজার টেম্পলেট বা থিম ফ্রি পাওয়া যায়।আবার এটিকে নিজের ইচ্ছামত কাস্টমাইজ করা যায়।

কিভাবে ব্লগ তৈরি করবো ?
আমরা যদি ব্লগিং করার সহজ ও সুবিধাজনক প্ল্যাটফর্ম বেছে নিই তবে ব্লগার.কম কেই বেছে নিতে হবে। তা হলে চলুন ব্লগার.কম এ একটি ব্লগ তৈরির প্রক্রিয়া সম্পর্কে জেনে নিই। এখানে নিবন্ধন করার জন্য প্রথমে আপনার প্রয়োজন হবে একটি ইমেইল এড্রেসের। যা দিয়ে আপনাকে ব্লগার.কম এ নিবন্ধন করতে হবে।
ধরা যাক, আমাদের একটি ইমেইল এড্রেস আছে। তাহলে চলে যান www.blogger.com













ব্লগার.কম এর হোমপেজ প্রদর্শিত হলে Create A Blog এই লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে। এবার সাইন আপ করার জন্য একটি পেজ আসবে। উক্ত পেজে আপনার ইমেইল এড্রেস, আপনার পূর্ণ নাম, প্রদর্শনের নাম, পাসওয়ার্ড ইত্যাদি সঠিক ভাবে দিয়ে Continue বাটনে ক্লিক করতে হবে। তাহলে ব্লগার.কম এ আপনার একটি একাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে। এরপর আপনাকে ব্লগ তৈরি করার পেজে নিয়ে যাওয়া হবে। Blog Title এর ঘরে আপনার ব্লগের টাইটেল লিখুন এবং Blog Address(URL) এর ঘরে এড্রেস লিখে এবিলিটি চেক করুন। যদি Check Availability এর নিচে সবুজ রঙের ফন্ট দ্বারা মেসেজ Your Blog Name is Available তাহলে বোঝা যাবে যে আপনি উক্ত নামে ব্লগ তৈরি করতে পারবেন। এবার Continue বাটনে ক্লিক করে পরের পেজে যান। এই পেজে আপনাকে ব্লগার.কম এর ডিফল্ট যেকোন একটি টেম্পলেট সিলেক্ট করে Continue বাটনে ক্লিক করতে হবে। এই পেজে আপনার তৈরি হবার নিশ্চিত করন একটি মেসেজ দেখাবে।











এই পেজ থেকে Start Blogging বাটনে ক্লিক করতে হবে। এর পরের পেজে আপনি আপনার ব্লগে পোস্ট সংযুক্ত করতে পারবেন এবং নিজের ইচ্ছামত কাস্টমাইজ করতে পারবেন। পরবর্তীতে ব্লগে পোস্ট সংযুক্ত করন এবং কাস্টমাইজ করার বিষয়ে আপনাদের কিছু জানাবার ইচ্ছা আছে। আপাতত বিদায়। শুভেচ্ছা রইল।
আরও পড়ুন
গুগল অ্যাডসেন্স সম্পর্কে জানুন (নতুনদের জন্য)

গুগল অ্যাডসেন্স সম্পর্কে জানুন (নতুনদের জন্য)

আবার অনেকেই কিছুটা জানেন। যেহেতু আমরা ব্লগ থেকে করার চিন্তা করছি এবং আয়ের উপায়গুলি জানতে চাচ্ছি, সেহেতু ব্লগ থেকে আয়ের প্রধান এবং সবচেয়ে ভালো উপায় গুগল এডসেন্স সম্পর্কে জানতে হবে।

গুগল এডসেন্স কি?

আমাদেরকে সবার প্রথমে জানতে হবে যে, গুগল এডসেন্স কি? গুগল এডসেন্স হল সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্ট গুগলের একটা সার্ভিস। এটার মাধ্যমে গুগল ব্লগারদের ব্লগে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে এবং তার বিনিময়ে ব্লগারদেরকে টাকা দেয়। ব্লগ থেকে ইনকামের এটাই সবচেয়ে বড় এবং বহুল ব্যাবহৃত উপায়।

গুগল কেন আমাদেরকে টাকা দেয়?

গুগলের আরেকটা সার্ভিস আছে, যার নাম গুগল এডওয়ার্ড। গুগল এডওয়ার্ড এর মাধ্যমে গুগল বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা প্রতিষ্ঠানের কাছ তাদের ওয়েবসাইট বা প্রতিষ্ঠানের প্রচারনার চুক্তিতে টাকা নেয়। তারপর এডসেন্স সার্ভিসের মাধ্যমে গুগল বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা ব্লগে টাকা প্রদানকৃত ওয়েবসাইট বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করায়। এখন গুগল যত টাকা আয় করে তার থেকে ওয়েবসাইট বা ব্লগের মালিকদেরকে ৬৮% পরিমান অর্থ প্রদান করে এবং বাকি ৩২% অর্থ সার্ভিস পরিচালনা ব্যয় হিসেবে গুগল রেখে দেয়।

গুগল ওয়েবসাইট বা ব্লগের মালিকদেরকে মাসে কত টাকা দেয়?

কিছুদিন আগে আমাকে একজন প্রশ্ন করেছিল যে, গুগল আপনাকে মাসে কত টাকা দেয়। এরকম ধারণা অনেকেরই আছে যে কষ্ট করে গুগল এডসেন্স একাউন্ট পেয়ে গেলেই গুগল আমাকে মাসে মাসে টাকা দিবে। যাদের এরকম ধারণা আছে, তারা এবার কথাটা জানুন।
গুগল আপনাকে মাসে মাসে কোন টাকা দিবে না, কারন গুগল আপনাকে চাকরি দেয়নি। আপনার ব্লগের মাধ্যমে যদি গুগলের কোন ইনকাম না হয়, গুগল কেন আপনাকে টাকা দিবে?
এডসেন্স এর টাকার পরিমান নির্ভর করে ব্লগের ভিজিটর এর উপর। আপনার যদি প্রচুর ভিজিটর থাকে তাহলে আপনি ভালো আয় করতে পারবেন অন্যথায় পারবেন না। গুগল আপনার সাইটে বিজ্ঞাপন অর্থাৎ অন্য ওয়েবসাইট এর লিঙ্ক প্রদর্শন করাবে, এখন আপনার ব্লগের ভিজিটর যদি সেই লিঙ্কে ক্লিক করে বিজ্ঞাপন দাতার ওয়েবসাইটে যায় তাহলেই আপনি টাকা পাবেন।

কিভাবে টাকা হাতে পাব?

