২০১৫ সালের JSC ও JDC পরীক্ষার সময়সূচী

 ২০১৫ সালের জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষার ফলাফল | JSC Result 2015


২০১৫ সালের জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (JSC) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (JDC) পরীক্ষার সময়সূচী প্রকাশ করা হয়েছে। প্রকাশিত সময়সূচী অনুযায়ী এই পরীক্ষা আগামী ১ নভেম্বর থেকে শুরু হয়ে ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষা শুরু হবে। ১৭ আগস্ট ২০১৫ তারিখ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এই সময়সূচী প্রকাশ করা হয়।
প্রথমে ৩০ জুলাই ২০১৫ তারিখ, বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এর সভাপতিত্বে এক সভায় ১ নভেম্বর থেকে এই পরীক্ষা শুরুর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

JSC Routine, JDC Routine, projukte.com


ঐদিন ১ নভেম্বর থেকে পরীক্ষা শুরুর তারিখ নির্ধারণ করা হলেও সূচি নির্ধারণ করা হয়েছিলো না। পরবর্তীতে ১০ আগস্ট সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এর সভাপতিত্বে অপর এক সভায় ২০১৫ সালের জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষার সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে। নির্ধারিত সময়সূচী অনুসারে এই পরীক্ষা ১ নভেম্বর শুরু হয়ে পরীক্ষা ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে।

পরীক্ষার বিস্তারিত সময়সূচী নিচে তুলে দেওয়া হলোঃ

জেএসসি পরীক্ষার সময়সূচি ২০১৫

         পরীক্ষার তারিখ                                                    পরীক্ষার বিষয়
  1. ১ নভেম্বর ২০১৫                                                 বাংলা ১ম পত্র
  2. ২ নভেম্বর ২০১৫                                                 বাংলা ২য় পত্র
  3. ৩ নভেম্বর ২০১৫                                                ইংরেজি ১ম পত্র
  4. ৪ নভেম্বর ২০১৫                                                ইংরেজি ২য় পত্র
  5. ৫ নভেম্বর ২০১৫                                           তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
  6. ৮ নভেম্বর ২০১৫                                             গণিত/সাধারণ গণিত
  7. ৯ নভেম্বর ২০১৫                                               ধর্ম বিষয়ক পরীক্ষা
  8. ১১ নভেম্বর ২০১৫                                        বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
  9. ১২ নভেম্বর ২০১৫                                         শারীরিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য
  10. ১৫ নভেম্বর ২০১৫                                                    বিজ্ঞান
  11. ১৬ নভেম্বর ২০১৫                                         কর্ম ও জীবনমুখী শিক্ষা
  12. ১৭ নভেম্বর ২০১৫                                      কৃষি শিক্ষা, গার্হস্থ্য বিজ্ঞান
  13. ১৮ নভেম্বর ২০১৫                                             চারু ও কারুকলা

JSC Routine, JDC Routine, projukte.com


জেডিসি পরীক্ষার সময়সূচি ২০১৫

         পরীক্ষার তারিখ                                                              পরীক্ষার বিষয়
  1. ১ নভেম্বর ২০১৫                                                  কুরআন মাজীদ ও তাজবিদ
  2. ২ নভেম্বর ২০১৫                                                      আকাইদ ও ফিকাহ
  3. ৩ নভেম্বর ২০১৫                                                         বাংলা ১ম পত্র
  4. ৪ নভেম্বর ২০১৫                                                          বাংলা ২য় পত্র
  5. ৫ নভেম্বর ২০১৫                                                   তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
  6. ৮ নভেম্বর ২০১৫                                                         ইংরেজি ১ম পত্র
  7. ৯ নভেম্বর ২০১৫                                                          ইংরেজি ২য় পত্র
  8. ১১ নভেম্বর ২০১৫                                                         আরবি ১ম পত্র
  9. ১২ নভেম্বর২০১৫                                                         আরবি ২য় পত্র
  10. ১৪ নভেম্বর ২০১৫                                                             গণিত
  11. ১৫ নভেম্বর ২০১৫                                   কর্ম ও জীবনমুখী শিক্ষা, শারীরিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য
  12. ১৬ নভেম্বর ২০১৫                                  সামাজিক বিজ্ঞান, বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
  13. ১৭ নভেম্বর ২০১৫                                সাধারন বিজ্ঞান (শুধু অনিয়মিত)/বিজ্ঞান, বিজ্ঞান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (শুধু অনিয়মিত)
  14. ১৮ নভেম্বর ২০১৫                              কৃষি শিক্ষা, গার্হস্থ্য অর্থনীতি (শুধু অনিয়মিত), গার্হাস্থ্য বিজ্ঞান
  15.  
JSC Routine, JDC Routine, projukte.com


২০১৫ সালের জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষায় প্রায় ২০ লাখ শিক্ষার্থী অংশ নেবে।  ২০১৪ সালে এই পরীক্ষায় অংশ নেন ২০ লাখ ৯০ হাজার ৬৯২ জন শিক্ষার্থী।

পরীক্ষার হলে শিক্ষার্থীরা সাধারণ সাইন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারবে। তবে মোবাইল ফোন বা কোনো ধরনের ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইস হলে আনা যাবে না। কেন্দ্র সচিব ছাড়া অন্য কেউ পরীক্ষা কেন্দ্রে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন।

Keyword 

Junior school certificate, junior school certificate routine, jsc, routne, exam 2015, routne 2015, jsc 2015, junior school certificate routne 2015, junior school certificate routne result 2015, jsc exam routine 2015, jdc, Junior Dakhil Certificate, Junior Dakhil Certificate exam routine 2015, Junior Dakhil Certificate result 2015, result 2015, Junior Dakhil Certificate 2015.

আরও পড়ুন

৫টি শক্তিশালী পানীয় যা দ্রুত ওজন কমায়


নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম ও একটি স্বাস্থ্যকর খাবার তালিকা অনুসরণ করার মাধ্যমে সঠিক উপায়ে শরীরের বাড়তি মেদ ঝড়ানো সম্ভব। তবে অবশ্যই শরীরের প্রতি খুব নিষ্ঠুর হওয়া ঠিক নয়। শরীরকে ভালোবেসে কী খাচ্ছেন ও কতটুকু খাচ্ছেন তা খেয়াল রাখুন।
বাড়তি ক্যালরি কমানোর সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে বিভিন্ন স্বাস্থ্যকর পানীয় পান করা। তবে এই ক্ষেত্রে অবশ্যই বাসায় তৈরি করা পানীয়কেই বলা হচ্ছে।

১/ লেবুর শরবত :
অস্বীকার করার উপায় নেই যে ওজন কমানোর জন্য প্রথম যে পানীয়টির কথা মনে এসে সেটা হল লেবুর শরবত। সকালে খালি পেটে লেবুর শরবত Lemon juice ওজন কমানোর গতিতে ত্বরান্বিত করে, দেহকে দূষণ মুক্ত করতে সাহায্য করে এবং সারাদিন ঝরঝরে রাখে।

২/ করল্লার জুস :
যদিও এটা অনেকেই পছন্দ করেন না বা শুনতে অরুচিকর মনে হতে পারে কিন্তু করলার জুসে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহকে সম্পূর্ণ রূপে দেহের দূষণ দূর করতে সাহায্য করে, হজমক্রিয়া উন্নত করে, বিপাকক্রিয়া বৃদ্ধি করে, ওজন কমাতে weight loss সাহায্য করে এবং দেহের কোষে চর্বি জমা হতে বাঁধা দেয়।



৩/ ডালিমের জুস :
প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ এই পানীয়টি দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। এছাড়া এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ওজন কমানোর গতিকে ত্বরান্বিত করে।

৪/ আমলকীর জুস :
ভিটামিন সি এর একটি সমৃদ্ধ উৎস হচ্ছে আমলকী এবং এটি দেহের বিপাকক্রিয়ার হার বৃদ্ধি করে যা দেহে চর্বি fat জমা হতে বাধা দেয়।

৫/ অ্যালোভেরা জুস :
যদিও এই পানীয়টির স্বাদ খুব একটা মুখরোচক নয় তবে এই পানীয়টি তাৎক্ষণিক ভাবে দেহের বিপাকক্রিয়াকে উন্নত করতে সাহায্য করে। এই অ্যালোভেরার aloevera  জুস নিয়মিত ভাবে পান করা হলে এটি শুধু যে ওজন কমাতে সাহায্য করবে তা নয় এটি আপনার চুল এবং ত্বককেও স্বাস্থ্যবান করবে।

শুধু ওজন কমাতে নয় দেহের সুস্থ্যতার জন্যও এই পানীয় গুলো সাহায্য করবে। তাই আর দেরি না করে আজ থেকেই পান করা শুরু করুন এসব পানীয় যেকোনো একটি বা একাধিকটি এবং ওজন কমানোর গতিকে করুন ত্বরান্বিত।
আরও পড়ুন

Payza একাউন্ট ভেরিফাই থেকে শুরু করে ব্যাংক একাউন্ট, উইথড্র, ডিপোজিত করার নিয়মাবলী ! A to Z

আজকের টিউনে আলোচনা হিসাবে থাকছে কিভাবে আপনার পেইজা একাউন্টকে ভেরিফাই করবেন এবং পেইজা হইতে যাবতীয় অর্থ ব্যাংকের একাউন্টে উইথড্র কিংবা ডিপোজিত করবেন।
বর্তমানে Payza কতটা জরুরী তা ব্যবহারকরী মাত্রই অবগত। কেননা, বাংলাদেশে যেহেতু পেপালের কার্যক্রম নাই সেখানে একটু হলেও গুরু দ্বায়িত্ব পালন করছে পেইজা। পেইজা সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছু নাই। এই বিষয়ে অসংখ্যক টিউন করা হয়েছে। বিশ্বের প্রায় ৯০ টির বেশী দেশে পেইজা কার্যক্রম আছে, সেই হিসাবে বাংলাদেশে এর আঞ্চলিক অফিস আছে। পেইজা একাউন্ট ক্রিয়েট করা খুব কঠিন কাজ নই। প্রায় ১ মিনিট সময় ব্যয় করেই এই একাউন্ট ওপেন করা যায়।


যাইহোক শুধু একাউন্ট থাকলে হবে না। একউন্টটি অবশ্যই ভেরিফাই হতে হবে। কেননা, ভেরিফাই করা না হলে আপনি পেইজা হইতে আপনার অর্থ ব্যাংকে ডিপোজিত কিংবা উত্তোলন করতে পারবেন না। একাউন্ট ভেরিফাইও খুব একটা কঠিন কাজ নই। একাউন্ট ভেরিফাই করতে আপনাকে ২ টি জিনিসের প্রয়োজন।
১। ভোটার আইডি   ২। ব্যাংকের ৬ মাসের স্টেটমেন্ট।

কিভাবে একাউন্ট ভেরিফাই করবেন?

