(Facebook Like) ফেসবুক স্ট্যাটাস ও ছবিতে হাজার হাজার লাইক নিন



ফেসবুক একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এটা আমরা সবাই জানি। এখানে সবাই সবার মতামত, ছবি, ভিডিও ইত্যাদি শেয়ার করে থাকে। এই শেয়ার করা মতামত, ছবি, ভিডিও তে যদি লাইক/কমেন্ট কেউ না করে তাহলে খুব খারাপ লাগে তাইনা বন্ধু? মন খারাপ করার কিছু নেই আজ আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে আপনার শেয়ার করা স্ট্যাটাস, ছবি, ভিডিও তে লাইক/কমেন্ট বেশি বেশি পাবেন। তবে মূল কথায় যাবার আগে আমি কিছু কথা বলে নিতে চাই।

আজকাল অনেকেই আছেন যারা নিজের প্রোফাইল পিক এ হাজার হাজার লাইক কমেন্ট নিয়ে নিজেকে ফেমাস ব্যক্তি হিসেবে দাবি করেন। আবার তারা মনে করে থাকেন যে বেশি লাইক কমেন্ট পেলে মেয়ে/ছেলেদের পটাতে পারবে। আসলে সত্যি কথা বলতে মেয়ে/ছেলেদের পটাতে গেলে বেশি লাইক বা কমেন্ট এর প্রয়োজন পরে না প্রয়োজন হয় ভালো মনের। আর সেই ভালো মন এর মানুষ হতে হলে হতে হবে একজন আদর্শবান মানুষ। 

আবার অনেকেই অটো লাইক ব্যবহার করে থাকেন যেটা অ্যাকাউন্ট এর ক্ষতির কারন। আপনারা যদি অটো লাইক ব্যবহার করেন তাহলে আপনাদের সাধের অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দিবে ফেসবুক এর চাচা,মামারা। সুতরাং অটো লাইক নিতে গিয়ে আপনার অ্যাকাউন্ট যেন না চলে যায় সেই দিকে লক্ষ রাখবেন। অনেকেই আবার অন্যর স্ট্যাটাস এ লাইক কমেন্ট বেশি বেশি করে থাকেন আপনিও লাইক কমেন্ট পাবার আশায় এটা বেশি না করাই ভাল কারন সব কিছুর একটা লিমিট থাকে। লিমিট অতিক্রম করলেই অ্যাকাউন্ট ব্লক হয়ে যেতে পারে। 

যাইহক! অনেক বেশি কথা বলে ফেলছি এখন কাজের কথায় আসা যাক। আজ আমি আপনাদের যে উপায়ে লাইক, কমেন্ট, শেয়ার নেয়া শিখাব এটা ১০০% কাজ করবে এবং অ্যাকাউন্ট ব্লক হবার সম্ভাবনা নাই বললেই চলে। এখানে মূলত কাজটা হচ্ছে লাইক, ফলো, শেয়ার, পোষ্ট লাইক বিনিময়। আপনি অন্যর পোষ্ট এ লাইক দিলে আপনার কিছু পয়েন্ট অর্জন হবে। তারপর আপনি আবার সেই অর্জন করা পরেন্ট খরচ করে আপনার পোষ্ট এ লাইক, শেয়ার এবং অ্যাকাউন্ট এ ফলো নিতে পরবেন। তাই এই উপয়ায়ে অ্যাকাউন্ট ব্লক হবার সম্ভাবনা থাকে না।

আমরা যেই সাইট থেকে লাইক সংগ্রহ করব তার নাম হচ্ছে Addmefast.com । এই সাইটটা অন্য সাইট থেকে অনেক ভালো এখানে আপনি অনেক সহজেই পয়েন্ট অর্জন করতে পারবেন। এবং দ্রুত লাইক, শেয়ার, ফলো সংগ্রহ করতে পারবেন আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে।

রেজিষ্ট্রেশন করার নিয়মঃ

প্রথমে আপনাকে এখানে ক্লিক করে রেজিষ্ট্রেশন করে নিতে হবে।তারপর আপনার ই-মেইল এ একটা মেইল যাবে । সেখান থেকে অ্যাকাউন্ট কনর্ফাম করুন। বেস আপনার Addmefast এ অ্যাকাউন্ট তৈরী হয়ে গেল। আমি ধরে নিলাম আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরী হয়ে গেছে তাই আমি সামনের দিকে যাচ্ছি।

পয়েন্ট অর্জন করার নিয়মঃ 

আপনি আপনার Addmefast এ লগিন করুন । লগিন করার পর নিচের মত একটা পেইজ আসবে।



তারপর Facebook likes এ ক্লিক করলে নিচের মত একটা পেইজ আসবে সেখান থেকে Like বাটন এ ক্লিক করতে হবে।
 