গুগল ব্লগারদেরকে তিন ভাবে টাকা দেয়। ১. Western Union এবং ২. ব্যাঙ্ক চেক এর মাধ্যমে ৩.ব্যাংক একাউন্ট(এই পদ্ধতিটা নতুন যুক্ত হয়েছে)।৩ নম্বর পদ্ধতিটা ভালো তাই আমরা এটাই ব্যবহার করব। আপনার একাউন্টে $100 বা তার বেশি জমা হলে প্রত্যেক মাসের ২৯-৩০ তারিখের মধ্যে আপনার ব্যাংক একাউন্ট এ পাঠানো হবে।
চেক আসতে নরমালি পোস্ট-অফিসের মাধ্যমে আনলে ২০-২৫ দিন সময় নেয়। এর আপনি যদি DHL কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে আনেন তাহলে এক সপ্তাহের মধ্যেই পেয়ে যাবেন (এক্ষেত্রে ৩০ ডলার কেটে নেয়া হবে)। চেক হাতে পাওয়ার পর চেকটি যে কোন ব্যাঙ্কে জমা দিলেই আপনার একাউন্টে টাকা জমা হয়ে যাবে। টাকা জমা হতেও কিছুদিন সময় লাগে।
তাই আমাদের এতো কষ্ট করার দরকার নেই আমরা ব্যাংক এর মাধ্যমেই টাকা হাতে আনব।

গুগলের এড ব্লগে বসালেই কি টাকা আসা শুরু হবে?

গুগলের এড ব্লগে বসালেই টাকা আসা শুরু হবে এটা আরেকটা ভুল ধারণা। অনেকেই মনে করেন ব্লগে এড বসালেই টাকা আসা শুরু হবে। আমি নিশ্চিত প্রত্যেক ব্লগারই এই কথা ভাবেন। কিন্তু এডসেন্স একাউন্ট পাবার পরে তারা আসল বিষয়টি বুঝতে পারেন। এটা ভাবা আসলে কোন দোষের কিছু নয়। আমিও একসময় এটাই ভাবতাম, কিন্তু এখন বুঝি যে আসলে এডসেন্স থেকে আয় করা এত সহজ না। এডসেন্স থেকে আয় করতে হলে আপনার প্রয়োজন হবে প্রচুর ট্রাফিক। অনেকেই বলেন যে আমার সাইটে দৈনিক ১০০০-১২০০ ভিজিটর আসে। তাদেরকে বলছি আপনি কি কখনো আপনার সাইটের বাউন্স রেট দেখেছেন? শুধু ভিজিটর আসলেই হবে না, ভিজিটর কে সন্তুষ্টও করতে হবে। একজন ভিজিটর যখন আপনার সাইটে সন্তুষ্ট হওয়ার মত কিছু পাবে, নিশ্চয় তখন কিছু সময় আপনার সাইটে থাকবে। এর যখন একজন ভিজিটর কিছুক্ষণ আপনার সাইটে থাকবে তখন আপনার সাইটে বিজ্ঞাপনের দিকে তার নজর দিবে এবং ক্লিক দিবে। অন্যথায় ভিজিটর এসে যদি আপনার সাইটে কিছু না পায়, তাহলে নিশ্চয় সে আপনার সাইটে থাকবেনা। সাইটে ভিজিটর না থাকলে বিজ্ঞাপনে ক্লিক পরার কোন সম্ভাবনা নেই। এর বিজ্ঞাপনে ক্লিক না পরলে টাকা আয়ের প্রশ্নই আসে না। এখন বলুন গুগলের এড ব্লগে বসালেই কি টাকা আসা শুরু হবে?

কিভাবে বুঝব আমার সাইট এডসেন্স উপযোগী কিনা?

ব্লগিং স্কুলের ফেসবুক গ্রুপে অনেকেই প্রশ্ন করেছেন যে, কিভাবে বুঝব আমার সাইট এডসেন্স উপযোগী কিনা? নিজের ব্লগটিকে এডমিন হিসেবে না দেখে ভিজিটর হিসেবে দেখুন। আমি নিশ্চিত আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন। তারপরেও যদি বুঝতে না পারেন যে, আমার সাইটে কোন সমস্যা আছে কিনা। তাহলে সোজা গিয়ে এডসেন্স এ এপ্লাই করুন। আপনার সাইট ভালো হলে গুগল আপনাকে এডসেন্স দিয়ে দিবে অথবা কি সমস্যা আছে সেটা বলে দিবে। আমিও কিন্তু এভাবেই এডসেন্স পেয়েছিলাম। যাই হোক, ভালো মানের কন্টেন্ট লিখুন অবশ্যই এডসেন্স পাবেন। গুগল শুধুমাত্র কন্টেন্টই দেখে, ডিজাইনটা দেখে না। অনেকেই বলে যে, ভাই আমার সাইটের ডিজাইনটা দেখেন। আরে ভাই, ভিজিটর এসে কি বসে বসে আপনার ডিজাইন দেখবে? ডিজাইন এর পিছনে সময় নষ্ট না করে প্রচুর এবং ভালো কুয়ালিটির আর্টিকেল লিখুন।