১) প্রথমে আপনার পেইজা একাউন্টে লগইন করুন এখানে > বাম পাশের প্যানেল হতে verification  অংশে যান > সেখানে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি এবং অপর অংশে ব্যাংকের স্টেটমেন্ট অাপলোড করে পাঠিয়ে দিলেই হবে।
২) ভেরিফাই হইতে প্রায় ৪-৫ দিনের মত সময় নিবে। এবং এই বিষয়ে আপনার মেইলে বার্তা পাবেন।     এবং ভেরিফাই হলে নিম্নোক্ত চিত্র দেখাবে-
Congratulations, your Payza account has been successfully verified.

বি:দ্র- ভোটার আইডি এবং ব্যাংক স্টেটমেন্ট উভয়ই জিপিজি ফরম্যাটে স্ক্যান করে আপলোড করবেন। এবং আপনার ব্যাংকে গিয়ে একটি স্টেটমেন্ট কপি করে নিন। তাছাড়া ভোটার আইডি ও ঠিকানার সাথে মিল রেখে আপনার পেইজা একাউন্টের নাম, এড্রেস একই হতে হবে। উল্লেখ্য ব্যাংকে আপনার একাউন্টের নাম ভোটার আইডি কার্ডের নামের সাথে মিলতে হবে।

কিভাবে ব্যাংক একাউন্ট ভেরিফাই ও সংযুক্ত করবেন?

শুধু ব্যাংক একাউন্ট সংযুক্ত করলেই হবে না সেটি ভেরিফাই হতে হবে। পেইজা একউন্টে ব্যাংক একাউন্ট যুক্ত না থাকলে আপনার ব্যাংক একউন্ট যুক্ত করে নিন এখনি। এই জন্য Bank Accounts > Add Bank Account অংশে ক্লিক করে আপনার ব্যাংকের যাবতীয় তথ্যাদি দ্বারা পূরন করে নিন।
 

ব্যাংক একাউন্ট যুক্ত করা হলে আপনার পেইজা একাউন্ট হতে ক্ষুদ্র পরিমান অর্থ (যেমন: ০.১০ কিংবা ০.২৫ ডলার) আপনার ব্যাংক একাউন্টে প্রেরন করা হবে। এই ক্ষেত্রে অাপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট হতে জেনে নিন কত পরিমান অর্থ পেইজা হতে জমা হয়েছে। সুতরাং সেই পরিমানের অর্থ/সংখ্যাটি পরবর্তীতে আপনার পেইজা একউন্টে উল্লেখ করে দিলেই ব্যাংক একাউন্ট ভেরিফাইড হিসাবে সংযুক্ত হয়ে যাবে।
 

পেইজা হইতে কিভাবে অর্থ ব্যাংক একাউন্টে উইথড্র করবেন?

Wallet > Withdraw Funds অংশে যান > অাপনি কোন অপশনের মাধ্যমে উইথড্র করবেন যেমন-

Over the Bank Counter- এখানে সরাসরি ব্যাংক কাউন্টার হইতে টাকা উঠাতে শুধুমাত্র ৫০/- খরচ হবে। তবে এটা সব জেলাতে কাজ হবে না। ঢাকাতে কমার্স ব্যাংক এই সুবিধা প্রদান করে থাকে। তাই এই ক্ষেত্রে আপনাকে Bank Transfer অপশনটি বাছাই করতে হবে। সেখানে এমাউন্টের পরিমান/বিবরন লিখে কনফার্ম করলেই ৪/৫ দিনের মধ্যে আপনার ব্যাংক একাউন্টে অর্থ জমা হবে। এই ক্ষেত্রে ২৪০/- সার্ভিস চার্জ কাটা যাবে। এই ক্ষেত্রে বড় এমাউন্ট লেনদেনের দিক হতে ভাল হয়।

এই যেমন- ৪-৫ দিন পূর্বে আমার একাউন্টে বিভিন্ন সাইট হতে আয়কৃত অর্থ বাংলাদেশী টাকাতে প্রায় ২,০৪৫/- জমা হয় সেখান হতে আমার ইসলামী ব্যাংক একাউন্টে ট্রান্সফার করলে ২৪০/- টাকা বাদ দিয়ে ১৮০৫/- টাকা জমা হয়েছে।

পেইজা একাউন্টে আমার উইথড্র ও যাবতীয় লেনদেনের প্রমানচিত্র
১।
২।
৩।

সারকথা
অাশা করি এই টিউটোরিয়ালটি অনুসরন করে আপনি নিজেই উপরোক্ত কাজগুলো করতে পারবেন। তারপরেও সমস্যা থাকলে টিউমেন্ট করতে পারেন। পরিশষে আজ এই পর্যন্তই! সবার সুস্থতা কামনা করে বিদায় নিচ্ছি।
আরও পড়ুন

টেক রাইটার্স মিটআপ: নতুন পথের দেখা পেল প্রযুক্তি লেখকরা

Samrat khan, Priyo.com
ছবি: লয়েড তুহিন হালদার
 
তথ্য প্রযুক্তি নিয়ে লেখার মাধ্যমে দেশের প্রযুক্তি খাতের অগ্রগতিতে অবদান রাখতে চান, এমন একদল স্বপ্নবাজ তরুণের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ‘টেক রাইটার্স মিটআপ’। প্রিয় টেকের উদ্যোগে ধানমন্ডিস্থ ইএমকে সেন্টারে আয়োজিত হয় এ মিটআপ। বর্তমানে প্রযুক্তি নিয়ে লিখছেন, এমন তরুণদের পাশাপাশি লিখতে আগ্রহীরাও এখানে অংশ নেন।
Samrat khan, Priyo.com

নির্ধারিত সময়ের আগেই সেখানে একে একে আসতে থাকেন অংশগ্রহণকারীরা। শুরুতেই নিজের লেখালেখি সম্পর্কে বক্তব্য দেন মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম হোসেন। তার লেখালেখির সূচনা এবং সামনে এগিয়ে যাওয়া, এসব কিছুই তিনি তুলে ধরেন সবার সামনে। বেশ কয়েক বছর ধরেই তিনি নিয়মিত লিখছেন তথ্য প্রযুক্তি নিয়ে। তাই সবার সাথে নিজের অভিজ্ঞতা বিনিময় করার সুযোগ হাতছাড়া করলেন না। 

তরুণ প্রযুক্তি সাংবাদিক তুসিন আহমেদ। কেন প্রযুক্তি নিয়ে লিখতে আগ্রহী হলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মূলত পড়তে পড়তে লিখার আগ্রহ তৈরি হয়। পরবর্তীতে ব্লগিং সম্পর্কে জানতে পারি। আর এরপর দেশের দুটি ব্লগ সাইটে প্রযুক্তি নিয়ে লিখতে শুরু করি। আর সেই থেকেই শুরু।

বাংলাদেশের তথ্য প্রযুক্তি খাতের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে নিজের পর্যালোচনা তুলে ধরেন শিপলু হৃদয়। কিভাবে নিজের একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিলেন এবং সেটি পরিচালনা করতে গিয়ে কী ধরণের অভিজ্ঞতা হয়েছিলে, সবার সামনে তিনি সে বিষয়টি তুলে আনেন।

এরপর প্রিয়.কমের সম্পাদক জাকারিয়া স্বপন তুলে ধরেন তার অভিজ্ঞতার কথা। প্রিয়.কমের প্রতিষ্ঠার পর থেকে বর্তমান অবস্থানে আসা পর্যন্ত অর্জিত বিভিন্ন অভিজ্ঞতা তিনি তুলে ধরেন সবার সামনে। এ সময় তিনি প্রিয়.কম সম্পর্কে অংশগ্রহণকারীদের করা বিভিন্ন প্রশ্নেরও উত্তর দেন। এছাড়া প্রিয়.কমের বিভিন্ন ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথাও উপস্থিত সবার সামনে তুলে ধরেন তিনি।
সবশেষে প্রিয় টেকের ব্লগিং প্রতিযোগিতার দুই বিজয়ীর মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। দুই বিজয়ী হাসান জুবায়ের এবং রাজুর হাতে পুরস্কার হিসেবে ল্যাপটপ তুলে দেন জাকারিয়া স্বপন।

