নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম ও একটি স্বাস্থ্যকর খাবার তালিকা অনুসরণ করার
মাধ্যমে সঠিক উপায়ে শরীরের বাড়তি মেদ ঝড়ানো সম্ভব। তবে অবশ্যই শরীরের প্রতি
খুব নিষ্ঠুর হওয়া ঠিক নয়। শরীরকে ভালোবেসে কী খাচ্ছেন ও কতটুকু খাচ্ছেন তা
খেয়াল রাখুন।
বাড়তি ক্যালরি কমানোর সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে বিভিন্ন স্বাস্থ্যকর পানীয়
পান করা। তবে এই ক্ষেত্রে অবশ্যই বাসায় তৈরি করা পানীয়কেই বলা হচ্ছে।
১/ লেবুর শরবত :
অস্বীকার করার উপায় নেই যে ওজন কমানোর জন্য প্রথম যে পানীয়টির কথা মনে এসে সেটা হল লেবুর শরবত। সকালে খালি পেটে লেবুর শরবত Lemon juice ওজন কমানোর গতিতে ত্বরান্বিত করে, দেহকে দূষণ মুক্ত করতে সাহায্য করে এবং সারাদিন ঝরঝরে রাখে।
অস্বীকার করার উপায় নেই যে ওজন কমানোর জন্য প্রথম যে পানীয়টির কথা মনে এসে সেটা হল লেবুর শরবত। সকালে খালি পেটে লেবুর শরবত Lemon juice ওজন কমানোর গতিতে ত্বরান্বিত করে, দেহকে দূষণ মুক্ত করতে সাহায্য করে এবং সারাদিন ঝরঝরে রাখে।
২/ করল্লার জুস :
যদিও এটা অনেকেই পছন্দ করেন না বা শুনতে অরুচিকর মনে হতে পারে কিন্তু করলার জুসে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহকে সম্পূর্ণ রূপে দেহের দূষণ দূর করতে সাহায্য করে, হজমক্রিয়া উন্নত করে, বিপাকক্রিয়া বৃদ্ধি করে, ওজন কমাতে weight loss সাহায্য করে এবং দেহের কোষে চর্বি জমা হতে বাঁধা দেয়।
যদিও এটা অনেকেই পছন্দ করেন না বা শুনতে অরুচিকর মনে হতে পারে কিন্তু করলার জুসে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহকে সম্পূর্ণ রূপে দেহের দূষণ দূর করতে সাহায্য করে, হজমক্রিয়া উন্নত করে, বিপাকক্রিয়া বৃদ্ধি করে, ওজন কমাতে weight loss সাহায্য করে এবং দেহের কোষে চর্বি জমা হতে বাঁধা দেয়।
৩/ ডালিমের জুস :
প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ এই পানীয়টি দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। এছাড়া এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ওজন কমানোর গতিকে ত্বরান্বিত করে।
৪/ আমলকীর জুস :
ভিটামিন সি এর একটি সমৃদ্ধ উৎস হচ্ছে আমলকী এবং এটি দেহের বিপাকক্রিয়ার হার বৃদ্ধি করে যা দেহে চর্বি fat জমা হতে বাধা দেয়।
প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ এই পানীয়টি দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। এছাড়া এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ওজন কমানোর গতিকে ত্বরান্বিত করে।
৪/ আমলকীর জুস :
ভিটামিন সি এর একটি সমৃদ্ধ উৎস হচ্ছে আমলকী এবং এটি দেহের বিপাকক্রিয়ার হার বৃদ্ধি করে যা দেহে চর্বি fat জমা হতে বাধা দেয়।
৫/ অ্যালোভেরা জুস :
যদিও এই পানীয়টির স্বাদ খুব একটা মুখরোচক নয় তবে এই পানীয়টি তাৎক্ষণিক ভাবে
দেহের বিপাকক্রিয়াকে উন্নত করতে সাহায্য করে। এই অ্যালোভেরার aloevera জুস
নিয়মিত ভাবে পান করা হলে এটি শুধু যে ওজন কমাতে সাহায্য করবে তা নয় এটি
আপনার চুল এবং ত্বককেও স্বাস্থ্যবান করবে।
শুধু ওজন কমাতে নয় দেহের সুস্থ্যতার জন্যও এই পানীয় গুলো সাহায্য করবে।
তাই আর দেরি না করে আজ থেকেই পান করা শুরু করুন এসব পানীয় যেকোনো একটি বা
একাধিকটি এবং ওজন কমানোর গতিকে করুন ত্বরান্বিত।
প্রিয় পাঠক, পোস্টটি পড়ার পর আপনার ভালো লাগা, মন্দ লাগা, জিজ্ঞাসা কিংবা পরামর্শ প্রদানের জন্য দয়া করে গঠনমূলক মন্তব্য প্রদান করুন। যা আমাদের ব্লগিং চালিয়ে যেতে অনেক উৎসাহ অনুপ্রেরণা জাগাবে। আর প্রাসঙ্গিক যেকোন প্রশ্নের সমাধান পেতে মেইল করুন contact@projukte.com ঠিকানায় অথবা অধিক জরুরী প্রয়োজনে কল করুন ০১৭৫৪৭২০২৫৫ নম্বরে। আপনার একটি মন্তব্যই আমাদের নিকট অনেক মূল্যবান। সাথেই থাকুন প্রযুক্তি ডট কম বাংলা ব্লগের সাথে।
ধন্যবাদান্তে,
প্রযুক্তি ডট কম