Like  বাটনে ক্লিক করার পর একটা পপআপ উইন্ডো আসবে। সেখানে আপনি পেইজটা লাইক দিয়ে পপআপ উইন্ডোটা close করে দিতে হবে ।

বিঃদ্রঃ- এই কাজটা আপনাকে একটু দ্রুত করতে হবে তানাহলে উইন্ডোটা নিজে নিজেই close হয়ে যাবে তখন আপনি পয়েন্ট পাবেন না। আপনাকে অবশ্যই ফেসবুক অ্যাকাউন্ট দিয়ে লগিন করা থাকতে হবে।

এই ভাবে আপনি পয়েন্ট অর্জন করতে পারবেন যত খুশি। আপনি page like, follow, facebook post like, post share, twitter follow, etc. করেও পয়েন্ট অর্জন করতে পারবেন। আরো অনেক উপায়ে পয়েন্ট অর্জন করতে পারবেন আপনি লগিন করলেই বুঝতে পারবেন।



থামুন মিয়া ভাই এখানেই শেষ নয় আরো রয়েছে আপনার জন্য। আপনি প্রতিদিন ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবেন। তার জন্য আপনাকে প্রতিদিন ৫০ টা লাইক দিতে হবে। তারপর আপনি Daily Bonus এ ক্লিক করলে নিচের মত পেইজ আসবে। সেখান থেকে Get Daily Bonus এ ক্লিক করলে আপনি পেয়ে যাবেন ২০০ পয়েন্ট বোনাস। কি মজার বেপার না?

বিঃদ্রঃ- আপনি প্রতিদিন একবার বোনাস সংগ্রহ করতে পারবেন।


লাইক নেয়ার পক্রিয়াঃ

লাইক অর্জন করা শেষ এবার আপনার লাইক নেবার পালা। তবে আর দেরি কেন? চলুন লাইক নেয়া যাক আপনার প্রফাইল পিচ বা স্ট্যাটাসে। প্রথমে Add site/Page এ ক্লিক করুন ।


Add site/Page এ ক্লিক করার পর নিচের মত পেইজ আসবে। সেখানে আপনার কিছু কাজ করতে হবে তবে ভয় পাবার কিছু নেই আমিতো আছি সব সহজ ভাবে করে দেখাব।

Type: এখানে আপনি যেটা তে লাইক নিতে চান সেই অপসন বেছে নিন। আপনি যদি ফেসবুক পেইজ এ লাইক নিতে চান তাহলে পরিবর্তন করার প্রয়োজন নেই।

Countries: এখান থেকে আপনি কোন দেশের লাইক চান আপনি তা সিলেক্ট করে দিতে পারবেন। আপনি যদি বাংলাদেশের লাইক চান সেক্ষেত্রে আপনাকে বাংলাদেশ সিলেক্ট করে দিতে হবে। আর যদি সিলেক্ট না করেন তাহলে সব Country থেকে লাইক পাবেন এতে আপনারি ভালো আপনি খুব দ্রুত লাইক পাবেন।

Title: এখানে আপনাকে আপনার ছবি বা স্ট্যাটাস এর টাইটেল লিখতে হবে। কিছু একটা দিয়ে দিন কাজ হয়ে যাবে।

Page URL: আপনি যে পেইজ/পোষ্ট/ছবি ইত্যাদি যেটাতে লাইক নিতে চান সেটার লিঙ্ক বসান।

Total Clicks: আপনি কতটা লাইক চান সেটা নির্ধারন করে দিতে পারবেন। সে জন্য আপনাকে ON অপসনে ক্লিক করে On করে নিতে হবে।

Daily Clicks: আপনি প্রতিদিন কতটা লাইক চান সেটাও নির্ধারন করে দিতে পারবেন। সে জন্য আপনাকে ON অপসনে ক্লিক করে On করে নিতে হবে।

CPC: প্রতিটা লাইক এর জন্য আপনি কত পয়েন্ট করে দিতে চান মানে কত খরচ করতে চান সেটা দিন। যেমন আপনি যদি প্রতি লাইক এর জন্য ৫ পয়েন্ট দিতে চান তাহলে ৫ লিখুন।

তারপর Save Changes এ ক্লিক করে বেরিয়ে আসুন বেস আপনার কাজ শেষ।

বিঃদ্রঃ- আপনি যে স্ট্যাটাস বা ছবিতে লাইক/শেয়ার নিতে চান সেই স্ট্যাটাস/ছবিতে অবশ্যই Privacy Public থাকতে হবে।