নিউজটি প্রিয়.কম থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে।

ব্যক্তিগতঃ
আমি সম্রাট খান  টেক রাইটার্স মিটআপ এ আংশগহন করেছি। আমি এই অনুষ্ঠান থেকে অনেক কিছু শিখতে পেরেছি। লেখা লেখি নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে অনেক অনুপ্রানিত হয়েছি এই টেক রাইটার্স মিটআপ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন করে।

আরও পড়ুন

Revenuehits থেকে ইনকাম করুন Google Adsense থেকে বেশী ( বিস্তারিত A - Z )

আমরা প্রায় সকল ওয়েবমাস্টারই কম বেশি গুগল এ্যডসেন্স একাউন্টের জন্য অনেক চেষ্টা করি। কেউ খুব সহজেই পেয়ে যাই আবার কেউ অনেক চেষ্টা করেও পাননা। গুগল এ্যডসেন্স এখন ডিম পাড়া মুরগির মত। গুগল এ্যডসেন্স একাউন্ট পাওয়া যতটা কঠিন, একাউন্টটিকে ঠিকঠাক রাখা তার চেয়েও কঠিন। কেননা গুগলের অনেক বাধ্যবাধকতা আছে। যা মেনে চলা অনেক কঠিন। অনেক ক্যাটাগরির সাইট বিশেষ করে এডাল্ট, কপি-পেস্ট, ডাউনলোডিং সাইটেতো গুগল এ্যডসেন্স ব্যবহারই করা যাবেনা। ব্যবহার করলেই একাউন্ট ব্যান হবে। তাই আজকে আমি Google Adsense এর শ্রেষ্ঠ বিকল্প বিজ্ঞাপন প্রতিষ্ঠান সাইট সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি। সাইটটির নাম RevenueHits. নিচে সাইটটি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করছি। কিভাবে রিভিনিউহিটস ব্যবহার করবেন সেটা একদম টিউনের শেষে পাবেন। তবে তার আগে রিভিনিউহিটস সম্পর্কে জেনে নিন।



RevenueHits কি ?

RevenueHits একটি ইসরাইল ভিত্তিক অনলাইন বিজ্ঞাপন প্রতিষ্ঠান যা একটি ওয়েবসাইটের ট্রাফিক থেকে অর্থ উপার্যন করতে সহায়তা করে। এটি প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০৮ সালে। এটি ইসিপিএম এর মধ্যে সর্বোচ্চ $30 পর্যন্ত বহন করে এবং এটি একটি সিপিএ ভিত্তিক বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক। এরা বিজ্ঞাপনদাতার চাহিদার তুলনায় প্রকাশকের আনা ট্রাফিকের ওপর নির্ভর করে অফার বা বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে থাকে। এটি দেশ ভিত্তিক লক্ষপূর্ণ ও প্রাসঙ্গিক তথ্যপূর্ণ বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক।

RevenueHits কিভাবে অর্থ প্রদান করে ?

RevenueHits সম্পকে একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হচ্ছে এটি এড ইম্প্রেশন বা ক্লিকে অর্থপ্রদান করেন না। এটি সিপিএ ভিত্তিক বিজ্ঞাপন প্রতিষ্ঠান যেমন- কর্ম ভিত্তিক বিজ্ঞাপন প্রতিষ্ঠান।

বর্তমানে সিপিএ নেটওয়ার্ক গুলো বিজ্ঞাপন ইম্প্রেশন বা ক্লিকের ওপর অর্থ দেয়না বরং ব্যবহারকারীর কর্মের ওপর অর্থ দেয়। ব্যবহারকারীর কর্ম যেকোন ধরনের হতে পারে যেমন, ওয়েবসাইট ভিজিট, ইউজার ইমেইল, আইডি, মোবাইল নম্বর, অন্যান্য তথ্য, কোন সফটওয়্যার ইনিস্টল বা একাউন্ট তৈরি ইত্যাদি ইত্যাদি যা বিজ্ঞাপনদাতা চায়। সুতরাং বিভিন্ন ফোরাম সাইটে ব্লগারদের টিউন বা টিউমেন্টে আপনার দ্বিধাবোধ হতে পারে যে 10000 ভিজিটরে প্রতিদিন $50 - $60 ইনকাম হয় আবার অন্য দিন বা অন্য ব্লগারের কোন ইনকামই হয়না। তবে একটা কথা বলে রাখি রিভিনিউহিটস কিন্তু রিভিনিউ দেখায় 2 দিন পরে। প্রথম দিনই আপনার মনে হতে পারে যে এটি ফেইক। কারন আপনি যখন ড্যাসবোর্ডে ঢুকবেন তখন আপাকে রিভিনিউহিটস দেখাবে আপনার সাইটে কতগুলা ইম্প্রেশন হয়েছে, কতটা ক্লিক হয়েছে এবং কত রিভিনিউ হয়েছে। সেখানে দেখবেন ইম্পেশন এবং ক্লিক হয়েছে অনেক, কিন্তু রিভিনিউ এ কোন টাকা দেখাচ্ছেনা। এটা দেখে চিন্তার কিছু নাই। পরের দিন ঠিকই আপনার টাকা দেখাবে।

RevenueHits ব্যবহার করে অনেকেই অল্প ট্রাফিক বা ভিজিটর দিয়ে দিনে $5 - $10 ইনকাম করছে। তবে RevenueHits এর বিশেষ একটি দিক হচ্ছে এটি নির্দিষ্ট লক্ষ্যভিত্তিক বিজ্ঞাপন প্রতিষ্ঠান। মনে করুন আপনি ইউ.কে তে আছেন আপনার কাছে কখনই ইউ.এস ভিত্তিক আমাজনের বিজ্ঞাপন প্রকাশ হবেনা। আপনার কাছে ইউ.কে ভিত্তিক কোন লক্ষ্যপূর্ণ বিজ্ঞাপন প্রকাশিত হবে। ফলে ইসিপিএম রেটটাও বেশি থাকবে এবং সর্বোচ্চ উপার্যনের সুযোগ থাকবে।

RevenueHits পেমেন্ট বা টাকা উত্তোলনের পদ্ধতি ?

RevenueHits এর টাকা উত্তোলনের পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে পেপাল, পেওনিয়ার, ব্যাংক ট্রান্সফার।
সর্বনিম্ন পেমেন্ট = $20
পেমেন্ট ফ্রিকুয়েন্সি = NET.30


RevenueHits পাবলিশার রিফারেলে বোনাস আছে ?

RevenueHits পাবলিশার রিফারেলে ১০০ ইউ.এস ডলার পর্যন্ত পাবার সুযোগ আছে। কিভাবে পাবেন তা ও বলছি। আপনার রিফারেলের কোন পাবলিশার যখন $10 ইনকাম করবে তখন আপনিয় $10 পাবেন। আরও $40 পাবেন যখন সেই পাবলিশারের $50 ইনকাম হবে। শুধু এইটুকুই নয়, সেই পাবলিশারের যদি $100 ইনকাম হয় তাহলে আপনি আরও $50 বোনাস পাবেন। তাহলে মোট $100 আপনি অতিরিক্ত পাচ্ছেন। তাহলে দেখা যাচ্ছে যে শুধু যদি ভাল মানের পাবলিশার রিফার করতে পারেন তাহলেই আপনার পকেট গরম হওয়া ঠেকায় কে ? নিচের ছবিটিতে দেখুন রিফারেল বোনাস 20 ডলার পেয়েছে।


RevenueHits কি কি ধরনের বিজ্ঞাপন সাপোর্ট করে ?

    • Banner Ads
    • Pop under advertisement
    • Shadow box ads
    • Slider Ads
    • Pop/Button/Side banner Ads
    • Button Ads
    • Mobile Ads

      RevenueHits এ্যকাউন্ট করা সহজ নাকি কঠিন ?

      শুরুতেই বলেছিলাম গুগল অ্যাডসেন্স একাউন্ট পাওয়া অনেক কঠিন কাজ। তাছাড়া বিভিন্ন সনামধণ্য বিজ্ঞাপন প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনের জন্য অনেক বাধ্যবাধকতা থাকে যা অনেক ওয়েবমাস্টারের পক্ষ্যে সম্ভব হয়না। ফলে তারা আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। RevenueHits এর ক্ষ্যেত্রে তেমন কোন বাধ্যবাধকতা নেই। মাত্র ৫ মিনিটেই আপনার একাউন্ট রেডি। আপনি যদি নতুন ব্লগার হয়েথাকেন তাহলে আমি সাজেশন দিবো আপনি নির্দিধায় RevenueHits ব্যবহার করুন। 

      RevenueHits VS Google Adsense বা অন্যন্য বিজ্ঞাপন প্রতিষ্ঠান কোনটা বেশি ভাল ? 