এডসেন্স একাউন্ট এপ্রুভ হওয়ার প্রধান শর্ত সমুহঃ

  • অবশ্যই ১০-১২ ভালো কুয়ালিটির আরটিকেল থাকতে হবে।
  • অন্য কোন কোম্পানির এড থাকা যাবে না।
  • পপ-আপ উইন্ডো যেমনঃ ফেসবুক লাইক বক্স থাকা যাবে না।
  • কপি-পেস্ট কন্টেন্ট থাকা যাবে না।
  • কপিরাইট আইন ভঙ্গ করে এমন কিছু রাখা যাবে না।
  • এডাল্ট, হ্যাকিং, কোন জাতি বা গোষ্ঠীকে নিয়ে ব্যাঙ্গ করা হয়েছে এমন কোন কন্টেন্ট থাকা যাবে না।
  • অনেকে বলেন ভালো ভিজিটর থাকতে হবে। আমি বলি না, কোন ভিজিটরের প্রয়োজন নেই (সম্পূর্ণ আমার মতামত)।
  • গুগল সমর্থন করে না এমন কোন ভাষার কন্টেন্ট থাকা যাবে না। (যেমনঃ বাংলা ভাষা গুগপ্ল সমর্থন করে না)
  • টপ লেভেল ডোমেইন হতে হবে। অর্থাৎ সাব-ডোমেইন হলে একাউন্ট এপ্রুভ হবে না। (তবে ব্লগস্পট এর বিষয়টা আলাদা)
এই বিষয় গুলি মেনে চললেই আপনি পেয়ে যেতে পারেন এডসেন্স একাউন্ট। আর নিয়মিত পরিশ্রম করলে একদিন আপনিও মাসে আয় করতে পারবেন হাজার হাজার ডলার।
আরও পড়ুন
ফ্রিল্যান্সিং কি? কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করা যায়?(নতুনদের জন্য)

ফ্রিল্যান্সিং কি? কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করা যায়?(নতুনদের জন্য)

বর্তমান বিশ্বে ফ্রীল্যান্সিং একটি জনপ্রিয় কর্মক্ষেত্র। যে কেউ খুব সহজে এবং বিনা পুজিতে ফ্রীল্যান্সিং শুরু করতে পারেন। মজার ব্যপার হচ্ছে আমামদের দেশে অনেক প্রতিভা আছে ও অনেক সম্ভাবনা, শুধু দরকার তাদেরকে সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করা। কিন্তু দুঃখের বিষয় শুধু মাত্র সঠিক তথ্য এবং দিকনির্দেশনার অভাবে দিনের পর দিন আমরা পিছিয়ে
মুক্তপেশার কাজের পরিধি অনেক বেশি। বিশ্বব্যাপী এধরণের কর্মপদ্ধতির চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে। জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে শীর্ষে থাকা কয়েকটি কাজের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
*লেখালেখি ও অনুবাদ: নিবন্ধ , ওয়েবসাইট কন্টেন্ট, সংবাদ বিজ্ঞপ্তি, ছোট গল্প, প্রাপ্তবয়স্কদের গল্প এবং এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় ভাষান্তরকরণ উল্লেখযোগ্য।
*সাংবাদিকতা: যারা এবিষয়ে দক্ষ তারা বিভিন্ন দেশি-বিদেশি পত্রপত্রিকায় লেখালেখির, চিত্রগ্রহণের পাশাপাশি ইন্টারনেটভিত্তিক জনসংযোগ করে থাকেন।
*গ্রাফিক্স ডিজাইন: লোগো, ওয়েবসাইট ব্যানার, ছবি সম্পাদনা, অ্যানিমেশন ইত্যাদি।
*ওয়েব ডেভলপমেন্ট: ওয়েবসাইট তৈরি, ওয়েবভিত্তিক সফ্‌টওয়্যার তৈরি, হোস্টিং ইত্যাদি।
*কম্পিউটার প্রোগ্রামিং: ডেস্কটপ প্রোগ্রামিং থেকে ওয়েব প্রোগ্রামিং সবই এর আওতায় পড়ে।
*ইন্টারনেট বিপণন/ইন্টারনেট মার্কেটিং: ইন্টারনেটভিত্তিক বাজারজাতকরণ কার্যক্রম, যেমন ব্লগ, সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটে বিপণন।
*গ্রাহক সেবা: দেশি-বিদেশি বিভিন্ন কোম্পানির গ্রাহককে টেলিফোন, ইমেইল ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সাহাজ্যে তথ্য প্রদানের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সহায়তা করা।
*প্রশাসনিক সহায়তা: দেশি-বিদেশি বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন কাজের ডাটা এন্ট্রি করণ, ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে কাজ করা ইত্যাদি।

সবাই বলে ফ্রিল্যান্সিং ফ্রিল্যান্সিং; আসলে এই ফ্রিল্যান্সিং টা কি? সহজ কথায় ফ্রীল্যান্সিং হল অন্য কার কাজ করে দেয়া। আমামদের দেশে ফ্রীল্যান্সিং বলতে আমরা বুঝি অন্য দেশের কাজ একটা মার্কেটপ্লেস থেকে যোগাযোগ করে, কাজ নেয়া এবং সেটা করা।
ফ্রীল্যান্সিং এর ক্ষেত্র - odesk..com, Elancecom,, freelancer.com, আরও অনেক সাইট রয়েছে যেখানে আপনি বিনা মুল্লে নিবন্ধিত হতে পারেন এবং কাজ শুরু করতে পারেন।