কি বন্ধুরা কত সহজেই কাজটা করে ফেলেছি তাইনা? এখন আপনার Save করা পেইজ বা পোষ্ট এ লাইক চলে যাবে। আপনাকে আর কিছু করতে হবে না। এভাবে আপনি যদি আর কোন পেইজ Save করতে চান একই নিয়মে Save করে নিবেন।


শেষ কথাঃ
আপনারা নিজেদের রিয়েল ফেসবুক অ্যাকাউন্ট দিয়ে পয়েন্ট অর্জন করবেন না কারন লাইক ব্লক করে দিতে পারে। অন্য কোন অ্যাকাউন্ট দিয়ে পয়েন্ট অর্জন করে রিয়েল অ্যাকাউন্ট এ লাইক নিবেন তাতে আপনাদেরই ভালো হবে। আজ এ পর্যন্তই সামনে অন্য কোন বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।
আরও পড়ুন

কোমল গোলাপি ঠোঁট পাবার ১১টি সহজ উপায়



কে না চায় একজোড়া সুন্দর ও আকর্ষণীয় ঠোঁট? কেবল একজোড়া স্বাস্থ্যজ্জ্বল ঠোঁটই আপনার হাসিকে করে তুলতে পারে আরো আকর্ষণীয়, চেহারাকে করে তুলতে পারে মোহনীয়। আর তাই জেনে নিন ঠোঁটকে সুন্দর রাখার উপায়গুলো।

সুন্দর গোলাপি ঠোঁট পেতে যা করবেন

  1. একটি পাতলা লেবুর টুকরোর ওপরে খানিকটা চিনি ছিটিয়ে প্রতিদিন ঠোঁটে ঘষুন। চিনি ঠোঁটের মরা চামড়াগুলোকে পরিষ্কার করতে এবং লেবু সূর্যে কালো হয়ে যাওয়া ঠোঁটের চামড়াকে উজ্জবল করতে সাহায্য করে।
  2. মধুর সাথে চিনি এবং কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল মিশিয়ে ১০ মিনিট ঠোঁটে ঘষুন।
  3. ঠোঁটকে উজ্জ্বল করতে ল্যাক্টিক এ্যাসিড খুব উপকারী। নিয়মিত দুধ খাবার সাথে সাথে খানিকটা দুধ তুলোয় করে ঠোঁটে ঘষে নিন। শুষ্ক চামড়াকে তুলে ফেলার মাধ্যমে দুধ ঠোঁটের কালো হওয়াকেও প্রতিরোধ করে।
  4. গোলাপের পাপড়িও ঠোঁটের গোলাপী ভাব আনতে সাহায্য করে। এজন্য গোলাপের পাপড়ি দুধের মধ্যে রেখে তাতে মধু ও গ্লিসারিন মিশিয়ে নিন। প্রলেপটি ১৫ মিনিট ঠোঁটে মাখুন। এরপর দুধ দিয়ে ঠোঁটকে মুছে নিন। প্রতিদিন এই প্রলেপটির ব্যবহার আপনার ঠোঁটকে করে তুলবে আকর্ষনীয়।
  5. লেবুর ভেতরের এসিড ঠোঁটের শুষ্ক চামড়াকে তুলে ফেলতে সাহায্য করে। তবে লেবুর রসের সাথে খানিকটা চিনি ও মধু মিশিয়ে ঘরে বসেই নিতে পারেন ঠোঁটের পুরোপুরি যত্ন। প্রলেপটি মাখার একঘন্টা পর ধুয়ে নিন।
  6. লেবুর রসের সাথে খানিকটা গ্লিসারিন মিশিয়ে ঠোঁটে মাখুন। কয়েকদিনেই আপনি পাবেন চমত্কার ফলাফল।
  7. বাদামের তেল, মধু ও চিনির মিশ্রন করুন। প্যাকটি আপনার ঠোঁটকে কেবল সুন্দরই করবে না, কোমলতাও বাড়াবে।
  8. ঘুমানোর আগে ঠোঁটে পালং পাতা ঘষে নিন। সাথে রাখতে পারেন জাফরানও। এই দুটি সহজলভ্য উপাদানের নিয়মিত ব্যবহার আপনার শুষ্ক ঠোঁটকে সারিয়ে তুলবে এক নিমিষেই।
  9. কমলালেবু খাবার সময় এর বীচিগুলোকে সংরক্ষণ করুন এবং নিয়মিত ঠোঁটকে এগুলোর দ্বারা পরিষ্কার করুন।
  10. প্রতিদিন টমেটো পেষ্ট করে ঠোঁটে মাখুন। আপনার ঠোঁট হবে উজ্জ্বল।
  11. শশার রসও ঠোঁটের কালো হওয়কে প্রতিরোধ করে। ফলাফল পেতে প্রতিদিন অন্তত ৫ মিনিট শসার রস ঠোঁটে ঘষুন। 
মনে রাখবেনঃ
  1. ধুমপান ঠোঁটের জন্যে ক্ষতিকর। তাই ধুমপান থেকে বিরত থাকুন।
  2. রাতে ঘুমাতে যাবার আগে লিপস্টিক তুলে ফেলতে ভুলবেননা।
  3. জিহ্বা দিয়ে অবিরত ঠোঁট ভেজানো বন্ধ করুন। এতে সাময়িক আরাম মিললেও আসলে ঠোঁটের সৌন্দর্য হানি হয়। বদলে ব্যবহার করুন লিপজেল।
  4. ফাস্টফুডের পরিবর্তে শাক-সব্জী খাওয়ার পরিমাণ বাড়ান।
  5. চা এবং কফির পরিবর্তে পানি খাবার পরিমাণ বাড়ান। প্রচুর পরিমাণে পানি আপনার ঠোঁটকে রাখতে পারে সুস্থ ও স্বাভাবিক সৌন্দর্যময়।
আরও পড়ুন