      আমি এখানে শুধু এ্যডসেন্স এর সঙ্গে রিভিনিউহিটসের তুলনা করবো। কেননা আমরা সবাই জানি যে গুগল এ্যডসেন্স ই সেরা। তাই বাকি বিজ্ঞাপন প্রতিষ্ঠানের ( ClickSor, InfoLinks,Chitika, Bidvertiser ) সঙ্গে তুলনা করে শুধু শুধু সময় নষ্ট করছি না। তাহলে আসুন দেখি দুইটার মিল ও পার্থক্য।

      RevenueHits ও Google Adsense এর মধ্যে মিল-

      1. রিভিনিউহিটস ও অ্যাডসেন্স দুইটায় লক্ষ্যপূর্ণ বা কাঙ্খিত ভিজিটরদের টার্গেটেড বিজ্ঞাপন দেখায়।
      2. দুইটাই ইসিপিএম, ক্লিক, ইম্প্রেশন (মাঝেমাঝে), রিভিনিউ ইত্যাদিতে টাকা দেয়।
      3. দুইটাই বিভিন্ন সাইজের মানাসই বিজ্ঞাপন সাইজ সাপোর্ট করে।
      4. ব্যবহার খুবই সহজ।

      RevenueHits ও Google Adsense এর মধ্যে পার্থক্য-

      1. অ্যাডসেন্স একাউন্ট পেতে হলে সাইটের বয়স কমপক্ষে ৬ মাস বয়স হতে হবে। রিভিনিউহিটস  একাউন্ট পেতে মাত্র ৩ মিনিট সময় লাগতে পরে।
      2. অ্যাডসেন্স ফেইক ট্রাফিক সাপোর্ট করেনা এবং ফেইক ট্রাফিকের কারনে একাউন্ট ব্যান করে দিতে পারে। রিভিনিউহিটস ফেইকট্রাফিকেউ অনেক সময় পে করে থাকে।
      3. অ্যাডসেন্স ব্যবহারে অনেক বাধ্যবাধকতা আছে কিন্তু রিভিনিউহিটসে কোন বাধ্যকতা নাই।
      4. অ্যাডসেন্স কপিরাইট সাইট সাপোর্ট করেনা। রিভিনিউহিটস কপিরাইটে প্রবলেম করেনা।
      5. অ্যাডসেন্সে পিন ও এড্রেস ভেরিফিকেসন করতে হয় কিন্তু রিভিনিউহিটসে কোন ভেরিফিকেসনের ঝামেলা নাই।
      6. এ্যডসেন্সের সাথে পপ অ্যাডস বা অন্য কোন অ্যাডস ব্যবহার করা যায়না। রিভিনিউহিটসে তেমন কোন সমস্যা নাই।
      7. অ্যাডসেন্স পেপাল বা পেওনিয়র সাপোর্ট করেনা। শুধুমাত্র ব্যাংক চেক এর মাধ্যমে পে করে থাকে। কিন্তু রিভিনিউহিটস পেপাল, পেওনিয়র, ব্যাংক সাপোর্ট করে।
      8. অ্যাডসেন্স ১০০ ডলার হলে টাকা দিয়ে থাকে কিন্তু রিভিনিউহিটস মাত্র ২০ ডলার হলে টাকা দেয়।
      9. রিভিনিউহিটস কোষ্ট পার একশান হিসেবে টাকা পে করে। যদিও রিভিনিউহিটস ইম্প্রেশন বা ক্লিকে টাকা দেয়না এখানে একটা প্রশ্ন থাকতে পারে যে খুব কম ভিজিটরই কোষ্ট একশান শর্ত পূরন করেন। তাহলে আর্ন হবে কি করে ? বিষয়টা হচ্ছে এমন যে অনেক ধরনের অ্যাডস আছে যেগুলা শুধু ভিজিট বা ইম্প্রেশন রিকুয়ার্ড। তবে যেইসকল বিজ্ঞাপনদাতা দের শর্ত বেশি তাদের শর্ত পূরন হলে ইনকামও বেশি। অ্যাডসেন্স এর বিষয়টা ঠিক ভালো ভাবে যানা নাই।

      কিভাবে Revenuehits এ্যকাউন্ট করবেন বা ব্যবহার করবেন ?

      প্রথমে এই লিঙ্কে যান। তারপর "Join Now" বাটনে ক্লিক করুন। একটি ফর্ম আসবে তাতে ফাস্ট নেম, লাস্ট নেম, সাইট নেম, সাইট ইউআরেল, সাইট ট্রাফিক (WEB), এবং সাইট ক্যাটাগরি সিলেক্ট করে "Next Step" বাটনে ক্লিক করুন। এবার দ্বিতীয় ধাপে ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড, ইমেইল, মোবাইল নম্বর কান্ট্রিকোড সহ, সিকিউরিটি প্রশ্নের উত্তর এবং টার্মস এনড কন্ডিশনের বক্স টিক দিয়ে "Submit" বাটনে ক্লিক করে ইমেইল ভেরিফিকেশন করুন। আপনার অ্যাকাউন্ট রেডি। আপনার একাউন্টের ড্যাসবোর্ড এ "New Placement" এ ক্লিক করে অ্যাডস সেটআপ করুন এবং আপনার সাইটে যুক্ত করুন।

      শেষ কথা:

      অ্যাডসেন্স তো অ্যাডসেন্সই। এর কোন বিকল্প হবেনা। তবে আমি মনে করি যারা ডাউনলোডিং সাইট এর জন্য বিজ্ঞাপন সাইট খুজছেন অথবা অ্যাডসেন্স পাচ্ছেন না তাদের জন্য গুগল অ্যাডসেন্স এর সেরা বিকল্প রিভিনিউহিটস। নিজেই ব্যবহার করে দেখুন তাহলেই বুঝবেন। জানিনা টিউনটি কেমন হয়েছে, কতটুকু বুঝাতে পেরেছি বা কতটুকু ভুল করেছি কিন্তু অনেক চেষ্টা করেছি সব কিছু গুছিয়ে লিখতে। ভুল হতেই পারে যদি কোথাও ভুল হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমা করবেন এবং টিউমেন্টে ভুলগুলো ধরিয়ে দিবেন। সবাই কে ধন্যবাদ এতক্ষন ধরে টিউনটি পড়ার জন্য।
      আরও পড়ুন

      Domain (ডোমেইন) কেনার আগে যে বিষয় গুলো জানা প্রয়োজন


      ডোমেইন কি জানতে এই পোষ্টটি দেখুন ডোমেইন কি?
      আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালো আছেন? আমিও আপনাদের দোয়াতে ভালো আছি, আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো আপনি যদি কোথাও থেকে ডোমেইন কিনতে চান তাহলে Domain কেনার আগে যে সব বিষয় ভেবে দেখবেন। প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তিগত কারনে ওয়েব সাইটের প্রয়োজন হয়। না বুঝে Domain ক্রয় করার ফলে আপনি পরর্বতি সময়ে আপনার প্রয়োজন অনুসারে ব্যবহার করতে পারেন  না ফলে অর্থও সময় দুই নষ্ট হয়।তাই Domain ক্রয় করার আগে ভালোভাবে জেনে নিবেন ।
      এবার জেনে নিন নিজস্ব বা টাকার বিনিময়ে ডোমেইন হোষ্টিং সংগ্রহের পূর্বে অবশ্যই অনুসরনীয় ১৬টি সাবধানতা।