ফ্রীল্যান্সিং এর সুবিধা- ফ্রীল্যান্সিং এর অনেক সুবিধা আছে, যেমন আপনি নিজে নিজের কাজ ঠিক করতে পারছেন, নিজের পছন্দ মত কাজ বেছে নেয়ার সুযোগ, মার্কেট সম্পর্কে ধারনা পাবেন, আন্তর্জাতিক মানের কোম্পানির সাথে কাজ করার সুযোগ, নিজের পরিচয় এবং কাজকে অন্যকে জানাতে পারছেন, অবশ্যই আপনি উপার্জন করছেন, আপনার দক্ষতা যাচাই করার সুযোগ পাচ্ছেন, সর্বোপরি এই বিশ্বায়নের যুগে নিজেকে প্রস্তুত করতে পারছেন।
কি কি ফ্রীল্যান্সিং করতে পারেন- অনেক ধরনের কাজ আছে, আপনি আপনার পছন্দ এবং যোগ্যতা অনুযায়ী যেকোনো কাজ করতে পারেন। তবে আপনি যে কাজটি করবেন, তার একটি নুন্নতম মান থাকা ভাল বলে আমার মনে হয়। ওয়েব ডিজাইন, প্রোগ্রামিং, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইযেসান, লেখালেখি, ডিজাইন করা, অ্যাপলিকেসান ডেভেলপমেন্ট করা ইত্যাদি আপনাকে ভিন্ন উচ্চতাই নিয়ে যেতে পারে। শুধু মাত্র টাকা উপার্জন করার জন্য ফ্রীল্যান্সিং করা এবং নিজের অমূল্য সময় নষ্ট করা একই কথা। আপনাকে অবশ্যই এমন কাজ বেছে নেয়া উচিত যেটা আপনার ভবিষ্যতে কাজে লাগবে। আপনি এমন কাজ করেন, যেটা দিয়ে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন, গর্ব করতে পারবেন এবং ভবিষ্যতে আপনার কাজে লাগবে।

ফ্রীল্যান্সিং এর জন্য চাই সঠিক দিকনির্দেশনা – সঠিক দিকনির্দেশনা পেলে, আপনিও হতে পারেন একজন সফল ফ্রিলানসার। এক্ষেত্রে আমার পরামর্শ হল, গতানুগতিক কোন প্রথিষ্ঠান না গিয়ে, সফল ফ্রিলানসারদের সহযোগিতা নেয়া, তাদের কাছ থেকে সরাসরি হাতে কলমে শিক্ষা নেয়া, কেননা তারা কাজ করেছে , তারা জানে কথাই ভুল হয়, কোনটা করা ভাল আর কোনটা করা ঠিক না।
নিজেকে ফ্রীল্যান্সিংএর জন্য তৈরি করুন- প্রথমে কোন কিছু না জেনে, ফ্রীল্যান্সিং শুরু করা ঠিক না। প্রথমে নিজেকে তৈরি করুন এবং এরপর শুরু করুন। খুব ভাল হয়, আপনি যদি কোন একটা বা একাধিক কাজের উপর প্রশিক্ষন নেন। যেমন ধরুন, ওয়েব ডিজাইন এর কথা HTML, CSS দিয়ে আপনি কাজ শুরু করতে পারেন এবং কাজ করতে করতে নিজেকে আর দক্ষ করে তুলতে পারেন। কাজ করার জন্য সময় নির্বাচন, কমপিউটার এবং অন্য সব কিছু ঠিক করে নিতে হবে এবং সর্বোপরি নিজেকে কাজ করার উপযোগী করে তুলতে হবে এবং আমি আবার বলছি, এক্ষেত্রে প্রশিক্ষন এর কোন বিকল্প নেই। আপনার নিজের কিছু কাজের নমুনা, (Portfolio), কোন নিজস্ব ব্লগ, ফোরাম আপনাকে অন্নদের থেকে এগিয়ে রাখবে, এর যদি আপনার নিজস্ব ওয়েব পেইজ থাকে তাহলে অনেক ভাল হয়।
আরও পড়ুন
ফেসবুকের ১০ম জন্মদিনে ফেসবুক সম্পর্কে দশটি মজার তথ্য না পড়লেই নয়