১০ ডিসেম্বরের মধ্যে পুনঃনিবন্ধন না করলে সিম বন্ধ


ঢাকা: নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত সব সিমকার্ড পুনরায় নিবন্ধন করতে হবে। তাও আবার আগামী ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে না করলে তা বন্ধ করে দেয়া হবে বলে জানিয়েছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ।

মঙ্গলবার সকালে নিয়ন্ত্রণ সংস্থা বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) এ বিষয়ে উদ্যোগ নিতে চিঠিও দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন এ বিভাগের প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম।

বিটিআরসিকে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, সিম পুনঃনিবন্ধনের বিষয়টি ক্ষুদে বার্তার মাধ্যমে গ্রাহককে জানাতে হবে। ১০ সেপ্টেম্বর থেকে ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে তা নিবন্ধন করতে হবে। নতুবা তা বন্ধ করে দেয়া হবে। পত্রিকাতেও এ ধরনের বিজ্ঞাপন ছাপাতে বলা হয়েছে।

ডিস্ট্রিবিউটর ও রিটেলারদের প্রকৃত সংখ্যা ও বৈধ কাগজপত্র সনাক্ত করে নিশ্চিত করতে হবে। তা সংরক্ষণ করতে হবে।

এছাড়া তামাকজাত পণ্যের সংবিধিবন্ধ সতর্কীকরণের মতো মোবাইল ফোন অপারেটরদের নির্ধারিত বিজ্ঞাপন ও বিলবোর্ডের নিচে সর্তকীকরণ বার্তা প্রচার করতে হবে। বার্তায় উল্লেখ করতে হবে, ‘অবৈধ ও অনিবন্ধিত সিম ব্যবহার দেশের ও আপনার জন্য বিপদজনক, এখনই সিম বৈধভাবে নিবন্ধন করুন।’ ৭ দিনের মধ্যে এ নির্দেশ কার্যকর করতে হবে। গ্রাহককে বিনামূল্যে কোনো সিম দেয়া যাবে না বলেও চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।

এদিকে গতবছরই মোবাইল ফোন অপারেটরগুলো অনিবন্ধিত সব সিম বন্ধ করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট।

উল্লেখ্য, ‘দেশে হয়রানি, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ এবং জঙ্গিবাদ এড়াতেই এ উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। 

আরও পড়ুন

( Voice Changer ) কন্ঠ পরিবর্তন করে ফোন করার কিছু Android App

Projukte.com
বর্তমান বিশ্বে সফটওয়্যারের চাহিদা সব চেয়ে বেশি, কারন সফটওয়্যার অনেক কাজ কিছু সময়ের ভিতরে করে ফেলতে পারে। তাই প্রয়োজনের অনেকেই অনেক এন্ড্রয়েড অ্যাপ ব্যবহার করে থাকেন। আজ আমি আপনাদের সাথে দারুণ কিছু কন্ঠ পরিবর্তন করার এন্ড্রয়েড অ্যাপ শেয়ার করব। আমরা অনেকেই বন্ধুদের সাথে মজা করতে চাই এবং মজা করেও থাকি। এই অ্যাপটি আপনাকে সাহায্য করবে একটু বেশি মজা করার। অনেকে চান আপনার বন্ধুকে মেয়ে কন্ঠে ফোন করে একটু দুষ্টমি করবেন আর এই সাহায্য করবে আপনাকে এই ভয়েজ চেঞ্জার অ্যাপ। এই অ্যাপটি একটি মজার অ্যাপ। এই অ্যাপের সাহায্যে আপনি আপনার বন্ধুকে কন্ঠ পরিবর্তন করে ফোন করে চমকে দিতে পারবেন। তাহলে আপনার হয়তো বুঝতে আর বাকি নেই এটা কি ধরণের অ্যাপ। নিচে কিছু কন্ঠ পরিবর্তন করার এন্ড্রয়েড অ্যাপ এর ডাউউনলোড লিঙ্ক শেয়ার করা হল। আপনাদের প্রয়োজন হলে সংগ্রহ করতে পারেন। 