      1. ডোমেইন হচ্ছে আপনার সাইটের পরিচয় অতএব সবদিক ভেবে চিন্তে সুন্দর একটি নাম সিলেক্ট করুন। এসইও নির্ভর কিছু করতে চাইলে কিওয়ার্ডকে গুরুত্ব দিয়ে নাম বাছাই করুন।
      2. আপনি যে নামটি বাছাই করেছেন সেটি ফাঁকা আছে কিনা এখান থেকে দেখে নিন। কেননা একটি ডোমেইন নেইম সমগ্র বিশ্বে একজনই নিতে পারবে।
      3. আপনি যে প্রতিষ্ঠান থেকে ডোমেইনটি কিনবেন তাদের সম্পর্কে ভালভাবে জেনে নিন। কেননা ডোমেইন কিনে প্রতারিত হয়েছেন এমন ঘটনা এখন আর বিরল নয়।
      4. ডোমেইন এর দাম একটা চিন্তার বিষয়। খুব কম হলেও যেমন সন্দেহপূর্ন তেমনি অনেক চড়া দামে সাধারন ডোমেইন কেনাটাও এক ধরনের বোকামি। বর্তমানে ডোমেইনের চলমান মূল্য হচ্ছে ১০-১১ ডলার বা বাংলাদেশী ৮০০-৯০০ টাকা।
      5. ডোমেইন কেনার সময় রেজিষ্ট্রেশন যেন আপনার নাম, ঠিকানা দিয়ে হয়, সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখুন।
      6. যাদের কাছ থেকে ডোমেইন নিলেন তাদের থেকে একটি ক্যাশমেমো সরাসরি কিংবা মেইলে নিয়ে নিন। মেইলে নিলে মেইলটি অবশ্যই সেইভ রাখুন। (এটি নিলে উপকার আছে, অথবা না নিলেও তেমন ক্ষতি নেই)
      7. ডোমেইন হোষ্টিং কিনলে আপনাকে হয়তো শুধুমাত্র হোষ্টিং এর সিপ্যানেল দেয়া হবে অথচ আমরা পাব ডোমেইন এবং হোষ্টিং এর জন্য আলাদা আলাদা দুটি সিপ্যানেল।
      8. যার কাছ থেকে ডোমেইন নিবেন আগে জেনে নিন সে আপনাকে ডোমেইনের ফুল কন্টোল দিবে কিনা? যদি না দেয় তাহলে তার কাছ থেকে ডোমেইন নিবেন না।
      9. ডোমেইন সিপ্যানেল ছাড়া ডোমেইন ক্রয় করা এক ধরনের বোকামি। ধরুন, আপনি যার কাছ থেকে ডোমেইন কিনলেন কিছুদিন পরে সে ব্যবসা বন্ধ করে দিল বা তার সাথে আপনার কোন কিছু নিয়ে দ্বন্দ হল এখন আপনি কিভাবে আপনার সাইটটি সেইভ করবেন। ডোমেইন সিপ্যানেল ছাড়া কেউই আপনাকে সাহায্য পাবেন না।
      10. ভেরিফিকেশন সিষ্টেম থাকলে অবশ্যই ডোমেইন কেনার ১৫ দিনের মধ্যে মেইলের মাধ্যমে ভেরিফাই করে নিন। এরপর যদি সম্ভব হয় ডোমেইন এর প্রাইভেসি প্রোটেকশন এনাবল করে রাখুন। (যেটা বর্তমানে অধিকাংশ কোম্পানি 3-15 ডলার পর্যন্ত চার্জ করে থাকে, কিন্তু আমরা বর্তমানে সাভিসটি ফ্রি দিচ্ছি)
      11. ডোমেইন ও হোষ্টিং এর সিপ্যানেলে লগইন করে দেখুন আপনাকে যা যা দেওয়ার কথা ছিল সব ঠিকমত পেয়েছেন কিনা।
      12. ডোমেইন সহজে মনে রাখা  রাখা যায়, এমন হতে হবে,ডোমেইনকে .com প্রাধান্য দেয়া ভালো। ডোমেইন যথা সাধ্য ছোট রাখার চেষ্টা করতে হবে।
      13.  কোনো ট্রেডমার্ক ওয়েবসাইটের নামের সাথে মিলে না যায় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে। যেমন: facebookbd, googleinfo, applebd ইত্যাদি ।
      14. ডোমেইন নেম কেমন হবে: মানুষ ডোমেইন মানেই ডট কমকে মনে করে থাকে। তাই সব সময় ডট কমকেই প্রাধান্য দিতে হবে। সহজে মনে রাখা যায়, সহজে বানান করা যায়, শ্রুতিমধুর হয়, উদ্ভদ কোনো ডোমেইন পছন্দ করে পাঠকে ভড়কে দেবার প্রয়োজন নেই। ডোমেইন যথা সাধ্য ছোট রাখার চেষ্টা করা। 
      15. ডোমেইন রেজিস্ট্রার পছন্দ করবেন যেভাবে: যেহেতু বাংলাদেশে পেপাল ও ক্রেডিট কার্ড এর সুবিধা নাই, সেহেতু বাংলাদেশি ডোমেইন রেজিস্ট্রার থেকেই কিনাটাই ভালো হবে, আবার সাপোর্টও ভালো পাওয়া যাবে। ডোমেইন কেনার আগে কয়েকটা রেজিস্ট্রারের তালিকা তৈরি করুন। তারপর তাদের সাথে যোগাযোগ করুন। 
      16. ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেল: আমাদের দেশে অনেক ডোমেইন প্রভাইডার আছেন যারা আপনাকে ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেল দিবেনা কিন্তু ডোমেইন এর ক্ষেত্রে ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনি পরবর্তীতে ডোমেইন ট্রান্সফার করতে আপনার ডোমেইন কন্ট্রোল লাগবে। অনেকেই এর প্রয়োজনীয়তা মনে করেনা কিন্তু এর প্রয়োজনীয়তা অনেক।
      সবাইকে জিজ্ঞাসা করুন ডোমেইনের ফুল কন্ট্রোল প্রদান করে কি না। ফুল কন্ট্রোল ছাড়া ডোমেইন কিনবেন না।
      ডোমেইনের দামের ব্যাপারে চিন্তা করুন। অনেকেই ২০০-৪০০ টাকায় ডোমেইন অফার করে থাকে। এদের পরিহার করুন। কারন ICANN ডোমেইন নেম নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান। তাদের ফি ১৮ সেন্ট আর .com এবং .net verisign এর মাধ্যমে রেজি করতে হয়। তাদের প্রাইস ৫০০-৬০০ টাকার উপরে। তাই বাংলাদেশি রিসেলাররা কিভাবে এই টাকায় দিবে চিন্তা করুন। (তবে মাঝে মাঝে বিভিন্ন কোম্পানি অফার করে, তখন নিজে কিছুটা লচ করে হলেও কাষ্টোমার বৃদ্ধির জন্য কম দামে ডোমেইন দেয়, যাই হোক ডোমেইনের ফুল কন্টোল আপনাকে দিতে হবে)
      কমদামে ডোমেইন কিনে পরে প্রতারিত হওয়ার সম্ভবনা বেশি। যেমন- রিনিউ করার সময় আপনার কাছ থেকে বেশি টাকা দাবী করা হতে পারে। অথবা সাইট জনপ্রিয় হলে ডোমেইনটি হাইজেক করা হতে পারে।

      কোথা থেকে ডোমেইন কিনবেন ?

      যেখান থেকেই ডোমেইন কিনেন না কেন কেনার আগে যে বিষয় গুল ভালো ভাবে জেনে নিবেন –
      • ডোমেইন রেজিস্ট্রশন ফি,
      • প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক আবস্থা,
      • কন্ট্রোল প্যানেল ,
      • প্রতিষ্ঠানটি ডোমেইন এর পুরো কন্ট্রোল আপনাকে দিবে কিনা?
      • পরবর্তীতে অন্য কোথাও ট্রান্সফার করে নেয়া যাবে কিনা?

      উপরের বিষয় গুলো বিবেচনা করে যে কেউ ভালো কোন প্রতিষ্ঠান থেকে Domain ক্রয় করতে পারেন।
      ডোমেইন কেনার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় সাইট হচ্ছে godaddy.com, networksolution, namecheap
      এখান থেকে কিনলে যদিও দাম একটু বেশি ( godaddy.com ) পরবে তাতেও ভালো কারন ডোমেইন এর পুরো কন্ট্রোল আপনার কাছেই থাকবে। তবে আমাদের দেশ থেকে ডোমেইন কেনার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় বাধা হচ্ছে পেপ্যাল ( Paypal ) । বর্তমানে আমাদের দেশে অনেক ডোমেইন রেজিস্টারার রয়েছে আপনি চাইলে তাদের কাছ থেকেও ডোমেইন কিনতে পারেন । তবে অনেকে কম দামে (৪০০-৫০০) ডোমেইন বিক্রয় করার কথা বলে , তাদের কাছ থেকে দূরে থাকুন কারন, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় ডোমেইন এর পুরো কন্ট্রোল দেয়না । আবার রিনিউ করতে গেলে দিগুন বা তার চেয়েও বেশি টাকা দাবি করে।

      ডোমেইন প্রভাইডার নির্বাচন:

      আমাদের দেশে ভুয়া ডোমেইন হোস্টিং প্রভাইডার এর অভাব না থাকলেও ভালো প্রভাইডার এর অভাব আছে। তারপরেও বাংলাদেশে কিছু ডোমেইন হোস্টিং প্রভাইডার আছে যারা সম্পূর্ন Cpanel দিয়ে থাকে।
       

      ডোমেইন এর দর দাম:

      প্রোভাইডার ভেদে ডোমেইন এর দাম কম বেশি হয়ে থাকে। .Com/.Net/.Org ডোমেইন গুলো ৫00 টাকা থেকে ১০০০ টাকার মধ্যে কিনতে পারা যায় ।
       

      কোথায় থেকে কিনবেন:

      দেশি বিদেশী অনেক প্রোভাইডারই ডোমেইন বিক্রি করে থাকে ।
      godaddy.com এখানে .Com এর দাম পরবে $14.99/Y
      name.com এখানে .Com এর দাম পরবে $10.99/Y
      namecheap.com এখানে .Com এর দাম পরবে $10.69/Y

      এখানে বর্তমান দাম উল্লেখ করা হয়েছে প্রোভাইডার যেকোনো মুহূর্তে দাম পরিবর্তন করার ক্ষমতা রাখে। বিদেশি প্রোভাইডার থেকে ডোমেইন কেনার আগে প্রোভাইডারটি ICANN (আইসিএএনএন) এর আওতাভুক্ত কিনা দেখে কিনবেন । বিশ্বের টপলেভেল ডোমেইন নিয়ন্ত্রক সংস্থা হল ICANN । মূলত ICANN থেকেই বিভিন্ন রেজিস্টার, সাব-রেজিস্টার এর মাধ্যমে ডোমেইন বণ্টন করা হয় । এবং শর্ত ভঙ্গ করলে যেকোনো সময় ডোমেইন বন্ধ করার ক্ষমতা রাখে ।

      যদি  বিদেশী প্রোভাইডার থেকে ডোমেইন কিনতে চানঃ  

      আপনি যদি বিদেশী প্রোভাইডার থেকে ডোমেইন ক্রয় করতে চান তাহলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।(যদি আপনার কাছে পাপ্যাল বা মাস্টারকার্ড না থাকে) । আমি আপনাদের কিনে দিতে পারব। তবে সে ক্ষেত্রে আপনি ডোমেইন এর মেইন মূল্য থেকে ১০০ টাকা বেশী আমাকে দিতে হবে।
      আমার কোন রিসেলার শীপ নেই তাই আমি সরাসরি কিনে দিতে পারব। অতএব আপনি সম্পূর্ন কন্ট্রোল প্যানেল পাবেন।
      যোগাযোগঃ
      ই-মেইলঃ projukte.com@gmail.com

      আরও পড়ুন

      ২০১৫ সালের প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি সমাপনী পরীক্ষার সময়সূচী | PSC Exam Routine

      ২০১৫ সালের প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার ফলাফল | PSC result 2015

      ২০১৫ সালের প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি সমাপনী পরীক্ষার সময়সূচী প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশিত সময়সূচী অনুসারে এই পরীক্ষা আগামী ২২ নভেম্বর থেকে শুরু হয়ে ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে।
      প্রতিদিনের পরীক্ষা  সকাল ১১টায় শুরু হয়ে চলবে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত। আগের বছরের মতো এবারো বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় দেওয়া হবে। পরীক্ষার ফি ও এবারো ৬০ টাকা ধার্য করা হয়েছে।
      আপনাদের সুবিধার্থে পরীক্ষার বিস্তারিত সময়সূচী ও সময়সূচীর ডাউনলোড লিঙ্ক নিচে দেওয়া হলোঃ