ফেসবুকের ১০ম জন্মদিনে ফেসবুক সম্পর্কে দশটি মজার তথ্য না পড়লেই নয়

আসসালামুয়ালাইকুম!!!!
সবাই কেমন আছে আসা করি ভালোই আছেন আমি আজ ফেসবুকের কিছু কথা শেয়ার করব। তাহলে চলুন শুরু করি
বুন তো একটি পৃথিবীর কথা, যেখানে ফেসবুক বলে কোন সামাজিক যোগাযোগরে ওয়েব সাইট নেই। জ্বী, আজ থেকে ঠিক দশ বছর আগে আসলেই ফেসবুক বলে কোন কিছু ছিল না। এই নেটওয়ার্ক সাইটটির জন্ম আজ থেকে ঠিক দশ বছর আগে। তার মানে, আজ হলো ফেসবুকের দশম জন্মদিন। বর্তমানে ফেসবুক ছাড়া আমরা একটি দিনের কথাও কল্পনা করতে পারি না। ফেসবুক বর্তমানে আমাদের কাছে শুধু একটি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমই নয়, তার চেয়ে বেশী কিছু। এখন মানুষ দশদিন না খেয়ে থাকতে পারবে কিন্তু ফেসবুক ছাড়া Impossible... razz
ফেসবুকের জন্মদিন উপলক্ষ্যে আজ ফেসবুকের অজানা এবং মজার কিছুর তথ্য শেয়ার করলাম:
১। ফেসবুকে প্রথম বিনিয়োগ করে পেপালের (Paypal) কো-ফাউন্ডার পিটার থিয়েল। তার বিনিয়োগকৃত অর্থের পরিমান ছিল ৫ লক্ষ ডলার। যদিও বর্তমানে ফেসবুক কিনতে হলে আপনাকে খরচ করতে হবে ১৪ থেকে ১৫ বিলিয়ন ডলার।
২। ফেসবুক যাত্রার কিছুদিনের মধ্যেই প্রায় বন্ধ হওয়ার জোগার হয়েছিল আরেকটি সোস্যাল নেটওয়ার্ক সাইট কানেকট ইউ (ConnectU) এর মামলার কারনে। তারা দাবি করেছিল ফেসবুক তৈরি হয়েছে তাদেরই আইডিয়া এবং টেকনলজি ব্যবহার করে। যদিও পরবর্তীতে কোর্টের বাইরে এই মামলার মিমাংসা হয়। ফেসবুক এর জন্য কানেকট ইউ (ConnectU) কে কত টাকা দিয়েছে তা কখনই প্রকাশ করে নি।
৩। ফেসবুকের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়াতে কোর্ট নটিশ (court notice) এবং যে কাউকে কোর্টে উপস্থিতির জন্য ডাকতে (court sumon) পারে।
৪। বর্তমানে ফেসবুকের সবচেয়ে জনপ্রিয় পেইজটি হলো কার্টুন সিম্পসনের পেইজ (Simpsons) । এই পেইজটিকে এখন পর্যন্ত লাইক দেয়েছে ৭ কোটি ৬৪ হাজারের বেশি ব্যক্তি। দ্বিতীয়তে আছে মাইকেল জ্যাকসনের পেইজটি। যাতে প্রায় ৭ কোটি ব্যক্তি লাইক দিয়েছে।
৫। আইসল্যান্ডে নতুন সংবিধান তৈরির সময় সংবিধান কমিটি তাদের ড্রাফট সংবিধানটি সম্পূর্ন ফেসবুকে শেয়ার করেছিল। পরবর্তীতে সে দেশের নাগরিকরা সম্পূর্ন ড্রাফট সংবিধানটির উপর ফেসবুকে মতামত জানিয়েছে। সেইসব মতামতের উপর ভিত্তি করে সরকার সে দেশে নতুন সংবিধান তৈরি করা হয়।
৬। Facebook Addiction Disorder (FAD) হলো একটি মানসিক ব্যধি। যারা অতিরিক্ত ফেসবুক ব্যবহার করে তারা সাধারনত এই ব্যধিতে আক্রান্ত বলে মনোবিদরা মনে করে। কয়েকটি দেশে এই রোগ নিরাময়ের জন্য নিরাময় কেন্দ্র আছে।
৭। পৃথিবীর চারটি দেশে ফেসবুক নিষিদ্ধ। দেশগুলো হলো সিরিয়া, ভিয়েতনাম, ইরান এবং চীন।
৮। 'কোন মা তার বাচ্চাকে নিজের স্তন্যপান করাচ্ছে'- এ ধরনের কোন ছবি কোন ইউজার ফেসবুকে আপলোড করলে তার একাউন্ট ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ডিলিট করে দেয়। তাই ছবি আপলোড করার সময় সাবধান!
৯। এলিয়েন (Allien) নামে কেউ কোন একাউন্ট খুললে সেই একাউন্ট ফেসবুক কতৃপক্ষ ডিলিট করে দেয়। (খুলেই দেখেন... smile
১০। এক গবেষনায় দেখা গেছে, ফেসবুক ব্যবহারকারীদের ৬০% তার পূর্ববর্তী ভালবাসার মানুষটিকে (Ex) ফেসবুকের মাধ্যমে গোপনে লক্ষ্য রাখে।
আরও পড়ুন

অনলাইনে মাসিক আয় লক্ষাধিক টাকা,আসলেই কি সম্ভব?ফাইল আপলোড করে ডলার আয়

সবাইকে সালাম জানিয়ে শুরু করছি আজকের টিউন। সময়ের অভাবে এতদিন পোস্ট করতে পারি নাই, টেকটিউন্স এর জন্য সবসময় একটু বেশি ভালবাসা থাকে যা আমাকে লিখয়েই ছাড়ে। আর দায়িত্ব তো আছেই কারন এই টিটিতেই তো আমার বর্তমান সফলতার অঙ্কুর ফুটেছিল। অনেকেই নতুন পোস্টের জন্য আমাকে মেসেজ পাঠান আর আপনাদের ভালবাসার প্রতিদান দিতেই এখানে ছুটে আসি। আজকে থেকে আমি নতুন এক জার্নি শুরু করব বলে পোস্ট করতে আসা।
যাইহোক, অনেকেই আমাকে লাইভ প্রোজেক্ট নিয়ে টিউন করতে বলেছিলেন, আর অনেকেরই অভিযোগ তারা এস ই ও জেনেও ঠিকমতো আয় করতে পারছেন না কারন তারা আগে কখনো লাইভ প্রোজেক্ট কাজ করেন নাই। অনেকেই শুরু করে বসে আছেন কিন্তু পরবর্তী কাজ কিভাবে করবেন তা বুঝতে পারছেন না। তাদের জন্য মনে হয় অনেকটা সুবিধাই হবে।সম্পূর্ণ ভিন্ন ১ ধরনের মেথডকে অবলম্বন করে অনলাইনে প্রতিদিন মিনিমাম 50$ আয় করাই হল আমার নতুন মিশন। আপনারা চাইলে আমার আমার সম্পূর্ণ কাজ ফলো করতে পারেন তবে এইটা একান্তই আপনার ব্যাক্তিগত ব্যাপার। আমি সম্পূর্ণ এক সপ্তাহের কাজের শিডিউল সপ্তাহে একবার টিউন আকারে প্রকাশ করব ওই সপ্তাহের সম্পূর্ণ কাজের আপডেট আর ওই দিনের আয়ের স্ক্রিনশট প্রুফ আকারে ওই টিউনেই প্রকাশ করব। হয়ত ২ ১ দিন মিস যেতে পারে। আমি আগে থেকেই বলে রাখতে চাই গতমাস থেকে আমি শুধু মাত্র এই কাজ শুরু করার জন্য বিভিন্ন কাজ করেছি আর এখন পর্যন্ত এর ফলাফল পজেটিভ বলেই এই জার্নি শুরু করেছি। এই টার্গেট ফুলফিল করতে হয়ত আমার ২ মাস লাগতে পারে আবার ৪ মাসও লাগতে পারে। তবে যতদিন না ডেইলি ৫০ ডলারে রিচ করতে পারি আমি থামবো না। যতদিন অন্তত একজন এই জার্নি ফলো করবেন ততদিন আমি আপডেট দিব এইটা আমি কথা দিলাম। সাইট এডমিন যদি মনে করেন আমার এই লাইভ প্রোজেক্ট কারো কাজে আসবে তাহলে অনুরোধ রইলো চেইন টিউন করে দিবার।
শুরু করার আগে কিছু বলা প্রয়োজন। আমি এখানে বেসিক এস ই ও নিয়ে আলোচনা করব না, তাই এমন কেউ এই জার্নি ফলো করবেন না যিনি এস ই ও কি সেটাই জানেন না। আমি এইটা বলছি না যে আপনাকে খুব ভালো এস ই ও জানতে হবে তবে হ্যা আপনার প্রতিদিনের কাজ আপনাকেই সম্পূর্ণ করতে হবে। প্রয়োজনে গুগোল এর সাহায্য নিবেন। তো শুরু করা যাকঃ