   • App Name: Call Voice Changer প্লে-ষ্টোর থেকে ডাউনলো




   • App Name: Simple Voice Changer প্লে-ষ্টোর থেকে ডাউনলো

  


 • App Name: Voice Changer with Effects প্লে-ষ্টোর থেকে ডাউনলো
 



আমার এই লেখাটি সর্বপ্রথম প্রিয় ডট কম -এ প্রকাশিত হয়
 
আরও পড়ুন

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তিতথ্য ( Admission )

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে চারটি অনুষদের অন্তর্গত বিভাগসমূহে স্নাতক কোর্সে ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিচ্ছু প্রার্থীদের নিকট হতে আবেদন আহবান করা হয়েছে। A Level  পাশ এবং বিদেশী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে পাশকৃত প্রার্থী ব্যতীত অন্যান্যদের আবেদন শুধুমাত্র টেলিটক প্র্রিপেইড মোবাইল ফোনের SMS এর মাধ্যমে গ্রহন করা হবে।



আবেদন ফি এর পরিমানঃ 

  • গ্রুপ-KA (ইন্জিনিয়ারিং বিভাগসমূহ এবং নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ) এর জন্য ৮০০/=
  • গ্রুপ-KHA (ইন্জিনিয়ারিং বিভাগসমূহ, নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ এবং স্থাপত্য বিভাগ) এর জন্য ১০০০/=



ভর্তির জন্য নির্ধারিত বিভাগ ও আসন সংখ্যাঃ

  • civil engineering –১৩০ টি
  • computer science and engineering –১২০ টি
  • Electrical and Electronic Engineering –১৩০ টি
  • Electronics and Telecommunication Engineering –৩০ টি
  • Mechanical Engineering –১৩০ টি
  • Petroleum and Mining Engineering –৩০ টি
  • Civil and water Resources Engineering –৩০ টি
  • Mechatronics and Industrial Engineering –৩০ টি
  • Architecture –৩০ টি
  • Urban and Regional Planning –৩০ টি
       সর্বমোট আসন সংখ্যা ৬৯০ টি

সংগ্রহকৃত
 
আরও পড়ুন

ব্লগস্পট ব্লগে Dot.tk ডোমেইন যুক্ত করার সম্পূর্ন্য গাইডলাইন

 
আপনার কি ব্লগস্পটের একটি ব্লগ আছে যা দেখতে অনেকটা এরকম: YOURNAME.BLOGSPOT.COM? আজকে আমি দেখাবো কিভাবে এই ইউআরএল টি বদলে .com, .net অথবা .tk জাতীয় কিছুতে রূপান্তর করবেন। আজকের এই পোষ্টটিতে আমি ব্যাখ্যা করবো কিভাবে আপনার ব্লগস্পট ব্লগে .tk ডোমেইন সেট করবেন।
যেহেতু .tk ডোমেইনটি ফ্রিতেই দেওয়া হয় তাই আজকে আমাদের এই আয়োজন। তাহলে চলুন শুরু করা যাক। আগেই বলে নেই যে, পুরো বিষয়টি অনেক লম্বা। তাই একটু ধৈর্য্য নিয়ে পড়তে হবে। আমি তিনটি ধাপে পুরো বিষয়টি ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করবো।

১ম ধাপ: Dot.tk প্যানেল সেটআপ


Dot.tk তে কিভাবে ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করতে হয় সেটি আপনি জানেন ধারণা করেই আমি অগ্রসর হয়ে গেলাম। যদি আইডিয়া না থাকে জানাবেন তাহলে আমি এটি নিয়ে পরবর্তীতে একটি পোষ্ট লিখবো। যাই হোক, এবার নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুনঃ

  1. সর্বপ্রথম my.dot.tk এখানে গিয়ে লগইন করুন এবং Domain Panel ট্যাবে এ ক্লিক করুন।
  2. তারপর আপনার পছন্দকৃত ডোমেইনটির (উদাহরণস্বরূপ: http://example.tk) পাশে থাকা “Modify” বাটনে ক্লিক করুন।
  3. এরপর একটি পপআপ বক্স আসবে। সেখানে তিনটি অপশন থাকবে যেমনঃ Domain forwarding, Dot TK DNS Service এবং Custom DNS। এখান থেকে Custom DNS বাটনে ক্লিক করুন। সেখানে আপনি name server গুলো ঠিক করার অপশন দেখতে পাবেন।
ব্লগস্পট ব্লগে Dot.tk ডোমেইন যোগ করার সম্পূর্ন্য গাইডলাইন