                                       PSC Exam Routine 2015

                                                Time: 11:00AM - 1:30PM
      1. ২২ নভেম্বর রবিবার            => ইংরেজি
      2. ২৩ নভেম্বর সোমবার          => বাংলা
      3. ২৪ নভেম্বর মঙ্গলবার          => বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
      4. ২৫ নভেম্বর বুধবার             => প্রাথমিক বিজ্ঞান
      5. ২৬ নভেম্বর বৃহস্পতিবার    => ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা
      6. ২৯ নভেম্বর রবিবার            => গনিত
                                  

                                Ibatedayi Exam Routine 2015

                                              Time: 11:00AM - 1:30PM 
      1. ২২ নভেম্বর রবিবার            => ইংরেজি
      2.  ২৩ নভেম্বর সোমবার          => বাংলা
      3.  ২৪ নভেম্বর মঙ্গলবার          => পরিবেশ পরিচিতি সমাজ ও পরিবেশ পরিচিতি বিজ্ঞান
      4. ২৫ নভেম্বর বুধবার             => আরবি
      5. ২৬ নভেম্বর বৃহস্পতিবার    => কুরআন ও তাজবিদ ও আকাঈদ ও ফিকাহ্‌
      6. ২৯ নভেম্বর রবিবার            => গনিত

      Keyword: 

      Psc, Exam, routine, psc exam routine 2015, psc result 2015, exam time, exam routine, dhaka board result, comilla board result, rajshahi board result, all board routine, exam , barishal board result, exam news, news update, psc news, primary school  board exam, primary school certificate, primary school certificate exam 2015.
      আরও পড়ুন

      (National) জাতীয় কবি কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা ২২ থেকে ২৫ নভেম্বর


      জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচী পরিবর্তন করা হয়েছে। পরিবর্তিত সময়সূচী অনুসারে ২২ থেকে ২৫ নভেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

      ১১ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য কার্যালয়ে কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে সভাপতিত্বে করেন উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহীত উল আলম।

      এর আগে ১৭ জুন দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের অফিস কক্ষে ভর্তি সংক্রান্ত এক সভায় ভর্তির সম্ভাব্য সূচি নির্ধারণ করা হয়েছিল ৫- ৮ নভেম্বর। অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষার সূচি পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে।

      উল্লেখ্য, ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষেও বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির বিস্তারিত তথ্য আমাদের প্রযুক্তি ডট কম থেকে জানা যাবে তাই আমাদের সাইটে চোখ রাখুন।

      Keyword 

      National, National university result, National university exam time, National university exam rutine, National Kabi nazrul university 2015-2016 admission.
      আরও পড়ুন

      গ্রামীনফোন এ নিয়ে নিন ৯০ টাকায় ১০ জিবি। (grameenphone offer 1GB 9 taka)

      লুফে নিন গ্রামীনফোন এ ৯০ টাকায় ১০ জিবি। আমাদের গ্রামীনফোন মামা অনেক দিন কনো অফার দেয় না কিন্তু এখন এমন অফার দিছে যা আগে আমরা ভাবিনি। এই অফারটি শুধু মন্ধ অথবা নতুন সংযোগ এ পাওয়া যাবে। আমি আজ একটি সিমে ১০ জিবি পেয়েছি। মূলত অফারটি হচ্ছে ৯টাকায় ১জিবি ফেসবুক + ১জিবি ইন্টারনেট। আপনি এই অফার চলাকালিন সময়ে ১০বার নিতে পারবেন। সুতরাং ১০বারে ১০জিবি ফেসবুক এবং ১০জিবি ইন্টারনেট। বন্ধুরা আর দেরি না করে এখনি নিয়ে নিন ১০জিবিইন্টারনেট।

      আপনার বন্ধ নম্বরটি এই অফার এর আওতায় আছে কিনা জানতে অন্য গ্রামীনফোন থেকে jul <space> 017XXXXXXXX পাঠিয়ে দিন 9999 এই নম্বরে। আপনি যদি এই অফার এর আওতায় থেকে থাকেন আপনাকে SMS করে জানিয়ে দেওয়া হবে। 
      অথবা
      আপনি একটি নতুন গ্রামীনফোন সংযোগ কিনে এই অফারটি উপভোগ করতে পারেন। সকল নতুন সংযোগে এই অফারটি রয়েছে।

      যদি আপনি এই অফার এর আওতায় থেকে থাকেন তাহলে আপনি ৯ টাকায় ১জিবি ফেসবুক এবং ১জিবি ইন্টারনেট কিনতে ডায়াল করুন *500*91#
      এইভাবে আপনি ১০ বার ডায়াল করে ১০জিবি ফেসবুক ও ১০ জিবি ইন্টারনেট নিতে পারবেন। 
      বন্ধুরা তবে আর দেরি না করে এখনি নিয়ে নিন ৯০ টাকায় ১০ জিবি ইন্টারনেট।

      বিঃদ্রঃ- ৯০ টাকায় ১০ জিবি পেতে আপনার মোবাইল ব্যালেন্স অবশ্যই ১০৭ টাকা থাকতে হবে। (৯০+ভ্যাট)

      আমি ১০জিবি পাওয়ার প্রমানঃ











       






      Keyword:

      GrameenPhone Offer, 9 Taka 1GB internet offer, 99 Taka 10GB internet offer, 9 Taka 1GB facebook+1GB net offer, best GP offer, GrameenPhone July offer, July month offer of GrameenPhone, off sim offer, bondho sim offer gp, Off sim offer for GP. 
      আরও পড়ুন

      কিডনির ক্ষতি করে এমন ১০টি বদ অভ্যাস


      আমাদের শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ কিডনি। সেজন্য কিডনির কোনো সমস্যা হলে খুব তাড়াতাড়ি তার চিকিৎসা করা উচিৎ। কখনোই অবহেলা করা উচিৎ না। প্রতিদিনের কয়েকটি অভ্যাস আমাদের কিডনির মারাত্মক ক্ষতি করছে। আর যখন কিডনির ক্ষতি হয়েছে বলে আমরা বুঝতে পারি তখন অনেক দেরি হয়ে যায়। জেনে নিন, কোন কোন অভ্যাস আপনার কিডনির ক্ষতি করছে।

      ১/ সঠিক সময়ে প্রস্রাব না করা:
      সবসময়ে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিয়ে কাজ করা উচিত আপনার। ব্লাডারে বেশি পরিমাণে মূত্র জমা হলে তাতে শরীরের খুব ক্ষতি হয়। আর তা অভ্যাসে পরিণত করা খুবই খারাপ কারণ তাতে কিডনির ওপরে মারাত্মক চাপ পড়ে। বেশিদিন এমন চললে কিডনি Kidney ফেল করতে পারে।

      ২/ সোডা দেওয়া পানীয়:
      গবেষণনায় দেখে গেছে, যারা সোডা জাতীয় পানীয় নিয়মিত খান, তাদের কিডনির রোগ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। কোলা জাতীয় ঠাণ্ডা পানীয়ও কিডনির যথেষ্ট ক্ষতি করে।

      ৩/ সোডিয়াম শরীরে বেশি গেলে:
      লবন আমাদের প্রত্যেকের শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তবে মাত্রাতিরিক্ত লবন খেলে তা রক্তের প্রেসার বাড়িয়ে তোলে ও ফলে কিডনির মারাত্মক ক্ষতি হয়।

      ৪/ ভিটামিন বি-৬ সমৃদ্ধ খাবার কম খেলে:
      কিডনিকে সুস্থ রাখতে ভিটামিন বি-৬ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া খুব প্রয়োজন। এক গবেষণার ফলাফল বলছে, এই ভিটামিনের কমতি হলে কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এই ভিটামিন সবচেয়ে বেশি রয়েছে মাছ, আলু ও নানা ধরনের মিষ্টি শাক-সবজিতে।     

      ৫/ ম্যাগনেশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার কম খেলে:
      শরীরে ম্যাগনেশিয়ামের কমতি হলে কিডনির সমস্যা তৈরি হয়। ম্যাগনেশিয়াম এমন একটি উপাদান যার ঘাটতি হলে ক্যালশিয়াম পুরোপুরি রক্তের মধ্যে মিশে যেতে পারে না। ফলে কিডনিতে পাথর তৈরি হয়। সেজন্য সবুজ শাক-সবজি, বিনস, বাদাম ইত্যাদি খাওয়া খুব জরুরি।

      ৬/ বেশি পরিমাণে ক্যাফেইন খাওয়া:
      প্রায় সব ধরনের সফট ড্রিংক, এনার্জি ড্রিংক ও কফিতে ক্যাফেইন থাকে যা বেশি পরিমাণে খেলে কিডনির যথেষ্ট ক্ষতি হয়।

      ৭/ ঘুমের ঘাটতি হলে:
      পর্যাপ্ত ঘুম না হলেও কিডনির ওপরে চাপ বাড়ে। রাতে নিশ্চিন্ত ঘুম কিডনি ভালো রাখার জন্য খুব প্রয়োজন। প্রতিনিয়ত রাতে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটলে কিডনির ক্ষতি হয়।

      ৮/ পানি কম খেলে:
      অনেকেরই পানি কম খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে, যা খুব খারাপ। পানি water কম খেলে শরীরের নানা ক্ষতিকর টক্সিনগুলো রক্তে মিশতে শুরু করে। তাই কিডনি ঠিক রাখতে প্রতিদিন নিয়ম করে ১০-১২ গ্লাস পানি খাওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন।