THE ULTIMATE PPD HACKERS MISSION 2013 ( Reach Daily 50$+ With Exclusive PPD Method )

সম্পূর্ণ প্রোজেক্ট সম্পর্কে জানুন আর তারপর সিদ্ধান্ত নিনঃ

আমরা এখানে PPD NETWORK (Pay Per Download) কে টার্গেট করে আমাদের যাত্রা পরিচালনা করব। অনেকেই হয়ত জানেন না এই নেটওয়ার্ক সম্পর্কে তাদের জন্য খুব অল্প সময়ে এর সম্পর্কে বলবো কারন সামনে অনেক কাজ পরে আছে। আমরা বিভিন্ন সময় কোন সফটওয়ার, গেমস ডাউনলোড করার জন্য YOU TUBE ব্রাউজ করে থাকি, সেই সব ডাউনলোড লিঙ্কে ক্লিক করলে দেখা যায় লিঙ্ক লক করা আছে সাথে কিছু সার্ভে করার লিঙ্ক থাকে। যতক্ষণ পর্যন্ত না সার্ভে কমপ্লিট হবে না ততখন লিঙ্ক ও আনলক হবেনা অর্থাৎ ডাউনলোড করা যাবেনা। এখানে ১টা স্যাম্পল দেখেনঃ
 আমরা এইখানে ইউটিউব আর ব্লগ ২টাই ব্যবহার করবো। এখন প্রস্ন হল এই ধরনের ১টা ডাউনলোড এর জন্য কত আয় হয়? এইটা ভাই অফারের উপর ডিপেন্ড করে। অফার ভেদে আপনার প্রতি ডাউনলোড 0.৫ ডলার থেকে শুরু করে ৫০ ডলার পর্যন্ত হতে পারে। তবে আমার দেখা মতে গড়ে প্রতি ডাউনলোড ১ ডলার করে পাওয়া যায়। এখন আপনার মনে একটু খটকা লাগতেই পারে যে সামান্য ডাউনলোডের জন্য কেউ সার্ভে করে নাকি? এই প্রস্ন আমারও ছিল আর ঠিক একারনেই আমি এই মাস এটার উপর লাইভ একপেরিমেন্ট করেই আগ্রহি হয়েছি। শুধু মাত্র ব্লগে ২টা পোস্ট দিয়ে শুরু করলাম আর ডাউনলোড লিঙ্ক লক করে সার্ভে করতে দিলাম। পোস্ট ২টা র‍্যাঙ্কিং আনলাম আর অপেক্ষা করতে লাগলাম। প্রায় আড়াই ঘনটা পর প্রথম ডাউনলোড হল আর সেইটার জন্য আমি 1.40$ আয় করলাম। সম্পূর্ণ শিউর হবার জন্য এই মাস পুরোটা দেখলাম। এই মাসে আমার আয় হয়েছে টোটাল 71.16$ যার মধ্যে 69$ আমি উইথড্র করে ফেলছি। লিডার বোর্ডে যারা আছে তাদের এই মাসের আয়ও দেখেন আর তাহলেই বুঝাবেন ডেইলি ৫০ ডলার কিছুই না। আপনাকে অবশ্যই এমন কিছু দিতে হবে যার চাহিদা আছে কিন্তু নেট এ জথেস্ত পরিমানে নাই। যেমন আপনি যদি  VLC MEDIA  PLAYER আপলোড করে সার্ভে লিঙ্ক দেন তাহলে ভিজিটর দেখেই ভাগবে কারন এইটা যেকোনো জায়গাতেই সে পাবে। আর আপনি যদি power dvd 15 বা আরও লেটেস্ট প্লেয়ারের সিরিয়াল কি বা কিজেন দেন তাহলে ইউজারকে সেইটা ডাউনলোড করতে হবে কারন তার এইটা প্রয়োজন প্লাস সে এইটা ফ্রিতে পাবেনা। প্রয়োজনে কিছুখন স্টাডি করেন অনেক কিছু বুঝতে পারবেন। পেমেন্টপ্রুফ সহ কিছু স্ক্রিনশটঃ
পাইওনিয়ার দিয়ে পেমেন্ট নিলাম----
এবার দেখেন মাসিক লিডারদের ইনকামের অবস্থা!
মাথা খারাপ হইয়া যায় নাই তো? আমি জানি এইটা সম্ভব এবং খুব ভালভাবেই সম্ভব। যদি লক্ষ্য নিয়ে আগান যায় তাহলে এইটা কোন ব্যাপার না। মাথার একটু বুদ্ধি আর একটু কষ্ট করা লাগবে এই যা আর কি।
এই ধরনের পিপিডি নেটওয়ার্ক অনেক আছে তবে এদের মধ্যে Sharecash, fileice, cleanfiles জনপ্রিয়। আমি cleanfiles নেটওয়ার্ক চালাই। এখন পর্যন্ত ভালো সার্ভিস পাচ্ছি আর পেমেন্টও খুব ভালো। ওরা সপ্তাহিক পে আউট করে তবে আপনাকে মিনিমাম ৫০ ডলার ব্যালান্স জমা করতে হবে। পে আউট এর জন্য পেপাল থেকে শুরু করে মাস্টার কার্ড, ব্যাঙ্ক ট্র্যান্সফার সহ সব সাপোর্ট করে।
[কেউ যদি ইচ্ছে করেন তাহলে CPA NETWORK ব্যাবহার করতে পারেন PPD এর জায়গায়, এইক্ষেত্রে আপনাকে কন্টেন্ট লকার ব্যবহার করতে হবে। সেক্ষেত্রে AM এর সাথে অবশ্যই কন্টাক্ট করে নিবেন।  আজাইরা ব্যান খাইয়া আমাকে বইকেন না আবার। আপনার অফারগুলো চুজ করে সেটিং করে নিতে পারলেই হল তাহলে আর নতুন করে অন্য কোন PPD সাইটে নতুন করে জয়েন করতে হবেনা। ]