২য় ধাপঃ DNS এবং CNAME সেটআপ

এখন সময় এসেছে  DNS (Domain Name Server) এবং CNAME সেটআপ করার। নিচের ধাপগুলো মনযোগসহকারে অনুসরণ করুন। তাহলেই আপনি সহজেই DNS গুলো এড করতে পারবেন।


  • সর্বপ্রথম afraid.org সাইটে যান এবং বাম দিকে থাকা “For Members” সেকশনের নিচে “Domains” অপশনে ক্লিক করুন। আপনাকে একটি লগইন পেজে নিয়ে যাওয়া হবে।
  • এখানে আপনাকে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। তাই Setup an account here বাটনে ক্লিক করে আপনার যাবতীয় তথ্যাদি দিয়ে অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন। তারপর আপনার মেইলে একটি ভেরিফিকেশন লিংক পাঠাবে সেটিতে ক্লিক করে আপনার অ্যাকাউন্টটি একটিভেট করুন।
  • অ্যাকাউন্ট অ্যাকটিভেট হওয়ার পর উপরোক্ত উপায়ে লগইন করুন। তারপর, “Domains” নামক অপশনে ক্লিক করলে “Add a domain” নামক অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে ক্লিক করে আপনার .tk ডোমেইনটি লিখে “Submit” বাটনে ক্লিক করুন। তারপর নিচের মতো একটি মেসেজ আসবে:

Domain example.tk has been added to the system. Domain has been marked as BROKEN until the nightly check verifies the domain is properly delegated to afraid.org. If you are new to afraid.org, more details about what BROKEN means is explained in FAQ item #11. Enjoy.

  • এখন বামদিকে থাকা “Domain” অপশনটি ক্লিক করুন। তাহলে নতুন একটি পৃষ্ঠায় যাবে।
  • নতুন পৃষ্ঠায় “Manage” নামক অপশনটি ক্লিক করুন এবং সেখানে অনেকগুলো কনফিগারহীন রেকর্ড দেখতে পাবেন।
  • এখানে আপনার example.tk এবং www.example.tk এই দুটো বাদে বাকি সবগুলো ডোমেইন রেকর্ড সিলেক্ট করুন এবং সেগুলো সব ডিলেট করে দিন। সবার শেষে একটি রেকর্ড দেখতে পাবেন যা কনফিগার করা এই রকমভাবে: MX 10:mail.example.tk“. সেটিও ডিলেট করে দিন। শুধুমাত্র উপরোক্ত দুটো রেকর্ডই রাখুন।

  • এবার এই স্ক্রিনের উপরের ডানে এবং নিচের ডানে থাকা ADD বাটনে ক্লিক করুন। এখানে Type নামক ঘরে “A” সিলেক্ট করুন এবং Subdomain ঘরটি খালি রাখুন এবং Destination ঘরে 216.239.32.21 লিখুন এবং Save বাটনে ক্লিক করুন। এই ধাপটি পুনরায় অনুসরণ করে নিম্নোক্ত তিনটি নম্বর Destination ঘরে প্রদান করে সেভ বাটনে ক্লিক করুনঃ
216.239.34.21
216.239.36.21
216.239.38.21
  • এভাবে আপনি তাহলে ৪টি রেকর্ড পাবেন। এবার আমরা CNAME রেকর্ড ‍যুক্ত করবো। এর জন্য, আবার ADD অপশনে ক্লিক করুন এবং এই বার Type নামক ঘরে “A” এর জায়গায় “CNAME” সিলেক্ট করুন। subdomain নামক ঘরে www টাইপ করুন। destination ঘরে ghs.google.com লিখুন এবং “Save” বাটনে ক্লিক করুন। ব্যস! আমাদের ২য় ধাপ শেষ।

৩য় ধাপ: ব্লগস্পট ব্লগে Dot.tk ডোমেইন যুক্ত করা

আপনার ব্লগার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করুন এবং Settings ট্যাবের ভেতরে Basic নামক অপশনে যান। এখানে “Publishing” নামক একটি অপশন দেখবেন সেখানে add a custom domain নামক লিংকটিতে ক্লিক করুন

ব্লগস্পট ব্লগে Dot.tk ডোমেইন যোগ করার সম্পূর্ন্য গাইডলাইন
আপনার ডোমেইনের URL টি (example.tk) লিখুন এবং Save বাটনে ক্লিক করুন। ব্যস! আপনার blogspot.com ঠিকানাটি এখন পরিবর্তিত হয়ে আপনার নতুন ডোমেইনটি দেখাবে। তবে, আপনাকে একটু ধৈর্য্য ধরতে হতে পারে কারণ এই পরিবর্তনের জন্য গুগল সর্বোচ্চ ২৪ ঘন্টা এবং TK ডোমেইন ও nameservers সেটআপ হতে সাধারণত ২৪-৭২ ঘন্টা সময় লাগে।