      ৯/ সামান্য রোগ-ব্যাধিকে গুরুত্ব না দেওয়া:
      অনেক সময়ে ঠাণ্ডা লাগলে বা ছোটখাটো রোগে আমরা বিশ্রাম না নিয়ে কাজ করে চলি। এর ফলে কিডনির ওপরে মারাত্মক চাপ বাড়ে। পর্যাপ্ত বিশ্রাম না নিলে কিডনির নানা রোগ বাঁধতে পারে।

      ১০/ ধূমপান বা নেশার দ্রব্য পান:
      ধূমপানের smoke ফলে কিডনির ক্ষতি হয় তা সর্বজনবিদিত। সাম্প্রতিক গবেষণা মতে, দিনে দুটি সিগারেটই কিডনির ক্ষতির জন্য যথেষ্ট। অ্যালকোহল জাতীয় পানীয় বেশি খেলে তা শুধু লিভারকে নয়, কিডনিরও যথেষ্ট ক্ষতি করে।
      আরও পড়ুন

      What is Domain (ডোমেইন কি?) আসুন জেনে নেয়া যাক [নবীনদের জন্য]


      ডোমেইন কি? এটা কি কাজে লাগে, অবশ্যই এটা একদম নতুনদের জন্য, যারা জানেন না, তাদের জন্য। ডোমেইন ইংরেজি শব্দ যার বাংলা অর্থ স্থান। আপনি যদি একটি ওয়েবসাইট খুলতে চান তবে ইন্টারনেটে আপনাকে একটি স্থান তথা ডোমেইন কিনতে হবে। আপনার অফিসে যদি কেউ আসতে চায়, তবে তাকে এর ঠিকানা জানতে হবে । ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে এই ঠিকানাটা হচ্ছে তার নাম যাকে বলা হয় ডোমেইন নেম । এই ডোমেইন নেমই আপনার ওয়েবসাইটকে অনন্যভাবে আইডেন্টিফাই করবে । বিশ্বের সবাই ওয়েবসাইটটিকে চিনবে এবং একসেস করবে এ নাম ব্যবহার করে। যেমন ধরুন প্রত্যেক মানুষের একটি নাম আছে। এই নামেই তার পরিচয় বহন করে থাকে । ডোমেইন নেম অনেকটা মানুষের নামের মতই । ডোমেইন নেম এবং মানুষের নামের মদ্ধে পার্থক্য হচ্ছে মানুষের নাম ইউনিক নয় অর্থাৎ একটি নাম একাধিক মানুষের থাকে । কিন্তু ডোমেইন নেম সম্পূর্ণ ইউনিক অর্থাৎ একটি ডোমেইন পৃথিবীতে আর দ্বিতীয়টি নেই, ঠিক মোবাইল নাম্বারটাকে উধাহরন হিসেবে দেখতে পারেন, যেমন আপনার ফোন নাম্বারের সাথে আর কারো নাম্বারের হুবাহু মিল নেই । ডোমেইন হচ্ছে একটি ওয়েবসাইট এর ঠিকানা । যার মাধ্যমে, ব্যবহারকারী আপনার ওয়েবসাইটটি খুঁজে পাবে। যেমন উদাহরন হিসেবে দেখতে পারেন http://www.projukte.com একটি ডোমেইন নেম। আবার ডোমেইন নেম  এর পরিবর্তে আইপি এড্রেস ব্যবহার করেও আপনার ওয়েব সাইটে প্রেবেশ করতে পারবে বা যে কোন ওয়েব সাইট ভিজিট করা যায়। আইপি এড্রেস সাধারণত সংখ্যায় থাকে। যেমনঃ 10.196.001.002 একটি আইপি এড্রেস।
      একটি ওয়েবসাইট এ বেশ কিছু অংশ থাকে । যেমন; http://www.projukte.com একটি ডোমেইন নেম। এখানে, “http://” অংশটুকু হচ্ছে প্রোটোকল, “www.” হচ্ছে  Hostname, “projukte” হচ্ছে প্রতিষ্ঠানের নাম / ডোমেইন নেম / 2nd Level Domain এবং “.com” অংশটুকু হচ্ছে ডোমেইন এক্সটেনশন । অর্থাৎ একটি সাইটের গঠনঃ প্রোটোকল://ওয়েব.ডোমেইন নেম.ডোমেইন এক্সটেনশন।
      একটি ওয়েবসাইট তৈরির প্রথমেই যা আলোচনায় আসে তা হচ্ছে এই ডোমেইন কি হবে।
       

      ডোমেইন কি তা সম্পর্কে  আরো একটু জেনে নেয়া যাকঃ

      একটি ওয়েবসাইট এর সকল ফাইল একটি সার্ভার (কম্পিউটার) এ থাকে। প্রত্যেক সার্ভার এর একটি নির্দিষ্ট IP Address (Internet Protocol Address) থাকে। যার মাধ্যমে ঐ সার্ভারকে ইন্টারনেট এ খুঁজে পাওয়া যায়। যেমন আমাদের ওয়েবসাইট এর সার্ভার এর IP Address হতে পারেঃ 170.198.168.212 কিন্তু এভাবে তো আর সব ওয়েবসাইট এর IP Address মনে রাখা সম্ভব না। এই সমস্যা দূর করে দেয় Domain। একটা Domain এর জন্য IP Address সেট করা থাকে। ফলে সেই Domain লোড করলে ঐ ওয়েবসাইট লোড হয়। projukte.com এটা হচ্ছে আমাদের সাইট এর Domain । এটা লোড করলেই আমাদের ওয়েবসাইট লোড হবে। প্রত্যেকটি Domain প্রধানত ২টি অংশ নিয়ে গঠিত। একটি হচ্ছে Domain Name এবং আরেকটি Domain Suffix
      projukte.com এই ডোমেইন এর projukte হচ্ছে Domain Name এবং .com হচ্ছে Domain Suffix
      Domain Name এ সর্বনিম্ন ৩ টি অক্ষর থাকতে হবে আর সর্বোচ্চ ৬৩ টি অক্ষর থাকতে পারবে। শুধু ইংরেজি অক্ষর, ০-৯ পর্যন্ত সংখ্যা আর “-” (Hyphen) Domain Name এর ভিতর ব্যাবহার করা যাবে। 

      ডোমেইনের বিভিন্ন ধরনঃ

      Domain আবার কয়েক ধরনের হয়ে থাকে।

      TLD = Top Level Domain । যেমনঃ .com, .org, .net, .info, .pw, .me ইত্যাদি। এগুলো হচ্ছে সর্বোচ্চ লেভেল এর Domain

      gTLD = Generic Top Level Domain । Top Level Domain গুলোর মধ্যে যেগুলো কোন দেশের সাথে সংশ্লিষ্ট না তাদেরকে gTLD বলে। .com, .org, .net, .info ইত্যাদি কিছু সংখ্যক Generic Top Level Domain । আর .in, .pk ইত্যাদি Generic Top Level Domain নয়।

      SLD = Sub Level Domain: Domain Name এর আগে কিছু থাকলে তাকে Sub Level Domain বলে। যেমন projukte.blogspot.com এখানে projukte. হচ্ছে Sub Level Domain । একটা Domain এ একাধিক Sub Level Domain থাকতে পারে।

      ccTLD = Country Code Top Level Domain । বিভিন্ন দেশের নিজস্ব যেই ডোমেইনগুলো থাকে তারা হচ্ছে Country Code Top Level Domain । যেমন .bd(Bangladesh), .pk (Pakistan),  .us (America), .uk (United Kingdom), .in (India) ইত্যাদি।

      বিশ্বের প্রথম Domain হচ্ছে symbolics.com । এটা Massachusetts computer company রেজিস্টার করেছিল Symbolics দ্বারা মার্চ ১৫, ১৯৮৫ সালে।
      টপ লেভেল ডোমেইনঃ .com .net .org .info ইত্যাদি ডোমেইনকে টপ লেভেল ডোমেইন বলা হয়। (এইসব ডোমেইন কিনতে হয়)

      ফ্রী ডোমেইনঃ .blog.com .xtgem.com .blogspot.com .tk, wordpress.com, weebly.com ইত্যাদি ডোমেইনকে ফ্রী ডোমেইন বলা হয়। (এইসব ডোমেইন ফ্রীতে পাওয়া যায়)
      আরও পড়ুন