কিছু PPD সাইট এর লিঙ্কঃ

FileIce.com.net
Sharecash.org
Cleanfiles.net
Filesumit.com

কিছু CPA সাইট লিস্তঃ

Maxbounty.com
Peerfly.com
Adworkmedia.com
Neobounty.com
clickbooth.com
Incent.ly

এই প্রোজেক্ট কে সাকসেসফুল করার জন্য কোন কোন স্কিল প্রয়োজন তা দেখে নেইঃ

১। আমি নিজেই খুব কঠোর পরিশ্রম করতে পারি, একটানা ৩১ ঘণ্টা পর্যন্ত কাজ করার রেকর্ড আমার আছে।
২। আপনি কি ওয়ার্ড রিসার্চ করতে জানেন আর কি ওয়ার্ড এর কম্পিটেশন বের করতে পারেন।
৩। আপনি এস ই ও সম্পর্কে বেসিক সব কিছুই জানেন শুধু মাত্র ইন্সট্রাকশন পেলেই কাজ করতে পারবেন।
৪। আপনার যথেষ্ট ধৈর্য আছে এবং আপনি খুব সহজেই হাল ছারেন না।

আমাদের যা যা প্রয়োজন পরবেঃ

১। অবশ্যই প্রচুর সময় কারন আপনাকে প্রথম অবস্থায় অনেক কাজ করতে হবে। তাই হাতে পর্যাপ্ত সময় থাকলেই শুরু করবেন।
২। ১টা ব্লগস্পট সাইট [পেইড হলেও সমস্যা নাই]
৩। ৩ ৪ টা ইউ টিউব একাউন্ট [ফোন ভেরিফাই করা থাকতে হবে।] অবশ্যই মাল্টিপল ইমেইল আইডি দিয়ে তৈরি থাকা লাগবে। [এইটা পরে হলেও চলবে, প্লান B এর জন্য প্রযোজ্য।]
৪। যে কোন পিপিডি নেটওয়ার্ক এর মেম্বার হওয়া লাগবে। শুধু মাত্র ব্লগ চালু করার পর এপ্লাই করবেন এতে ডিনাই হবার চান্স কম থাকে। অসম্পূর্ণ সাইট রিভিউ তে দিবেন না। CF এ জয়েন করলে কমেন্টে আমার রেফারেল লিঙ্ক দেয়া আছে ইচ্ছে করলে ওইটা ব্যাবহার করতে পারেন ২৪ ঘণ্টার মদ্ধেই এপ্রুভ হয়ে যাবেন। আর যদি না চান তবে সরাসরি উপরের এড্রেস থেকে এপ্লাই করে ফেলেন। আমি sharecash আর fileice এখনো ব্যবহার করি নাই তবে তারা জেনুইন নেটওয়ার্ক এইটা আমি নিশ্চিত। তো এপ্লাই করুন পছন্দ মতো।

Let's Begin The Journey:

১ম দিনঃ
প্রথমেই ভালো কোন NICHE খুজে বের করতে হবে যা ডাউনলোড চাহিদা বেশি আর তা খুব সহজেই নেট থেকে পাওয়া যায় না। সেক্ষেত্রে অনেকেই KEYGEN, WORKING SERIAL, PATCH এই ধরনের NICHE পছন্দ করে।
কমপক্ষে ১০টা কি ওয়ার্ড সিলেক্ট করব যার লোকাল মাস্থলি সার্চ ভ্যালু মিনিমাম ১০০০+ আর কম্পেটিশন লো। কম্পিটেশন চেক করার জন্য ট্রাফিক ট্রাভিস ১টা ভালো টুল।
ভালো কি ওয়ার্ড পেয়ে গেলে ডোমেইনে কি ওয়ার্ড ব্যবহার করে ব্লগ রেজিস্টার করা হবে
মিনিমাম ৩০০ শব্দের ৩টা ইউনিক আর্টিকেল কি ওয়ার্ড ডেনসিটি ২%-৩% সহ রিলেভন্ট ইমেজ যুক্ত করা হবে। ডাউনলোড ফাইল পিপিডি সাইটে আপলোড করে লিঙ্ক শেয়ার করা হবে।
পোস্ট গুলো পিং করা হবে।
Task Complete Confirmation:  Complete
Today Earn (With ScrSht):       3.6$
২য় দিনঃ
আশা করা যায় আমার পোস্টগুলো ইনডেক্স হয়ে গেছে। এবার সাইটের অনপেইজ অপটিমাইজেশন শুরু করা হবে। অনপেজের যত ফ্যাক্টর গুলো আছে সব ঠিকঠাক করে ফেলব এই দিনে। ডিফল্ট থিম চেঞ্জ করা হবে। সাথে টুকটাক যা কাজ থাকে ওইগুলো শেষ করে ফেলতে হবে।
Task Complete Confirmation:  Complete
Today Earn (With ScrSht):     8.03$
৩য় দিনঃ
নতুন কি ওয়ার্ড নিয়ে আর ১টা আর্টিকেল পাবলিশ করা হবে।
সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে সাইটম্যাপ সহ গুগলে সাইট সাবমিট করবো।
অন্য সকল সার্চ ইঞ্জিনে সাইট সাবমিট করা হবে।
Task Complete Confirmation:  Complete
Today Earn (With ScrSht):        1.77$
৪র্থ দিনঃ
আজ থেকে অফ পেজ শুরু করা হবে। প্রথমেই বিভিন্ন সাইটে প্রথম ২ টা পোস্টের ২০ টা বুকমার্ক করা হবে। বিভিন্ন ফিড RSS সাইটে সাইট সাবমিট করা হবে। সাইটের জন্য ১টা ফেসবুক পেজ খোলা হবে আর লাইকের জন্য লিঙ্ক কলাইডার  ব্যবহার করা হবে। টুইটার আর গুগল প্লাসে সব পোস্টের লিঙ্ক শেয়ার করা হবে। সোশ্যাল সিগন্যাল ভালভাবে পেলে কাজ অনেক সহজ হবে। শেয়ার, লাইক, প্লাস আর টুইট সেই ক্ষেত্রে অনেক কাজের।
Task Complete Confirmation:  Complete
Today Earn (With ScrSht):         2.79$
৫ম দিনঃ
প্রথমেই নতুন আর ১টা কি ওয়ার্ড টার্গেট করে নতুন আর্টিকেল পাবলিশ করা হবে। এর পর বুকমার্ক করা হয় নাই এই পোস্টগুলোর সোশ্যাল বুকমার্ক শেষ করতে হবে।
এখন থেকে আমরা কি ওয়ার্ড টার্গেট করে আগাবো। নিজের কি ওয়ার্ড সহ অরগানিক র‍্যাঙ্কিং ইম্প্রুভ করার চেষ্টা করব। এই মুহূর্তে আমি হাই পি আর (২ থেকে ৭ অরজিনাল র‍্যাঙ্ক, রুট ডোমেইন র‍্যাঙ্ক না) ডু ফলো ব্যাকলিঙ্ক ক্রিয়েট করব। আউট বাউণ্ড লিঙ্ক ১০০ এর উপরে যাবেনা। এই ক্ষেত্রে আমি ব্লগ কমেন্ট করে ডু ফলো ব্যাকলিঙ্ক নিবো যেহেতু আমার কাছে ফ্রেশ লিস্ট আছে। খুব অল্প পরিশ্রমে পাওয়ারফুল ব্যাকলিঙ্ক। এঙ্কর টেক্সটে মেইন কি ওয়ার্ড সহ রিলেটেড কি ওয়ার্ড থাকবে। আজকে ২টা কি ওয়ার্ডের জন্য ২০টা করে ব্লগ কমেন্ট করা হবে। (এইটাতে কারো সমস্যা হলে নিচের পদ্ধতি ফলো করেন অথবা অন্য কোন ধরনের ব্যাকলিঙ্ক করেন যেমন আর্টিকেল ডিরেক্টরি সাবমিশন, ফোরাম পোস্টিং, ডিরেক্টরি সাবমিশন ইত্যাদি। তবে হাই পি আর আর ডু ফলো সাইট সিলেক্ট করা জরুরী।
Task Complete Confirmation:  Complete
Today Earn (With ScrSht):         2.88$
৬ষ্ঠ দিনঃ
আজকে মেইন কি ওয়ার্ডের জন্য আর ১টা পোস্টের জন্য ৩টা web2.0 ব্লগ তৈরি করা হবে। আর্টিকেল এ মেইন কি ওয়ার্ড এর পাশাপাশি সাব কি ওয়ার্ড থাকতে পারবে।
এই জায়গাতে এত হাই কোয়ালিটি আর্টিকেল আমার লাগবেনা বিভিন্ন সাইট থেকে আর্টিকেল স্ক্র্যাপ করা হবে আর তারপর একে হেভিলি স্পিন করা হবে। এইটা লক্ষ্য রাখব জাতে আর্টিকেল HUMAN READABILITY সম্পন্ন হয়।
          Task Complete Confirmation:  Complete

Today Earn (With ScrSht): 12.09$
৭ম দিনঃ
টারগেটেড কি ওয়ার্ড এর রিলেটেড কি ওয়ার্ড নিয়ে ব্লগে পোস্ট করা হবে।
যতটুকু ডিপ ইন্টারনাল লিঙ্কিং করতে হবে আর সেই ক্ষেত্রে লং টেইল রিলেটেড কিওয়ার্ড ভালো কাজে আসবে। আজকে আবার কিছু ব্লগ কমেন্ট করা হবে তবে ভিন্ন ডোমেইনে। আমি সব ক্ষেত্রে যথা সম্ভব ইউনিক আর হাই পেজ র‍্যাঙ্ক সাইটে লিঙ্ক বিল্ডিং করতে পেরেছি।
          Task Complete Confirmation:  Complete

Today Earn (With ScrSht): 0.88$ ( অফার অপটিমাইজেশনে কিছু প্রব্লেম হওয়াতে আরনিং ড্রপ করছে।)
আশা করছি খুব অল্প কয়েকদিনের মধ্যে থেকেই ভালো কিছু রেজাল্ট পাবো। না পেলেও সমস্যা নাই আমি চালিয়েই যাবো। সামনের সপ্তাহ থেকে ইউ টিউব ব্যবহার করা লাগতে পারে তবে এখনো শিউর না। এই কাজ গুলো ইচ্ছে করলে ২ দিনেই করা যায় কিন্তু আমার অন্যান্য কাজের কারনে আমাকে একটু বেশি সময় নিতে হছে। আপনারাও কেউ যদি শুরু করেন তাহলে কমেন্টে জানাবেন এতে অনেক প্রস্ন উঠে আসবে কিন্তু অবাঞ্ছিত কোন প্রস্ন না। যেহেতু এস ই ও নিয়ে কাজ করবেন তাই আগে গুগোলকে ব্যবহার করা শিখেন তারপর অন্য জায়গা। আর ১টা কথা পোস্টের কোথাও হয়ত ভুল থাকতে পারে হয়ত কিছু বাদ পরতে পারে। মনে এলে আপডেট করে দিব। আগামি এক সপ্তাহ এই পোস্তেই সকল কাজের আপডেট জানানো হবে।





আরও পড়ুন