ব্লগস্পট ব্লগে Dot.tk ডোমেইন যোগ করার সম্পূর্ন্য গাইডলাইন
আশা করি, আমাদের এই পোষ্টটি বুঝতে পেরেছেন। কোন কিছু না বুঝে থাকলে কিংবা কোন সমস্যায় পড়লে অবশ্যই মন্তব্যের মাধ্যমে জানান।
আরও পড়ুন

প্রতিদিন ১০ মিনিটের যত্নে গায়ের রং ফর্সা করুন (ভিডিও সহ)

সবাই ভাবেন আরেকটু যদি ফর্সা এবং সুন্দরী হতাম। কতনা ভাল হত? এই গায়ের রং ফর্সা করার জন্য আমরা কত কিছুই না করে থাকি। বিউটি পার্লারের স্কিন পলিশ বা ফেয়ার পলিশ নামক ব্যয় বহুল বিউটি ট্রিটমেনট, কত কসমেটিক্সের ব্যবহার আরও কত কি! কিন্তু এগুলো যে কত ক্ষতিকর তা কি আমরা জানি? না জেনেই অনেকেই এই কাজগুলো করছেন। তাহলে কি কোনভাবেই গায়ের রঙ ফর্সা করা যাবে না? অবশ্যই যাবে। আর সেই উপায়টি হল ঘরোয়া পদ্ধতিতে রঙ ফর্সা করা। আসুন দেখে নিই দ্রুত গায়ের রং ফর্সা করার উপায়টি।

যা যা লাগবেঃ
  • ১/২ টেবিল চামচ টকদই
  • ১ টেবিলচামচ শসার পেষ্ট
  • ১ টেবিলচামচ গুঁড়া দুধ

যা যা করবেনঃ
  • প্রথমে মুখটি ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
  • তোয়ালে দিয়ে মুখ মুছে নিন।
  • এরপর টক দই, শসার পেষ্ট, গুঁড়া দুধ মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে ফেলুন।
  • প্যাকটি ভাল করে মুখে লাগান। শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
  • শুকিয়ে গেলে কসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
এখন আয়নায় নিজের মুখটা দেখুন। দেখবেন বেশ উজ্জ্বল দেখাচ্ছে। নিয়মিত ব্যবহারে প্রাকৃতিকভাবে আপনার গায়ের রং আগের চেয়ে অনেক বেশি উজ্জ্বল হয়ে যাবে।

কীভাবে কাজ করেঃ
টক দই রোদে পোড়া দাগ দূর করে থাকে। এতে ভিটামিন সি, জিঙ্ক, ক্যালসিয়াম আছে যা ত্বকের রং ভিতর থেকে ফর্সা করে। এটি ত্বকে ময়েশ্চারাইজ ও এক্সফোলিয়েট করে থাকে। এছাড়া বলিরেখা দূর করতে টক দই এর জুড়ি নেই।
শসার পেষ্ট ত্বককে ঠান্ডা অনুভূতি দিয়ে থাকে। ত্বকের কালো দাগ, চোখের নিচের দাগও দূর করে থাকে শসা। শসা ত্বকের খুব ভাল টোনার হিসেবে কাজ করে ।
গুঁড়ো দুধে পানি আছে যা ত্বকের পানির পরিমাণ ঠিক রাখে। গুঁড়া দুধ ত্বকের দাগ দূর করে ত্বককে উজ্জ্বল ও মসৃণ করে থাকে।

প্যাকটি বানানোর ভিডিওটা দেখে নিন

আরও পড়ুন

( Facebook ) ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকে লগ আউট হোন সহজেই