      চোখের নিচের কালি দূর করার দারুণ কার্যকরী ৫টি উপায়


      চোখের নীচের কালি কমিয়ে দেয় মুখের সৌন্দর্য। চোখের নিচে কালি ছেলে ও মেয়ে উভয়েরই পড়তে পারে। অনেকগুলো কারণে পড়তে পারে চোখের নিচে কালি। সবচেয়ে বেশী যে কারনে চোখের নিচে কালি পড়ে তা হল রাত জেগে থাকা। এছাড়া মানসিক চাপ, হরমোনের পরিবর্তনের প্রভাব ইত্যাদি নানা কারণ হতে পারে। যদি সঠিক সময়ে এটি দূর করার ব্যবস্থা না নেওয়া হয় তবে সেই দাগ চিরস্থায়ী হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
      ১। টমেটো – টমেটো চোখের নীচের কালো দাগ দূর করতে অনেক কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এর সাথে সাথে আপনার ত্বককে করবে কোমল লাবন্যময়। ১ চা চামচ টমেটোর রস, ১ চাচামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এটি চোখের নিচে লাগান। ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এটি দিনে ২ বার করা চেষ্টা করুন। টমেটোর রস , লেবুর রস আর সাথে পুদিনা পাতা যোগ করে তৈরি করে নিতে পারেন দারুন একটি হেলথ ড্রিংক। এটি আপনার চোখের নীচের কালি ভিতর থেকে দূর করতে সাহায্য করবে।
      ২। আলুর পেষ্ট –
      ১/২ টি আলু পেষ্ট করে রস বের করে নিন। ছোট ছোট তুলার বল করে সেটি আলুর রসের মধ্যে ভিজিয়ে নিন। এখন চোখ বন্ধ করুন এবং তুলাটি চোখের ওপর রাখেন। তুলা এমনভাবে রাখবেন যাতে চোখের নিচের কালি Dark circles under the eyes পড়া স্থানটি ঢেকে যায়। এইভাবে ১০/ ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
      ৩। ঠাণ্ডা চায়ের ব্যাগ –
      চায়ের ব্যাগ দিয়ে ও চোখের নিচে কালি দূর করা সম্ভব। সবুজ বা কালো চায়ের ব্যাগ ঠান্ডা করে নিন। আপনার চোখের ওপর ঠান্ডা চায়ের ব্যাগটি রাখুন। ১০/ ১৫ মিনিট পর চায়ের ব্যাগ সরিয়ে ফেলুন। দিনে ২/৩ বার করার চেষ্টা করুন।
      ৪। ঠান্ডা দুধ –
      প্রতিদিন ঠাণ্ডা দুধ ব্যবহারে আপানার চোখের নীচের কালো দাগ Black spots below the eyes দূর করে থাকে। তুলার বল ঠাণ্ডা দুধে ভিজিয়ে নিন। ভেজা তুলার বল আপানার চোখে ওপর রাখুন। ১০/১৫ মিনিট পর তুলা সরিয়ে নিন। এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি প্রতিদিন করাতে আপানার চোখের নীচের কালির দাগ করবে।
      ৫। কমলার রস –
      কমলার রস চোখের কালি দূর করার অন্যতম একটি উপায়। কমলার রসের সাথে কয়েক ফোঁটা গ্লিসারিন মিশিয়ে নিন। এটি চোখের নিচে লাগান। এটি শুধু চোখের নীচের কালি দূর করবে না আপনার চোখের গ্লো বাড়িয়ে দিবে বহুগুণ।
      সূত্র: প্রিয় লাইফ
      আরও পড়ুন

      প্রযুক্তি ডট কম এর নতুন ভার্সন এর প্রকাশ [ Notice ]

      আসসালামুয়ালাইকুম!
      প্রযুক্তি ডট কম এর পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা। প্রযুক্তি ডট কম "প্রযুক্তিকে আঁকড়ে ধর উন্নত জীবন গড়" একটি সেবা মূলক সাইট। যা মানুষকে প্রতি মূহুর্ত সামনের দিকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে। প্রযুক্তি ডট কম ২০১৪ সালের মে মাসের ১ তারিখ "প্রযুক্তিকে আঁকড়ে ধর উন্নত জীবন গড়" এই স্লোগান নিয়ে পথ চলা শুরু করে। তারপর থেকে আজ পর্যন্ত ভালো ভালো টিউন সবাইকে উপহার দিয়ে যাচ্ছে। আজ ১৫ আগস্ট ২০১৫ প্রযুক্তি ডট কম ব্লগের ২য় ভার্সন প্রকাশ করা হল। প্রযুক্তি ডট কম টেকনোলজিকে মানুষের দরজায় নিয়ে যেতে চায়। আর এই কাজটা বাস্তবায়ন করতে আপনাদের সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন। অন্যান্য ব্লগে যেকোন একটি বিষয় এর উপর ব্লগ তৈরী করে কিন্তু প্রযুক্তি ডট কম সাহস নিয়ে চার বিষয় নিয়ে ব্লগ তৈরী করেছে। পাঠক গন যাতে একটি ব্লগে সকল ধরনের লেখা পড়তে পারেন সেদিকে খেয়াল রেখে প্রযুক্তি ডট কম কাজ করে যাচ্ছেন। প্রযুক্তি ডট কম সবার জন্য এক জোগে টেকনোলগি, পড়াশোনা, লাইফস্টাইল, গ্যালারী ইত্যাদি নিয়ে কাজ করা ইতিমধ্যে শুরু করেছে। প্রযুক্তি ডট কম এর নতুন ভার্সনে আরো থাকছে টিউনার রেজিস্ট্রেশন। এই টিউনার রেজিস্ট্রেশন এর মাধ্যমে পাঠক গন যদি চান তাহলে নিজেরাই টিউন করতে পারবেন। তার জন্য পাঠকদের আগে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। পাঠকদের রেজিস্ট্রেশন করার জন্য আবেদন করতে হবে। আবেদনের সময় পাঠক তার অন্য ব্লগে পোষ্ট করার একটি লিঙ্ক জমা দিতে হবে। আবেদন জমা দিন এখানে


      প্রযুক্তি ডট কম এর নতুন ভার্সন এ থাকছেঃ
      1. টেকনোলজি
      2. পড়াশোনা
      3. লাইফস্টাইল
      4. গ্যালারী
      প্রযুক্তি ডট কম এর অফিসিয়াল সোশ্যাল মিডিয়াঃ
                                                         ফেসবুক ফ্যান পেইজ  || ফেসবুক গ্রুপ || টুইটার
      প্রযুক্তি ডট কম এর অফিসিয়াল লগোঃ

      প্রযুক্তি ডট কম এর অফিসিয়াল কভার ফটোঃ


      প্রযুক্তি ডট কম পরিচালনা করছেনঃ

      নামঃ   সম্রাট খান ( Samrat Khan )
      পেশাঃ ছাত্র 
      সম্রাট খান
      Samrat Khan
      সম্রাট খান। বয়ষ ১৭ । ইচ্ছে আছে প্রযুক্তি ডট কম সহ আরো অনেক বাংলা সাইট নিয়ে কাজ করার। ইন্টারনেট জগতে নতুন কিছু সৃষ্টি করা। বাংলাদেশের মানুষকে প্রযুক্তি নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে উৎসাহ গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন এই ১৭ বছরের বালক। ছোট বেলা থেকেই ব্লগ নিয়ে তার অনেক ঘাটাঘাটি তার সেই ছোট বেলার অভিজ্ঞতা থেকেই এই প্রযুক্তি ডট কম ব্লগ চালু করা। তিনি মানুষের মধ্যে প্রযুক্তির ছোয়া দেখতে চায়। মানুষ চেষ্টা করলে সব কিছু করতে পারেন বলে তিনি মনে করেন। ভালোবাসা দিয়ে ও লক্ষ স্থির রেখে যদি কেও কিছু করে তাহলে সে সাফল্য লাভ করবেই বলে তার ধারনা। সবাই দোয়া করি তিনি যেন তার লক্ষে পৌছতে পারেন এবং প্রযুক্তি ডট কম ব্লগে ভালো ভালো টিউন করে পাঠকদের উপহার দিতে পারেন। সবাই প্রযুক্তি ডট কম এর পাশে থাকবেন।  




      আরও পড়ুন

      HSC Result 2015 in Bangladesh Education Board

      HSC Result 2015 All Education Board of Bangladesh. HSC (Higher Secondary School Certificate) is one of the most important and largest public exam in all education boards of Bangladesh. The HSC exam finished it's written exam on 11th June and practical exam ended on 22th June in 2015.

      About 1,073,884 students participated on higher education certificate exam 2015 from 8,305 institutes in all over the Bangladesh. Now all of students and their guardians eagerly waiting for HSC Result 2015 All Education Board of Bangladesh. Are you also looking for HSC Result 2015 BD? Today I will share HSC Result 2015 All Education Board of Bangladesh detail information. By reading this whole post, you will gather detail knowledge of HSC Result 2015 publish date and methods to check your HSC Result 2015.


      HSC Result 2015 All Education Board of Bangladesh will publish on 9th August, 2015

      How To Check HSC Result 2015 All Education Board of Bangladesh

      On 9th August, 2015 HSC Result 2015 will publish all over the Bangladesh. You can check HSC Result 2015 of any education boards in Bangladesh via various methods. HSC Result 2015 BD publish through education board official website, mobile sms and every college notice board. So you can check your HSC Result 2015 with any of methods.
      • How To Check HSC Result 2015 By Education Board's Official Website Online
      • How To Check HSC Result 2015 By Mobile SMS
      • How To Check HSC Result 2015 By College

      How To Check HSC Result 2015 All Education Board of Bangladesh Online

      The most popular and used way to check HSC Result 2015 in Bangladesh. Generally, all education board of Bangladesh publishes HSC Result 2015 through their official website. Visit now http://educationboardresults.gov.bd (official website of Bangladesh Education Board). You will get your HSC Result 2015 of Your Education Board on 9th August, 2015 after result publish for public.
      Or

      How To Check HSC Result 2015 All Education Board of Bangladesh Via SMS

      Intermediate Education Board of Bangladesh also publishes HSC Result 2015 through SMS. So you can also check your HSC Result 2015 by mobile sms. I am sharing the way to check HSC Result by sms:

      For HSC Result: Compose a text message and type HSC <space> First 3 letters of your education board name <space> Your Roll Number <space> 2015 and Send this message to 16222

      For Alim Result: Compose a text message and type Alim <space> MAD <space> Your Roll Number <space> 2015 and Send this message to 16222

      For Technical Board Result: Compose a text message and type HSC <space> TEC <space> Your Roll Number <space> 2015 and Send this message to 16222
      আরও পড়ুন