ফেসবুক বিশ্বের সর্বাধিক জনপ্রিয় সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট এবং চ্যাটিং করার জন্যও এর জনপ্রিয়তার জুড়ি নেই। অ্যান্ড্রয়েড বা স্মার্টফোনে ফেসবুক চ্যাটিং করার জন্য ফেসবুক মেসেঞ্জারটিও সকল মেসেঞ্জার থেকে অধিক জনপ্রিয়। ফেসবুক ইউজারদের প্রত্যেকেই প্রায় তাঁর অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ফেসবুক মেসেঞ্জার অ্যাপটি ব্যবহার করে থাকেন। 
কিন্তু লক্ষ্য করেছেন কি, ফেসবুক মেসেঞ্জার অ্যাপটিতে লগ আউট করার জন্য কোন অপশন নেই? ফেসবুক মেসেঞ্জারে লগিন করা প্রত্যেক ব্যবহারকারীই এটি লক্ষ্য করেছেন যে, মেসেঞ্জারটি থেকে লগ আউট হওয়ার কোন অপশন পাওয়া যায় না। ফেসবুক মেসেঞ্জারে আসলে কোন লগ আউট অপশন নেই। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি ফেসবুক মেসেঞ্জারের সবচেয়ে বাজে দিক হচ্ছে এটি। এই লগ আউট অপশন না থাকায় প্রায় অনেকেই ঝামেলায় পড়েন। কোন কারণে লগ আউট করার প্রয়োজন দেখা দিলে লগ আউট হওয়া সম্ভব হয়না। অনেকেই মেসেঞ্জারে এক অ্যাকাউন্টে লগিন করে পরবর্তীতে অন্য অ্যাকাউন্টে লগিন করতে চাইলে তখন আবিষ্কার করেন যে, মেসেঞ্জারে লগ আউট অপশন নেই। কিন্তু ছোট একটু ট্রিকস খাটিয়েই আমরা ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকে লগ আউট হতে পারি সহজেই। ফেসবুক মেসেঞ্জার অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস থেকে লগ আউট হওয়ার জন্য আমরা অ্যাপটির ডাটা ক্লিয়ার অপশন ব্যবহার করতে পারি। যারা ইতিমধ্যে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপসের ডাটা ক্লিয়ার কিভাবে করে তাদের নতুন করে শেখানোর কিছু নেই। তবে নতুন অ্যান্ড্রয়েড ইউজারদের স্বার্থে অ্যাপস ডাটা ক্লিয়ার করার টিউটোরিয়াল শেয়ার করছি।

ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকে লগ আউট করার পদ্ধতি

    • আমরা ইতিমধ্যে জেনে ফেলেছি যে, ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকে লগ আউট হওয়ার জন্য আমরা এই অ্যাপটির ডাটা মুছে দিব। তবে এর আগে প্রথম কাজ হচ্ছে আপনার ফোনে Recent Apps List -এ যদি ফেসবুক মেসেঞ্জার অ্যাপটি থেকে থাকে তাহলে প্রথমেই সেটি Recent Apps List থেকে রিমুভ করুন।
    • এবার Settings > Apps অপশনে গিয়ে Messenger অ্যাপটি ক্লিক করুন।
    • এখন Clear Data বাটনটিতে ক্লিক করলে Delete App Data নামের একটি পপ আপ উইন্ডো পাবেন। সেখানে Ok ক্লিক করে দিন। ব্যাস, ফেসবুক মেসেঞ্জার অ্যাপটির ডাটা মুছে ফেলা হয়েছে। মানে এর আগে মেসেঞ্জারটি ইউজ করার সব ডাটা ফোন থেকে মুছে ফেলা হয়েছে।


      এখন বলা চলে, ফেসবুক মেসেঞ্জার অ্যাপটির ডাটা মুছে ফেলার কারণে পূর্বে লগ-ইন করা আইডি থেকে আপনি লগ আউট হয়ে গেছেন। এবার চালু করুন ফেসবুক মেসেঞ্জার অ্যাপটি। দেখবেন মেসেঞ্জারে ওয়েলকাম জানিয়ে আপনার আগের অ্যাকাউন্ট নেম আবারো দেখাচ্ছে। ভাববেন না, লগ আউট হয়নি। লগ আউট হয়েছে। আসলে মেসেঞ্জার অ্যাপটি সম্পূর্ণ ভাবেই ফেসবুকের মূল অ্যাপের সাথে ইন্ট্রিগ্রেটেড থাকায় আপনার অ্যাকাউন্ট নেম দেখাবে। তবে আপনি নতুন কোন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট দিয়ে মেসেঞ্জারে লগিন করতে চাইলে দেখবেন Switch Account নামের একটি অপশন আছে। সেটায় ক্লিক করে যথানিয়মে মেসেঞ্জারে লগিন করুন আপনার কাঙ্ক্ষিত ইমেইল, পাসওয়ার্ড দিয়ে। 
      এই হলো ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকে লগ আউট হবার সহজ টিউটোরিয়াল। এর চেয়ে সহজ টিউটোরিয়াল নেই। কারণ ফেসবুক মেসেঞ্জারে লগ আউট অপশনটি না থাকাতেই আমরা এরকম ঘুরায় প্যাঁচায় ট্রিকস খাটিয়ে লগ আউট হলাম। তবে ফেসবুক মেসেঞ্জারে একটি লগ আউট অপশন থাকা অবশ্যই উচিৎ। ধন্যবাদ এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য।

      এই পোষ্টটি ব্লগার মারুফ.কম থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে।
      আরও পড়ুন